
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রোববার সারা দেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

কুয়েটে গ্রাফিতি আঁকলেন শিক্ষার্থীরা

জড়িতদের শনাক্তে শিক্ষার্থীদের পালটা কমিটি

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি নিয়ে যত অবাক করা তথ্য

হার্ভার্ডে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের হুমকি ট্রাম্পের

বৈঠকে সন্তুষ্ট নই, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি কারিগরি শিক্ষার্থীদের

ঢাবির ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা পুনরায় হবে, তারিখ ঘোষণা
মোল্লা কলেজে অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী ভবনে আটক, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন

রাজধানীর ডেমরায় ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) ভবনে ব্যাপক ভাঙচুর চালিয়েছে কবি নজরুল সরকারি কলেজ ও সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ ঘটনার পর মোল্লা কলেজে বিপুল সংখ্যক আইন-শৃঙ্খলা বাহিনা মোতায়েন করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করেছেন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
এর আগে সোমবার (২৫ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে দুই পক্ষ দফায় দফায় সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। বেলা আড়াইটার দিকে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সংঘর্ষ চলছে।
মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থীদের দাবি, প্রায় অর্ধশত সোহরাওয়ার্দী ও কবি নজরুলের শিক্ষার্থীকে ডা. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের ভেতরে আটক রাখা হয়েছে।
জানা গেছে, সকাল থেকেই বিভিন্ন এলাকা থেকে ক্যাম্পাসে জড়ো হতে থাকেন সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীরা। সকাল ১০টার দিকে
তারা লাঠিসোঁটা হাতে বের হন কবি নজরুল সরকারি কলেজের দিকে। বেলা ১১টার দিকে কবি নজরুল কলেজের সামনে থেকে মিছিল নিয়ে মোল্লা কলেজের উদ্দেশ্যে রওনা হন এ দুই কলেজের হাজারও শিক্ষার্থী। পরে মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে হামলা ও ব্যাপক ভাঙচুর করেন তারা। কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীদের দুটি গ্রুপে ভাগ হয়ে মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এসময় দুই কলেজের শিক্ষার্থীরা ‘মোল্লার চামড়া, তুলে নেবো আমরা’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, হামলার পর মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের গেট ভাঙচুর করে ভেতরে ঢুকে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ার, কম্পিউটার-ল্যাপটপ-ডকুমেন্টসহ মূল্যবান অসংখ্য জিনিস লুটপাট করে নিয়ে যাচ্ছেন কবি নজরুল সরকারি কলেজ ও সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীরা। ফলে
ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে ডেমরার এ কলেজটি। তবে হামলা থেকে রক্ষা পেতে কলেজের গেট বন্ধ করে দিয়েছেন মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থীরা। এর আগে রোববার (২৪ নভেম্বর) দুপুর ১২টা থেকে ড. মাহাবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার ৩০টির বেশি কলেজের শিক্ষার্থীরা কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায়। জানা গেছে, গত বুধবার ভুল চিকিৎসায় মোল্লা কলেজের এইচএসসি শিক্ষার্থী অভিজিত হাওলাদারের মৃত্যুর অভিযোগে কলেজটির শিক্ষার্থীরা ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বিক্ষোভ করেন। একপর্যায়ে বৃহস্পতিবার কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজের ছাত্রদলের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীরা আন্দোলনরত মোল্লা কলেজের বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের ওপর আক্রমণ করেন। প্রতিবাদে রোববার ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার
ডিএমআরসি কলেজ, নটরডেম কলেজ, সিটি কলেজ, ঢাকা কলেজ, নূর মোহাম্মদ পাবলিক কলেজ, নারায়ণগঞ্জ সরকারি কলেজ, খিলগাঁও সরকারি কলেজসহ ৩০টির বেশি কলেজের শিক্ষার্থীরা সোহরাওয়ার্দী ও কবি নজরুল কলেজে হামলা ও ভাঙচুর চালান এবং দুই পক্ষ দফায় দফায় সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে অন্তত ৪০ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
তারা লাঠিসোঁটা হাতে বের হন কবি নজরুল সরকারি কলেজের দিকে। বেলা ১১টার দিকে কবি নজরুল কলেজের সামনে থেকে মিছিল নিয়ে মোল্লা কলেজের উদ্দেশ্যে রওনা হন এ দুই কলেজের হাজারও শিক্ষার্থী। পরে মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে হামলা ও ব্যাপক ভাঙচুর করেন তারা। কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীদের দুটি গ্রুপে ভাগ হয়ে মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এসময় দুই কলেজের শিক্ষার্থীরা ‘মোল্লার চামড়া, তুলে নেবো আমরা’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, হামলার পর মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের গেট ভাঙচুর করে ভেতরে ঢুকে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ার, কম্পিউটার-ল্যাপটপ-ডকুমেন্টসহ মূল্যবান অসংখ্য জিনিস লুটপাট করে নিয়ে যাচ্ছেন কবি নজরুল সরকারি কলেজ ও সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীরা। ফলে
ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে ডেমরার এ কলেজটি। তবে হামলা থেকে রক্ষা পেতে কলেজের গেট বন্ধ করে দিয়েছেন মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থীরা। এর আগে রোববার (২৪ নভেম্বর) দুপুর ১২টা থেকে ড. মাহাবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার ৩০টির বেশি কলেজের শিক্ষার্থীরা কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায়। জানা গেছে, গত বুধবার ভুল চিকিৎসায় মোল্লা কলেজের এইচএসসি শিক্ষার্থী অভিজিত হাওলাদারের মৃত্যুর অভিযোগে কলেজটির শিক্ষার্থীরা ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বিক্ষোভ করেন। একপর্যায়ে বৃহস্পতিবার কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজের ছাত্রদলের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীরা আন্দোলনরত মোল্লা কলেজের বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের ওপর আক্রমণ করেন। প্রতিবাদে রোববার ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার
ডিএমআরসি কলেজ, নটরডেম কলেজ, সিটি কলেজ, ঢাকা কলেজ, নূর মোহাম্মদ পাবলিক কলেজ, নারায়ণগঞ্জ সরকারি কলেজ, খিলগাঁও সরকারি কলেজসহ ৩০টির বেশি কলেজের শিক্ষার্থীরা সোহরাওয়ার্দী ও কবি নজরুল কলেজে হামলা ও ভাঙচুর চালান এবং দুই পক্ষ দফায় দফায় সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে অন্তত ৪০ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।