ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
হাসানের জোড়া আঘাতের পর বড় সংগ্রহের পথে উইন্ডিজ
প্রথম দিন : শুরুর মতো হলো না বাংলাদেশের শেষটা
বিপিএল মাতাতে আসছেন রাহাত ফতেহ আলী খান
ক্যারিবিয়ানে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
জাকির খান এলেই কেঁপে উঠে আদালতপাড়া, ভয় পেতেন শামীম ওসমানও
বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক আকবর জাতীয় লিগে নিষিদ্ধ
রোনাল্ডো বক্সে, মেসি পুরো মাঠেই ভয়ঙ্কর: রদ্রি
মেসির হ্যাটট্রিকে আর্জেন্টিনার বড় জয়
মাত্র আগের ম্যাচেই ভেনেজুয়েলাতে বেশ সংগ্রাম করে ড্র করে আসতে হয়েছিল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনার। তাই বলিভিয়ার বিপক্ষে ম্যাচে জয়ে ফেরা দরকার ছিল আর্জেন্টিনার। সেই কাঙ্ক্ষিত জয় এলো এবং তাও বেশ ভালোভাবেই। আর তাতে নেতৃত্ব দিলেন দলের প্রাণভোমরা লিওনেল মেসি। মেসি ম্যাজিকে বলিভিয়াকে ৬-০ গোলে বিধ্বস্ত করেছে আলবিসেলেস্তেরা।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) আর্জেন্টিনার এস্তাদিও মাস মনুমেন্টালে বলিভিয়াকে ৬-০ গোলে হারিয়েছে আর্জেন্টিনা। আর্জেন্টিনার বড় জয়ের এই ম্যাচে হ্যাটট্রিক করেছেন লিওনেল মেসি। মেসি ছাড়াও জুলিয়ান আলভারেজ, লাওতারো মার্তিনেজ ও থিয়াগো আলমাদা গোল পেয়েছেন।
লিওনেল মেসি প্রায় ১১ মাসের বিরতির পর আর্জেন্টিনার মাঠে ফেরা একটি বিশেষ মুহূর্ত হয়ে উঠে। ২০২৬ সালের বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে বলিভিয়ার বিপক্ষে ৬-০ গোলের
জয়ে মেসি একাই তিনটি গোল করেন এবং আরও দুইটি গোলের অ্যাসিস্ট দেন। আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনস আইরেসের মনুমেন্টাল স্টেডিয়ামে প্রায় ৮৬ হাজার উন্মত্ত দর্শকের সামনে, মেসি তার চিরচেনা ফর্মে ফিরলেন, যেন দেশের মাঠে নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করতে এসেছেন। মেসি এই ম্যাচে খেলার আগে কিছু সময় মাঠের বাইরে ছিলেন। কোপা আমেরিকার ফাইনালে ডান গোড়ালিতে মারাত্মক চোট পেয়ে তাকে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ মিস করতে হয়েছিল, যার মধ্যে চিলি এবং কলম্বিয়ার বিপক্ষে ম্যাচগুলোও ছিল। সেই কারণে, এই ম্যাচটি মেসির জন্য ছিল বিশেষ কিছু। আর্জেন্টিনার জার্সিতে এবং দেশের মাটিতে এটি ছিল তার প্রথম ম্যাচ। মেসির ফেরার প্রথম মুহূর্ত থেকেই পুরো স্টেডিয়ামে উত্তেজনার ঢেউ বয়ে যায়। আর্জেন্টিনার
জাতীয় দলের প্রধান তারকাকে স্বাগত জানাতে সমর্থকরা "লিও মেসির হাতে হাত রেখে" গান গাইতে থাকেন, আর যখন স্টেডিয়ামের সাউন্ড সিস্টেমে মেসির নাম উচ্চারিত হয়, তখন দর্শকরা উল্লাসে ফেটে পড়ে। ম্যাচের শুরু থেকে মেসি ছিলেন পুরোপুরি প্রভাবশালী। ১৮ মিনিটে লাওতারো মার্টিনেজের কাছ থেকে বল পেয়ে বলিভিয়ার ডিফেন্সকে পরাস্ত করে তিনি নিখুঁত এক শটে বল জালে পাঠান, এবং আর্জেন্টিনার হয়ে প্রথম গোলটি করেন। এটি ছিল বাছাইপর্বে তার চতুর্থ গোল। এরপর প্রথমার্ধের শেষ দিকে, একটি দারুণ আক্রমণাত্মক খেলায় জুলিয়ান আলভারেজ বল বাড়ান মেসির দিকে, আর মেসি সেটি আবার লাওতারোর কাছে পাঠান। লাওতারো সহজে বলটি জালে পাঠিয়ে ২-০ গোল করেন। ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে মেসি তার ম্যাজিক শো অব্যাহত
রাখেন। ৫৫ মিনিটে আবারও তার পাস থেকে জুলিয়ান আলভারেজ একটি গোল করেন, যা আর্জেন্টিনার স্কোরকে ৩-০ তে নিয়ে যায়। এরপর মেসি নিজেই আরও দুটি গোল করেন। প্রথমটি ৭০ মিনিটে, ডান পায়ে এক অসাধারণ শটে এবং শেষটি বাঁ পায়ে, যেখানে তরুণ ফুটবলার নিকো পাজের সাথে সুন্দরভাবে খেলাটি তৈরি করেছিলেন মেসি। ৬-০ এর এই বড় জয়ে তিনি পাঁচটি গোলের মধ্যে সরাসরি ভূমিকা রাখেন। বলিভিয়ার বিপক্ষে এই অসাধারণ পারফরম্যান্স মেসিকে আরও একটি অনন্য অর্জনের দোরগোড়ায় নিয়ে গেছে। তার আর্জেন্টিনা দলের হয়ে মনুমেন্টাল স্টেডিয়ামে এখন পর্যন্ত ২৬টি ম্যাচে ২১টি জয় রয়েছে এবং কোনো হার নেই। সেই সাথে তিনি স্টেডিয়ামটিতে ১৭টি গোল করেছেন, যার মধ্যে ৬টি
এসেছে বলিভিয়ার বিপক্ষে। মেসির জন্য এই ম্যাচটি ছিল আরও একটি বিশেষ রাত, যেখানে তিনি শুধু গোল করেই নয়, দর্শকদের বিনোদিত করেও ম্যাচের পুরো সময় আলো ছড়িয়েছেন।
জয়ে মেসি একাই তিনটি গোল করেন এবং আরও দুইটি গোলের অ্যাসিস্ট দেন। আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনস আইরেসের মনুমেন্টাল স্টেডিয়ামে প্রায় ৮৬ হাজার উন্মত্ত দর্শকের সামনে, মেসি তার চিরচেনা ফর্মে ফিরলেন, যেন দেশের মাঠে নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করতে এসেছেন। মেসি এই ম্যাচে খেলার আগে কিছু সময় মাঠের বাইরে ছিলেন। কোপা আমেরিকার ফাইনালে ডান গোড়ালিতে মারাত্মক চোট পেয়ে তাকে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ মিস করতে হয়েছিল, যার মধ্যে চিলি এবং কলম্বিয়ার বিপক্ষে ম্যাচগুলোও ছিল। সেই কারণে, এই ম্যাচটি মেসির জন্য ছিল বিশেষ কিছু। আর্জেন্টিনার জার্সিতে এবং দেশের মাটিতে এটি ছিল তার প্রথম ম্যাচ। মেসির ফেরার প্রথম মুহূর্ত থেকেই পুরো স্টেডিয়ামে উত্তেজনার ঢেউ বয়ে যায়। আর্জেন্টিনার
জাতীয় দলের প্রধান তারকাকে স্বাগত জানাতে সমর্থকরা "লিও মেসির হাতে হাত রেখে" গান গাইতে থাকেন, আর যখন স্টেডিয়ামের সাউন্ড সিস্টেমে মেসির নাম উচ্চারিত হয়, তখন দর্শকরা উল্লাসে ফেটে পড়ে। ম্যাচের শুরু থেকে মেসি ছিলেন পুরোপুরি প্রভাবশালী। ১৮ মিনিটে লাওতারো মার্টিনেজের কাছ থেকে বল পেয়ে বলিভিয়ার ডিফেন্সকে পরাস্ত করে তিনি নিখুঁত এক শটে বল জালে পাঠান, এবং আর্জেন্টিনার হয়ে প্রথম গোলটি করেন। এটি ছিল বাছাইপর্বে তার চতুর্থ গোল। এরপর প্রথমার্ধের শেষ দিকে, একটি দারুণ আক্রমণাত্মক খেলায় জুলিয়ান আলভারেজ বল বাড়ান মেসির দিকে, আর মেসি সেটি আবার লাওতারোর কাছে পাঠান। লাওতারো সহজে বলটি জালে পাঠিয়ে ২-০ গোল করেন। ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে মেসি তার ম্যাজিক শো অব্যাহত
রাখেন। ৫৫ মিনিটে আবারও তার পাস থেকে জুলিয়ান আলভারেজ একটি গোল করেন, যা আর্জেন্টিনার স্কোরকে ৩-০ তে নিয়ে যায়। এরপর মেসি নিজেই আরও দুটি গোল করেন। প্রথমটি ৭০ মিনিটে, ডান পায়ে এক অসাধারণ শটে এবং শেষটি বাঁ পায়ে, যেখানে তরুণ ফুটবলার নিকো পাজের সাথে সুন্দরভাবে খেলাটি তৈরি করেছিলেন মেসি। ৬-০ এর এই বড় জয়ে তিনি পাঁচটি গোলের মধ্যে সরাসরি ভূমিকা রাখেন। বলিভিয়ার বিপক্ষে এই অসাধারণ পারফরম্যান্স মেসিকে আরও একটি অনন্য অর্জনের দোরগোড়ায় নিয়ে গেছে। তার আর্জেন্টিনা দলের হয়ে মনুমেন্টাল স্টেডিয়ামে এখন পর্যন্ত ২৬টি ম্যাচে ২১টি জয় রয়েছে এবং কোনো হার নেই। সেই সাথে তিনি স্টেডিয়ামটিতে ১৭টি গোল করেছেন, যার মধ্যে ৬টি
এসেছে বলিভিয়ার বিপক্ষে। মেসির জন্য এই ম্যাচটি ছিল আরও একটি বিশেষ রাত, যেখানে তিনি শুধু গোল করেই নয়, দর্শকদের বিনোদিত করেও ম্যাচের পুরো সময় আলো ছড়িয়েছেন।