
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
মোহাম্মদপুরে গুলি, নেপথ্যে পিচ্চি হেলাল বাহিনী

রাজধানীর মোহাম্মদপুর টাউন হলে মনির আহমেদ নামে এক ব্যবসায়ীর অফিসে ঢুকে চাঁদা চেয়ে গুলি করার নেপথ্যে রয়েছে পিচ্ছি হেলালের বাহিনী। শুধু টাউন হল নয়, সোমবারের এ ঘটনায় আগে ১৬ মার্চ একই বাহিনীর সদস্যরা জাকির হোসেন রোডের একটি ইন্টারনেট অফিস দখলে নিতে গুলি চালিয়েছিল।
সোমবার সন্ধ্যায় শেরশাহ শুরী রোডে গুলির ঘটনার পর নতুন করে আলোচনায় এসেছে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের তৎপরতা। মোহাম্মদপুরে এক শীর্ষ সন্ত্রাসীর নাম ভাঙিয়ে অন্য শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্যদের এমন কর্মকাণ্ডে পুরো এলাকাজুড়ে এখন নতুন করে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
জানা গেছে, ২০ মার্চ রাতে একটি বিদেশি নম্বর থেকে হোয়াটসঅ্যাপে কল দিয়ে চন্দ্রিমা হাউজিংয়ের পরিচালক মনির আহমেদকে ক্যাপ্টেন ঈমন পরিচয়ে ঈদের সালামি চায়।
এরপর ২২ মার্চ আবারও কয়েক দফায় সেই নম্বর থেকে ফোন করা হয়। সেই ফোন না ধরায় সোমবার সন্ধ্যায় মোটরসাইকেলে তিনজন ওই ব্যবসায়ীর অফিসে এসে গুলি করে। এর আগে ১৬ মার্চ ১০-১২ জনের একটি সশস্ত্র দল মোটরসাইকেল নিয়ে লালমাটিয়ার জাকির হোসেন রোডের একটি ইন্টারনেট অফিস দখল করতে কয়েক রাউন্ড গুলি করে। ওই ঘটনায় থানায় কোনো অভিযোগ বা মামলা হয়নি। অনুসন্ধানে জানা যায়, শেরশাহ শুরী রোডে ব্যবসায়ীর বাসার নিচতলায় অফিসে এসে গুলি করা ব্যক্তিরা হলো শীর্ষ সন্ত্রাসী পিচ্চি হেলালের অন্যতম সহযোগী হিসাবে পরিচিত জাহিদ মোড়লের সহযোগী। মোটরসাইকেলে আসা তিনজনের মধ্যে অফিসে ঢুকে গুলি করে রুবেল এবং গুলি করার ভিডিও করা কালো গেঞ্জি পরা
ব্যক্তি হলো শাওন। এছাড়া মোটরসাইকেলে বসে বাইরে অপেক্ষা করছিল জাভেদ। এরা তিনজনই জাহিদ মোড়লের সহযোগী হিসাবে পরিচিত। এদের সঙ্গে পিচ্চি হেলালের অন্যতম সহযোগী লাল্লু, পাপ্পু এবং আদাবরের রানা জড়িত বলে জানা গেছে। তারা সবাই মোহাম্মদপুর ও আদাবরে পিচ্চি হেলালের সাম্রাজ্য দেখাশোনা করে। শেরশাহ শুরী রোডের ঘটনার পর গোয়েন্দা পুলিশের একটি টিম লালমাটিয়ার স্বপ্নপুরীর পাশে একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে জাভেদকে গ্রেফতার করে। তবে এ বিষয়ে এখনো পুলিশ বা গোয়েন্দা পুলিশের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মোহাম্মদপুরজুড়ে ৫ আগস্টের পর জাহিদ মোড়লের নেতৃত্বে চাঁদাবাজি, দখল ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বেড়েই চলছে। কেউ তাদের বিরুদ্ধে কথা বললেই তার প্রাণনাশের হুমকি চলে আসে। তাই
কেউ ভয়ে মুখ খুলতে সাহস পায় না। তেজগাঁও বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) জুয়েল রানা জানান, শেরশাহ শুরী রোডের ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করতে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করছি খুব শিগগিরই আমরা তাদের শনাক্ত করে গ্রেফতার করতে পারব। এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।
এরপর ২২ মার্চ আবারও কয়েক দফায় সেই নম্বর থেকে ফোন করা হয়। সেই ফোন না ধরায় সোমবার সন্ধ্যায় মোটরসাইকেলে তিনজন ওই ব্যবসায়ীর অফিসে এসে গুলি করে। এর আগে ১৬ মার্চ ১০-১২ জনের একটি সশস্ত্র দল মোটরসাইকেল নিয়ে লালমাটিয়ার জাকির হোসেন রোডের একটি ইন্টারনেট অফিস দখল করতে কয়েক রাউন্ড গুলি করে। ওই ঘটনায় থানায় কোনো অভিযোগ বা মামলা হয়নি। অনুসন্ধানে জানা যায়, শেরশাহ শুরী রোডে ব্যবসায়ীর বাসার নিচতলায় অফিসে এসে গুলি করা ব্যক্তিরা হলো শীর্ষ সন্ত্রাসী পিচ্চি হেলালের অন্যতম সহযোগী হিসাবে পরিচিত জাহিদ মোড়লের সহযোগী। মোটরসাইকেলে আসা তিনজনের মধ্যে অফিসে ঢুকে গুলি করে রুবেল এবং গুলি করার ভিডিও করা কালো গেঞ্জি পরা
ব্যক্তি হলো শাওন। এছাড়া মোটরসাইকেলে বসে বাইরে অপেক্ষা করছিল জাভেদ। এরা তিনজনই জাহিদ মোড়লের সহযোগী হিসাবে পরিচিত। এদের সঙ্গে পিচ্চি হেলালের অন্যতম সহযোগী লাল্লু, পাপ্পু এবং আদাবরের রানা জড়িত বলে জানা গেছে। তারা সবাই মোহাম্মদপুর ও আদাবরে পিচ্চি হেলালের সাম্রাজ্য দেখাশোনা করে। শেরশাহ শুরী রোডের ঘটনার পর গোয়েন্দা পুলিশের একটি টিম লালমাটিয়ার স্বপ্নপুরীর পাশে একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে জাভেদকে গ্রেফতার করে। তবে এ বিষয়ে এখনো পুলিশ বা গোয়েন্দা পুলিশের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মোহাম্মদপুরজুড়ে ৫ আগস্টের পর জাহিদ মোড়লের নেতৃত্বে চাঁদাবাজি, দখল ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বেড়েই চলছে। কেউ তাদের বিরুদ্ধে কথা বললেই তার প্রাণনাশের হুমকি চলে আসে। তাই
কেউ ভয়ে মুখ খুলতে সাহস পায় না। তেজগাঁও বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) জুয়েল রানা জানান, শেরশাহ শুরী রোডের ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করতে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করছি খুব শিগগিরই আমরা তাদের শনাক্ত করে গ্রেফতার করতে পারব। এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।