
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নারায়ণগঞ্জে বাস উল্টে খাদে, নারী-শিশুসহ আহত ১০

গাজীপুরে পৃথক দুই মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ৩

রাঙামাটিতে নৌকাডুবির ঘটনায় আরেক কলেজছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

গাজীপুরে ট্রাকচাপায় অটোরিকশার ২ যাত্রী নিহত

টঙ্গীতে বিস্ফোরণ : আরও একজনের মৃত্যু

চট্টগ্রামে ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ৩

ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
মেয়েকে বাঁচাতে গিয়ে নদীতে ডুবে প্রাণ গেল মায়ের

গরু গোসল করাতে নদীতে গিয়েছিলেন মা-মেয়ে। একপর্যায়ে গরুর রশি পায়ে পেঁচিয়ে মেয়ে নদীর পানিতে পড়ে গেলে তাকে বাঁচাতে মা নদীতে ঝাঁপ দেন। স্থানীয়দের সহায়তায় মেয়ে প্রাণে বেঁচে গেলেও মারা যান মা।
এমনই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে রোববার বিকালে জেলার দুর্গাপুর উপজেলার বিরিশিরি ইউনিয়নের কানিয়াইল এলাকার সোমেশ্বরী নদীতে।
নিহত ব্যক্তির নাম- রেজিয়া খাতুন (৬০)। আর মেয়ের নাম মিম (১১)। তারা হলেন- ওই গ্রামের আব্দুল জলিলের স্ত্রী ও মেয়ে। চার মেয়ে ও দুই ছেলের মধ্যে শিশু মিম সবার ছোট।
জানা গেছে, গরুকে গোসল করানোর জন্য বাড়ির পাশে সোমেশ্বরী নদীতে যান রেজিয়া। সঙ্গে গিয়েছিল মেয়ে শিশু মিম। গরুকে গোসল করানোর একপর্যায়ে গরুর রশি পায়ে পেঁচিয়ে নদীর পানিতে
পড়ে যায় মিম। এ সময় মেয়েকে বাঁচাতে রেজিয়া ঝাঁপিয়ে পড়লে পানিতে ডুবে যায় তারা। আশপাশের লোকজন এ দৃশ্য দেখে ছুটে এসে তাদের দুইজনকে উদ্ধার করেন। পরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মা রেজিয়া খাতুনকে মৃত ঘোষণা করেন অপরদিকে মেয়ে মিমকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে রেজিয়ার ভাই জালাল উদ্দিন বলেন, লাশ হাসপাতাল থেকে বাড়িতে আনা হয়েছে। ওনার ছেলে মেয়েরা ঢাকায় থাকে তারা আসলে দাফন করা হবে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. তানজিরুল ইসলাম রায়হান বলেন, মা-মেয়ে পানিতে ডুবার ঘটনায় স্থানীয়রা দুইজনকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে একজনকে মৃত অবস্থায় পাই- যিনি মা। আর মেয়ে শিশুটি হাসপাতালে
ভর্তি অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে। আগের থেকে শারীরিক অবস্থা এখন ভালো আছে। এ ব্যাপারে দুর্গাপুর থানার ওসি রাশেদুল ইসলাম বলেন, এমন ঘটনার সংবাদ আমাদের কাছে আসিনি।
পড়ে যায় মিম। এ সময় মেয়েকে বাঁচাতে রেজিয়া ঝাঁপিয়ে পড়লে পানিতে ডুবে যায় তারা। আশপাশের লোকজন এ দৃশ্য দেখে ছুটে এসে তাদের দুইজনকে উদ্ধার করেন। পরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মা রেজিয়া খাতুনকে মৃত ঘোষণা করেন অপরদিকে মেয়ে মিমকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে রেজিয়ার ভাই জালাল উদ্দিন বলেন, লাশ হাসপাতাল থেকে বাড়িতে আনা হয়েছে। ওনার ছেলে মেয়েরা ঢাকায় থাকে তারা আসলে দাফন করা হবে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. তানজিরুল ইসলাম রায়হান বলেন, মা-মেয়ে পানিতে ডুবার ঘটনায় স্থানীয়রা দুইজনকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে একজনকে মৃত অবস্থায় পাই- যিনি মা। আর মেয়ে শিশুটি হাসপাতালে
ভর্তি অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে। আগের থেকে শারীরিক অবস্থা এখন ভালো আছে। এ ব্যাপারে দুর্গাপুর থানার ওসি রাশেদুল ইসলাম বলেন, এমন ঘটনার সংবাদ আমাদের কাছে আসিনি।