
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফিলিস্তিনিদের ৬০০ ঘরবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল ইসরাইল

পারমাণবিক উপাদান পাচারের আঁতুড়ঘর ভারত

পুতিনের সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ না হলে ইউক্রেন ইস্যুর অগ্রগতি হবে না: ট্রাম্প

পারমাণবিক উপাদান পাচারের আঁতুড়ঘর ভারত

ইসরাইলি বিমান হামলায় ৬২ জন নিহত

ছেলেদের সঙ্গে ফোনালাপের অনুমতি পেলেন ইমরান খান

যুদ্ধবিরতির আলোচনার মধ্যেই ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৮৪ ফিলিস্তিনি
মিয়ানমারে ফের জরুরি অবস্থার মেয়াদ বাড়াল জান্তা সরকার

আরও ছয় মাসের জন্য জরুরি অবস্থার মেয়াদ বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে মিয়ানমারের সামরিক সরকার। শুক্রবার জান্তার এ নির্দেশ দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে প্রকাশ করা হয়।
মিয়ানমারের সরকারি গণমাধ্যম এমআরটিভি এক টেলিগ্রাম বার্তায় বলেছে, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের জন্য এখনো অনেক কাজ বাকি রয়েছে। বিশেষ করে, শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
২০২১ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক সরকারকে উৎখাতের পর দেশটির ক্ষমতা দখল করে সামরিক জান্তা। বর্তমানে দেশটি গৃহযুদ্ধের কবলে পড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে এ বছর নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা করেছে সামরিক সরকার।
তবে সামরিক সরকার এখনো নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করেনি। এর মধ্যেই তারা ভোট আয়োজনের প্রস্তুতি
নিচ্ছে, যদিও দেশব্যাপী তারা সশস্ত্র বিদ্রোহের সম্মুখীন। অন্যদিকে, সমালোচকরা এ নির্বাচনকে জেনারেলদের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার একটি ষড়যন্ত্র হিসেবে অভিহিত করছেন। জান্তা সরকারের বিরোধীরা এই নির্বাচনকে ভণ্ডামি বলে প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, যে এটি জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত হবে। তারা সামরিক শাসনের বিরোধিতাকারীরা নির্বাচন আটকানোর পরিকল্পনার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এর ফলাফল প্রত্যাখ্যান করার আহ্বান জানিয়েছে। সংবাদমাধ্যম নিক্কেই এশিয়া বলছে, সামরিক বাহিনীর দমন-পীড়নের ফলে একটি যুব-নেতৃত্বাধীন গণবিক্ষোভ সশস্ত্র প্রতিরোধে রূপ নিয়েছে, যা বর্তমানে মিয়ানমারের বিভিন্ন অঞ্চলে গৃহযুদ্ধের আকার নিয়েছে। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, এই সংঘাতে ৩০ লাখেরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে ও দেশটি চরম খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে পড়েছে। বর্তমানে দেশটির মোট জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ এখন মানবিক সহায়তার
ওপর নির্ভরশীল।
নিচ্ছে, যদিও দেশব্যাপী তারা সশস্ত্র বিদ্রোহের সম্মুখীন। অন্যদিকে, সমালোচকরা এ নির্বাচনকে জেনারেলদের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার একটি ষড়যন্ত্র হিসেবে অভিহিত করছেন। জান্তা সরকারের বিরোধীরা এই নির্বাচনকে ভণ্ডামি বলে প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, যে এটি জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত হবে। তারা সামরিক শাসনের বিরোধিতাকারীরা নির্বাচন আটকানোর পরিকল্পনার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এর ফলাফল প্রত্যাখ্যান করার আহ্বান জানিয়েছে। সংবাদমাধ্যম নিক্কেই এশিয়া বলছে, সামরিক বাহিনীর দমন-পীড়নের ফলে একটি যুব-নেতৃত্বাধীন গণবিক্ষোভ সশস্ত্র প্রতিরোধে রূপ নিয়েছে, যা বর্তমানে মিয়ানমারের বিভিন্ন অঞ্চলে গৃহযুদ্ধের আকার নিয়েছে। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, এই সংঘাতে ৩০ লাখেরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে ও দেশটি চরম খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে পড়েছে। বর্তমানে দেশটির মোট জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ এখন মানবিক সহায়তার
ওপর নির্ভরশীল।