ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ওপেন এআই-অ্যামাজনের ৩৮ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি
রপ্তানি পতন অব্যাহত: অক্টোবরে ৭.৪৩% কমে ৩.৬৩ বিলিয়ন ডলার, আমদানিও নেমে আসছে ধীরে ধীরে
নানা সংকটে রিক্রুটিং এজেন্সি, হুমকির মুখে শ্রম রপ্তানি
চলতি বছর স্বর্ণের দাম বেড়েছে ৫০ বার, কমেছে কত বার?
বিশ্ববাজারে গমের দাম কমতে কমতে অর্ধেকে নামলেও দেশে আটার দাম আকাশছোঁয়া, এই বৈষম্য কমবে কবে?
আজকের স্বর্ণের দাম: ১ নভেম্বর ২০২৫
তীব্র অর্থ সংকটে সরকার
মাছের বাজারে স্বস্তির খবর
শীতকালীন সবজির সরবরাহ বাড়ায় বাজারে স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে। সপ্তাহ ব্যবধানে সব ধরনের সবজি কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা কমেছে।
তবে গত সপ্তাহের মতো চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ ও আলু।
শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) রাজধানীর শেওড়াপাড়া ও তালতলা বাজারে দেখা গেছে এমন চিত্র।
মাছের বাজারে ঘুরে কিছুটা স্বস্তির খবর পাওয়া গেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে পাঙাশ, তেলাপিয়া ও রুইজাতীয় মাছ কেজিতে অন্তত ১০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। গতকাল কেজিতে ৩০ টাকা কমে প্রতি কেজি পাঙাশ বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায়। পাঙাশের মতো কেজিতে ২০ টাকা কমে প্রতি কেজি তেলাপিয়া বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২২০ টাকায়, যা এক সপ্তাহে আগেও
বিক্রি হয়েছিল ২৩০ থেকে ২৪০ টাকা পর্যন্ত। তাছাড়া দাম কমে প্রতি কেজি রুই বিক্রি হচ্ছে ২৭০ থেকে ২৮০ ও প্রতি কেজি সরপুঁটি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকায়। তবে পাঙাশ, তেলাপিয়া ও রুই মাছের দাম কমলেও অপরিবর্তিত দামেই বিক্রি হচ্ছে সব ধরনের নদীর মাছ। প্রতি কেজি বাইলা ৬০০ থেকে ৭০০, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ ও লইট্টা বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২৪০ টাকায়। কারওয়ান বাজারে গত কয়েক দিনে চাষ করা মাছের দাম অনেক কমেছে। যেখানে প্রতি কেজি পাঙাশ বিক্রি হতো ২২০ টাকার ওপরে। এখন তা বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায়। ৩০০ টাকার নিচে কখনোই রুই বিক্রি হতো না, এখন বাজারে মাছের চাপ থাকায় তা
বিক্রি হচ্ছে ২৭০ থেকে ২৮০ টাকায়।
বিক্রি হয়েছিল ২৩০ থেকে ২৪০ টাকা পর্যন্ত। তাছাড়া দাম কমে প্রতি কেজি রুই বিক্রি হচ্ছে ২৭০ থেকে ২৮০ ও প্রতি কেজি সরপুঁটি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকায়। তবে পাঙাশ, তেলাপিয়া ও রুই মাছের দাম কমলেও অপরিবর্তিত দামেই বিক্রি হচ্ছে সব ধরনের নদীর মাছ। প্রতি কেজি বাইলা ৬০০ থেকে ৭০০, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ ও লইট্টা বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২৪০ টাকায়। কারওয়ান বাজারে গত কয়েক দিনে চাষ করা মাছের দাম অনেক কমেছে। যেখানে প্রতি কেজি পাঙাশ বিক্রি হতো ২২০ টাকার ওপরে। এখন তা বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায়। ৩০০ টাকার নিচে কখনোই রুই বিক্রি হতো না, এখন বাজারে মাছের চাপ থাকায় তা
বিক্রি হচ্ছে ২৭০ থেকে ২৮০ টাকায়।



