
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রেকর্ড দামে রিয়ালে ১৭ বছরের এই আর্জেন্টাইন

পদক জয়ের আশায় সিঙ্গাপুর যাচ্ছেন ১১ আরচার

শান্তর সঙ্গে অধিনায়কত্ব নিয়ে দ্বন্দ্ব হবে না, আশা মিরাজের

পেনাল্টি বিতর্কে লিখিত অভিযোগ করবে বাফুফে

পিছিয়ে পড়ে আলমাদার গোলে ড্র করল ১০ জনের আর্জেন্টিনা

সিঙ্গাপুরের ঘাম ঝরিয়ে হারল বাংলাদেশ

বাংলাদেশের জার্সিতে অভিষেক সামিতের, শুরুর একাদশে নেই অধিনায়ক জামাল
মাশরাফি-সাকিবদের দেখানো পথেই হাঁটতে চান মিরাজ

মাশরাফি বিন মুর্তজা বাংলাদেশের সফলতম ওয়ানডে অধিনায়কদের মধ্যে একজন। তার অধীনেই ওয়ানডে ফরম্যাটে অভিষেকটা হয়েছিল মেহেদী হাসান মিরাজের। কালের বিবর্তনে সেই মিরাজই এখন বাংলাদেশের ওয়ানডে অধিনায়ক। তিনি নেতৃত্ব পেয়েই জানালেন, মাশরাফিসহ অতীতে যেসব অধিনায়কের সান্নিধ্য পেয়েছেন, তাদের দেখানো পথে হেঁটেই সাফল্য পেতে চান।
তিনি আজ সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘বাংলাদেশ দলে আমার যখন অভিষেক হয়, তখন মাশরাফি ভাইয়ের অধীনে খেলেছি। এরপর অনেক অধিনায়ককে পেয়েছি। তো এটা আমার জন্য ভালো লাগার বিষয় যে, তাদের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। এটা এখন আমি আমার অধিনায়কত্বে কাজে লাগাতে পারব।’
অধিনায়ক তো বটেই, সিনিয়রদের ওপর দায়িত্বটা থাকে দলের জুনিয়রদের আগলে রাখার। মাশরাফির অধীনে থেকে বিষয়টা
খুব কাছ থেকে দেখেছেন মিরাজ। এবার একই কাজটা নিজে অধিনায়ক হয়েও করতে চান তিনি। জুনিয়রদেরকে ভালো পারফর্ম করার টোটকাও বাতলে দিতে চান, জানালেন তিনি। মিরাজের কথা, ‘দেখেন এখন আমাদের অনেক দায়িত্ব নেওয়ার সময় চলে এসেছে। অনেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছি, ৮-৯ বছর ধরে খেলছি। যারা জুনিয়র আছে, তাদের অবশ্যই পারফর্ম করতে হবে কীভাবে সেটা সাজেস্ট করব, যেটা আমরা বড় ভাইদের কাছ থেকে পেয়েছি। চেষ্টা করব সেভাবে হেল্প করতে, ড্রেসিং রুমটাকে ওভাবেই রাখার জন্য। যেই ড্রেসিং রুমে থাকে, সে যেন অনুভব করে যে আমি একা নই, আমার সঙ্গে সবাই আছে।’ তবে অধিনায়কত্বের মানে যে শুধু ড্রেসিংরুম সামলানো, এমনটাও নয়। বিষয়টা মিরাজও জানেন ভালোভাবেই। মাঠে
দাঁড়িয়ে, কিংবা মাঠের বাইরে কঠিন সব সিদ্ধান্ত নিতে হয়। তিনি এক্ষেত্রেও হাঁটতে চান মাশরাফিদের দেখানো পথেই। তিনি বলেন, ‘আমি তাদের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছি যা আমার ক্রিকেট ক্যারিয়ারে কাজে দিয়েছে। বিশেষ করে তারা কীভাবে অধিনায়কত্ব করেছে, আমি তো নিজেই তাদের অধীনে খেলেছি। এই ওয়ানডে ফরম্যাটেও তা কাজে লাগবে। তারা কঠিন সিদ্ধান্তগুলো কীভাবে নিতেন, তা ভালোভাবে দেখেছি। এই সিদ্ধান্তগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি সে সিদ্ধান্ত কীভাবে নিচ্ছেন, সেটাও গুরুত্বপূর্ণ।’
খুব কাছ থেকে দেখেছেন মিরাজ। এবার একই কাজটা নিজে অধিনায়ক হয়েও করতে চান তিনি। জুনিয়রদেরকে ভালো পারফর্ম করার টোটকাও বাতলে দিতে চান, জানালেন তিনি। মিরাজের কথা, ‘দেখেন এখন আমাদের অনেক দায়িত্ব নেওয়ার সময় চলে এসেছে। অনেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছি, ৮-৯ বছর ধরে খেলছি। যারা জুনিয়র আছে, তাদের অবশ্যই পারফর্ম করতে হবে কীভাবে সেটা সাজেস্ট করব, যেটা আমরা বড় ভাইদের কাছ থেকে পেয়েছি। চেষ্টা করব সেভাবে হেল্প করতে, ড্রেসিং রুমটাকে ওভাবেই রাখার জন্য। যেই ড্রেসিং রুমে থাকে, সে যেন অনুভব করে যে আমি একা নই, আমার সঙ্গে সবাই আছে।’ তবে অধিনায়কত্বের মানে যে শুধু ড্রেসিংরুম সামলানো, এমনটাও নয়। বিষয়টা মিরাজও জানেন ভালোভাবেই। মাঠে
দাঁড়িয়ে, কিংবা মাঠের বাইরে কঠিন সব সিদ্ধান্ত নিতে হয়। তিনি এক্ষেত্রেও হাঁটতে চান মাশরাফিদের দেখানো পথেই। তিনি বলেন, ‘আমি তাদের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছি যা আমার ক্রিকেট ক্যারিয়ারে কাজে দিয়েছে। বিশেষ করে তারা কীভাবে অধিনায়কত্ব করেছে, আমি তো নিজেই তাদের অধীনে খেলেছি। এই ওয়ানডে ফরম্যাটেও তা কাজে লাগবে। তারা কঠিন সিদ্ধান্তগুলো কীভাবে নিতেন, তা ভালোভাবে দেখেছি। এই সিদ্ধান্তগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি সে সিদ্ধান্ত কীভাবে নিচ্ছেন, সেটাও গুরুত্বপূর্ণ।’