ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
৩০ ডিসেম্বর : জাতীয় প্রবাসী দিবস
৪ লাখেরও বেশি শ্রমিক নেবে ইতালি
আমিরাতে সাধারণ ক্ষমা পেলেন ৫০ হাজার বাংলাদেশি
ফিনল্যান্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী চট্টগ্রামের তাসলিমা
ফ্রান্স প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য সুখবর: চালু হলো ই-পাসপোর্ট
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ আটক ৫১
নিউইয়র্কে সিলেট দক্ষিণ সুরমা ইউনাইটেড ইউএসএ’র আহবায়ক কমিটি : আহ্বায়ক কামরান, সদস্য সচিব শাহ সেলিম
মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ বন্যা, ৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় অতিবৃষ্টিতে সৃষ্ট বন্যা ভয়াবহ আকার ধারন করেছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আট রাজ্যে লক্ষাধিক মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। বিভিন্নস্থানে বন্যায় এ পর্যন্ত ৩ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে।
শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) দেশটির সরকারের উদ্ধৃতি দিয়ে ফ্রি মালয়েশিয়া টুডের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এবারের বর্ষা মৌসুমে গত এক দশকের মধ্যে ভয়াবহ বন্যা হতে পারে।
দেশটির সরকারি তথ্য বলছে, এখনও পর্যন্ত ১ লাখ ৬ হাজার ৫০৫ জনকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে ক্লান্তান রাজ্যে। সেখানে ৭২ হাজার ৩৬০ জনকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে। রাজ্য জুড়ে ২৬১টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে সেসব স্থানে সরকারি সহায়তা অব্যহত রয়েছে।
অতিবৃষ্টিতে তেরেঙ্গানু রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতিরও
অবনতি হয়েছে। সেখানে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে ২৪ হাজার ৭৫৪ জনকে। রাজ্যের দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা কমিটি জানিয়েছে রাজ্যজুড়ে ১০৭টি আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছে এসব মানুষ। এ ছাড়া কেডাহ, জোহর, নেগারি সিম্বিলান, সেলানগড়, পেরলিস ও পেরাক রাজ্যে'র বেশকিছু অঞ্চলে এ বৃষ্টি বন্যা দেখা দিয়েছে। জাতীয় দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা কমিটির তথ্য অনুযায়ী, অতিবৃষ্টিতে সৃষ্ট এ বন্যায় এখন পর্যন্ত যে তিন জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে তাদের মধ্যে দুজন কেলান্তান ও একজন তেরেঙ্গানু রাজ্যের বাসিন্দা। উল্লেখ, মালয়েশিয়ার পূর্ব উপকূলীয় উপদ্বীপে বর্ষ মৌসুমে বন্যা একটি সাধারণ ঘটনা। বিশেষ করে অক্টোবর থেকে মার্চে এ বন্যা হয়ে থাকে।
অবনতি হয়েছে। সেখানে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে ২৪ হাজার ৭৫৪ জনকে। রাজ্যের দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা কমিটি জানিয়েছে রাজ্যজুড়ে ১০৭টি আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছে এসব মানুষ। এ ছাড়া কেডাহ, জোহর, নেগারি সিম্বিলান, সেলানগড়, পেরলিস ও পেরাক রাজ্যে'র বেশকিছু অঞ্চলে এ বৃষ্টি বন্যা দেখা দিয়েছে। জাতীয় দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা কমিটির তথ্য অনুযায়ী, অতিবৃষ্টিতে সৃষ্ট এ বন্যায় এখন পর্যন্ত যে তিন জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে তাদের মধ্যে দুজন কেলান্তান ও একজন তেরেঙ্গানু রাজ্যের বাসিন্দা। উল্লেখ, মালয়েশিয়ার পূর্ব উপকূলীয় উপদ্বীপে বর্ষ মৌসুমে বন্যা একটি সাধারণ ঘটনা। বিশেষ করে অক্টোবর থেকে মার্চে এ বন্যা হয়ে থাকে।