
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

দখলদাররা গিলে খাচ্ছে কীর্তনখোলা নদী

ছাত্র-জনতাকে জড়িয়ে ধরে অঝোরে কাঁদলেন ইউএনও

সুন্দরবনে দস্যুদের কবল থেকে ৯ জেলে উদ্ধার, আটক ২

বোনকে হত্যাচেষ্টা মামলায় ব্যাংক কর্মকর্তার কারাদণ্ড

এনসিপি নেতার চাঁদাবাজি, মবসন্ত্রাস ও দখলবাণিজ্যে অতিষ্ঠ স্থানীয়রা, মানববন্ধনে নিন্দা

ভয়াবহ লোডশেডিংয়ে বিপর্যস্ত দেশ: বন্ধ কয়েকটি বড় বিদ্যুৎকেন্দ্র

ইউনূস সরকারের অধীনে জঙ্গিবাদের উত্থান, দেশে বেড়েছে সংখ্যালঘু নির্যাতন
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন সমন্বয়ক পরিচয় দেওয়া সেই তরুণী

টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক সংসদ সদস্য জোয়াহেরুল ইসলামের বাসায় মানসিক ভারসাম্যহীনদের তুলে দেওয়ার ঘটনায় মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন সমন্বয়ক পরিচয় দেওয়া মারইয়াম মুকাদ্দাস মিষ্টি (২৭) নামের সেই তরুণী।
শনিবার রাতে টাঙ্গাইল সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) রুহুল আমিন শরিফের কাছে মুচলেকা জমা দেন তিনি।
এর আগে সকালে ১৭ জন মানসিক ভারসাম্যহীনকে নিয়ে শহরের আকুরটাকুর ছোট কালিবাড়ী এলাকায় জোয়াহেরুল ইসলামের বাসা জবরদখল করেন তিনি। বিষয়টি নিয়ে দেশব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি হলে নড়েচড়ে বসে প্রশাসন।
পরবর্তীতে মিষ্টিকে নিয়ে সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) রুহুল আমিন শরিফ, সদর থানার ওসি তানবীর আহমেদসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বৈঠক করেন। পরে রাতে যৌথবাহিনীর উদ্যোগে ১৭ জন মানসিক
ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে আগের ঠিকানায় পাঠানো হয়। মিষ্টি তার লিখিত মুচলেকায় উল্লেখ করেন, আমি আইনি অধিকার ব্যতিরেকে অন্যের ব্যক্তিগত বাড়িতে মানসিক ভারসাম্যহীন ১৭ জন নারী-পুরুষকে আবাসনের চেষ্টা করে অপরাধ করেছি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমার পোস্টের কারণে ক্ষেত্রবিশেষে যে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হয়েছে, তার দায় আমার ওপর বর্তায়। আমি আমার নেতিবাচক ও বেআইনি কৃতকর্মের জন্য মানবিক বিবেচনায় ক্ষমাপ্রার্থী। আমি এই মর্মে নিঃশর্ত মুচলেকা সম্পাদন করছি যে, ভবিষ্যতে সামাজিক অস্থিরতা তৈরি হয়, এমন ফেসবুক পোস্ট করা এবং ব্যক্তিগত বা সরকারি সম্পদ দখল বা ভাঙচুর করাসহ অন্য কোনো প্রকার অপরাধে লিপ্ত হব না। আমি প্রদত্ত মুচলেকা ভঙ্গ করলে প্রচলিত আইনে আমার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিলে তার বিপরীতে
আমার কোনো আপত্তি গ্রহণযোগ্য হবে না। এ সময় মিষ্টির স্বামী শাহ আলমাসসহ ছাত্র প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে আগের ঠিকানায় পাঠানো হয়। মিষ্টি তার লিখিত মুচলেকায় উল্লেখ করেন, আমি আইনি অধিকার ব্যতিরেকে অন্যের ব্যক্তিগত বাড়িতে মানসিক ভারসাম্যহীন ১৭ জন নারী-পুরুষকে আবাসনের চেষ্টা করে অপরাধ করেছি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমার পোস্টের কারণে ক্ষেত্রবিশেষে যে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হয়েছে, তার দায় আমার ওপর বর্তায়। আমি আমার নেতিবাচক ও বেআইনি কৃতকর্মের জন্য মানবিক বিবেচনায় ক্ষমাপ্রার্থী। আমি এই মর্মে নিঃশর্ত মুচলেকা সম্পাদন করছি যে, ভবিষ্যতে সামাজিক অস্থিরতা তৈরি হয়, এমন ফেসবুক পোস্ট করা এবং ব্যক্তিগত বা সরকারি সম্পদ দখল বা ভাঙচুর করাসহ অন্য কোনো প্রকার অপরাধে লিপ্ত হব না। আমি প্রদত্ত মুচলেকা ভঙ্গ করলে প্রচলিত আইনে আমার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিলে তার বিপরীতে
আমার কোনো আপত্তি গ্রহণযোগ্য হবে না। এ সময় মিষ্টির স্বামী শাহ আলমাসসহ ছাত্র প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।