
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

প্রেমের টানে বাংলাদেশী তরুণীর ভারতে পাড়ি

যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী নববধূকে ডাকাতদের পালাক্রমে ধর্ষণ

ভারত-চীন সম্পর্ক স্বাভাবিক হলে দুই দেশেরই উপকার: জয়শঙ্কর

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপলো ইন্দোনেশিয়া

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপলো ইন্দোনেশিয়া

‘ডু অর ডাই’ কর্মসূচি ঘোষণা ইমরান খানের দল পিটিআইয়ের

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠাচ্ছে আমেরিকা: ট্রাম্প
মাস্ককে অবিলম্বে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ‘বহিষ্কার করা উচিত’

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সাম্প্রতিক টানাপোড়েন নিয়ে দেশটির প্রযুক্তি ধনকুবের ইলন মাস্ককে যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবিলম্বে বহিষ্কার করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন হোয়াইট হাউসের সাবেক প্রধান কৌশলবিদ ও প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র স্টিভ ব্যানন।
বৃহস্পতিবার নিউ ইয়র্ক টাইমসকে দেওয়া এক ফোন সাক্ষাৎকারে ব্যানন বলেন, ‘মাস্কের অভিবাসন অবস্থা নিয়ে প্রসাশনের আনুষ্ঠানিক তদন্ত শুরু করা উচিত।কারণ আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, তিনি একজন অবৈধ অভিবাসী এবং তাকে তাৎক্ষণিকভাবে দেশ থেকে বহিষ্কার করা উচিত।’
মার্কিন সংবাদ মাধ্যমটির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ব্যানন আরও বলেন, ট্রাম্প প্রশাসনের উচিত মাস্কের মাদক ব্যবহার এবং চীনের বিষয়ে প্রতিরক্ষা দপ্তর থেকে গোপন ব্রিফিং পাওয়ার চেষ্টার বিষয়েও তদন্ত করা।
তার এই মন্তব্য এমন
এক সময়ে এলো, যখন ট্রাম্প ও মাস্কের মধ্যে জননীতি নিয়ে দ্বন্দ্ব চরমে পৌঁছেছে। যা তাদের আগের সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ককে চূর্ণ করে দিয়েছে। বৃহস্পতিবার এ দ্বন্দ্ব ব্যক্তিগত আক্রমণ ও প্রকাশ্য দোষারোপের পর্যায়ে পৌঁছে যায়। এমনকি ট্রাম্পকে অভিশংসনেরও আহ্বান জানান মাস্ক।এর কয়েক ঘণ্টা পরেই ট্রাম্প হুমকি দেন মাস্কের বিভিন্ন কোম্পানিকে দেওয়া সরকারি ভর্তুকি ও চুক্তি বাতিলের। তার মধ্যেই ব্যাননের এ বক্তব্য ও রাজনৈতিক মেরুকরণের ইঙ্গিত তাদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান দ্বন্দ্বের আরেকটি অধ্যায় রচনা করে। একটা সময় ঘনিষ্ঠ দুই মিত্রের সম্পর্কে ফাটল ধরে মাস্ক যখন হোয়াইট হাউস ত্যাগ করেন এবং ট্রাম্প প্রশাসনের ব্যয় সংকোচন বিভাগের (ডিওজিই) প্রধানের দায়িত্ব ছাড়েন। ট্রাম্প বৃহস্পতিবার বলেন, তিনি মাস্কের ওপর ‘খুবই হতাশ’। কারণ
মাস্ক তার সিগনেচার ব্যয় ও কর আইনের বিরুদ্ধে প্রচার চালাচ্ছেন।
এক সময়ে এলো, যখন ট্রাম্প ও মাস্কের মধ্যে জননীতি নিয়ে দ্বন্দ্ব চরমে পৌঁছেছে। যা তাদের আগের সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ককে চূর্ণ করে দিয়েছে। বৃহস্পতিবার এ দ্বন্দ্ব ব্যক্তিগত আক্রমণ ও প্রকাশ্য দোষারোপের পর্যায়ে পৌঁছে যায়। এমনকি ট্রাম্পকে অভিশংসনেরও আহ্বান জানান মাস্ক।এর কয়েক ঘণ্টা পরেই ট্রাম্প হুমকি দেন মাস্কের বিভিন্ন কোম্পানিকে দেওয়া সরকারি ভর্তুকি ও চুক্তি বাতিলের। তার মধ্যেই ব্যাননের এ বক্তব্য ও রাজনৈতিক মেরুকরণের ইঙ্গিত তাদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান দ্বন্দ্বের আরেকটি অধ্যায় রচনা করে। একটা সময় ঘনিষ্ঠ দুই মিত্রের সম্পর্কে ফাটল ধরে মাস্ক যখন হোয়াইট হাউস ত্যাগ করেন এবং ট্রাম্প প্রশাসনের ব্যয় সংকোচন বিভাগের (ডিওজিই) প্রধানের দায়িত্ব ছাড়েন। ট্রাম্প বৃহস্পতিবার বলেন, তিনি মাস্কের ওপর ‘খুবই হতাশ’। কারণ
মাস্ক তার সিগনেচার ব্যয় ও কর আইনের বিরুদ্ধে প্রচার চালাচ্ছেন।