
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ আটক ৪৯

শীর্ষ নেতাদের নিয়ে তাস চেয়ারম্যানের মধ্যাহ্নভোজ বৈঠক

বাংলাদেশ সোসাইটি অব নিউইয়র্কের ট্রাস্টিবোর্ড গঠিত

ইইউর ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ, কঠিন হবে আশ্রয় পাওয়া

জমকালো আয়োজনে ‘বাংলাদেশি ফ্যামিলিস ইন পর্তুগাল’র বৈশাখী উৎসব

প্রবাসী আয়ে শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র, কোন দেশ থেকে কত?

তিন দিন ব্যাপী নাসা’র অনুষ্ঠানে অংশ নিতে’ড্রিম অব বাংলাদেশ’ স্টুডেন্টরা এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে
মালয়েশিয়ায় নিখোঁজ স্বামী, সন্ধান চান স্ত্রী

মালয়েশিয়ায় গিয়ে নিখোঁজ হওয়া স্বামী রাকিব হাসানের সন্ধান চেয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় সংবাদ সম্মেলন করেছেন তার স্ত্রী। বুধবার সকালে উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের উমেদপুর গ্রামের রাকিব হাসানের বাড়িতে এ সংবাদ সম্মেলন করা হয়।
রাকিব হাসান ওই গ্রামের মেহেদী হাসানের পুত্র। তিনি ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে নিখোঁজ রয়েছেন বলে পরিবারের দাবি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন প্রবাসীর স্ত্রী নাহিদা আক্তার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন রাকিব হাসানের মা লক্ষ্মী বেগম।
লিখিত বক্তব্যে নাহিদা আক্তার বলেন, একই গ্রামের অহিদ মোল্লার ছেলে আজাদ মিয়া আমার স্বামীকে ভিসা দিয়ে মালয়েশিয়া নেয়। গত ৮ জানুয়ারি আমার স্বামী মালয়েশিয়া যায়। আজাদ মিয়া বলেছিল আমার স্বামীকে চাকরির ব্যবস্থা করে দেবেন। প্রায় এক
মাস ৫ দিন আমার স্বামী আজাদ মিয়ার রুমে ছিলেন; কিন্তু চাকরি হয়নি। হঠাৎ গত ১৭ ফেব্রুয়ারি আজাদ মিয়ার ছোট ভাই ইসহাক মিয়া তার ফেসবুকে প্রচার করে আমার স্বামী তাদের রুম থেকে মোবাইলসহ কিছু জিনিসপত্র নিয়ে চলে গেছে। এ খবর জানার পর আমার শাশুড়ি আজাদ মিয়াকে ফোন দেন; কিন্তু আজাদ মিয়া ফোন ধরেন না। উল্টো আজাদ মিয়া মালয়েশিয়ান পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন। পুলিশ এসে রুম থেকে আমার স্বামীর পাসপোর্ট উদ্ধার করে নিয়ে যায়। এরপর থেকে আমার স্বামীর কোনো খোঁজ পাচ্ছি না। আমি আমার স্বামীর সন্ধান চাই। নিখোঁজ রাকিব হাসানের মা লক্ষ্মী বেগম বলেন, আমার ছেলে যদি রুম থেকে চলে যায়, তাহলে পাসপোর্ট
রেখে যাবে কেন। আমি আজাদকে ফোন দিলেও সে রিসিভ করে না। তার পরিবারকে জানিয়েও কোনো সহযোগিতা পাচ্ছি না। লক্ষ্মী বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, আজ কয়েক দিন ধরে আমার ছেলে নিখোঁজ। আমি তো মা। আমার একটাই ছেলে। আপনারা আমার ছেলেকে যেভাবে পারেন বের করে দেন। এসব বিষয়ে মোবাইল ফোনে আজাদ মিয়ার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি রাকিব মিয়াকে বিদেশে আনিনি। সে নিজে এসে আমার রুমে ছিল। না জানিয়ে চলে গেছে।
মাস ৫ দিন আমার স্বামী আজাদ মিয়ার রুমে ছিলেন; কিন্তু চাকরি হয়নি। হঠাৎ গত ১৭ ফেব্রুয়ারি আজাদ মিয়ার ছোট ভাই ইসহাক মিয়া তার ফেসবুকে প্রচার করে আমার স্বামী তাদের রুম থেকে মোবাইলসহ কিছু জিনিসপত্র নিয়ে চলে গেছে। এ খবর জানার পর আমার শাশুড়ি আজাদ মিয়াকে ফোন দেন; কিন্তু আজাদ মিয়া ফোন ধরেন না। উল্টো আজাদ মিয়া মালয়েশিয়ান পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন। পুলিশ এসে রুম থেকে আমার স্বামীর পাসপোর্ট উদ্ধার করে নিয়ে যায়। এরপর থেকে আমার স্বামীর কোনো খোঁজ পাচ্ছি না। আমি আমার স্বামীর সন্ধান চাই। নিখোঁজ রাকিব হাসানের মা লক্ষ্মী বেগম বলেন, আমার ছেলে যদি রুম থেকে চলে যায়, তাহলে পাসপোর্ট
রেখে যাবে কেন। আমি আজাদকে ফোন দিলেও সে রিসিভ করে না। তার পরিবারকে জানিয়েও কোনো সহযোগিতা পাচ্ছি না। লক্ষ্মী বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, আজ কয়েক দিন ধরে আমার ছেলে নিখোঁজ। আমি তো মা। আমার একটাই ছেলে। আপনারা আমার ছেলেকে যেভাবে পারেন বের করে দেন। এসব বিষয়ে মোবাইল ফোনে আজাদ মিয়ার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি রাকিব মিয়াকে বিদেশে আনিনি। সে নিজে এসে আমার রুমে ছিল। না জানিয়ে চলে গেছে।