
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চিরনিদ্রায় শায়িত পাইলট তৌকির

সোমবার মাইলস্টোনে ‘অনভিপ্রেত’ ঘটনা নিয়ে যা বলছে আইএসপিআর

জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনের শর্তে জাতীয় নিরাপত্তা হুমকিতে, সমালোচনার ঝড়

সচিবালয়ের সামনে লাঠিপেটায় আহত ৪৩ শিক্ষার্থী ঢাকা মেডিকেলে

আই ডোন্ট কেয়ার ইয়োর প্রোপাগান্ডা, আই ডোন্ট গিভ আ ফাক টু ইয়োর ফ্রেমড ন্যারেটিভ

মান বিধ্বস্ত: ছাত্রলীগের মানবিক ভূমিকায় প্রশংসা, চিকিৎসা বিঘ্নকারীদের বিরুদ্ধে জনরোষ

এ মুহূর্তে দগ্ধদের জন্য যা করণীয়
মাইলস্টোনে প্রেস সচিবসহ দুই উপদেষ্টা অবরুদ্ধ, “ভুয়া ভুয়া স্লোগান

মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজে অবরুদ্ধ অবস্থায় রয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এবং শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার। তাদের সঙ্গে রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমও।
২২শে জুলাই, মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম বিবিসি বাংলা।
প্রতিবেদনে বিবিসি বাংলা জানিয়েছে, মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টারও কিছু সময় পরে দুই উপদেষ্টা যান মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করতে। তখনই তারা শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পড়েন। শিক্ষার্থীরা তখন তাদেরকে উদ্দেশ করে “ভুয়া ভুয়া” স্লোগান দিতে শুরু করেন।
পরিস্থিতির চাপে পরে শেষমেষ দুই উপদেষ্টা তখনই দ্রুত স্কুলে আশ্রয় নেন।
শিক্ষার্থীরা বলেন, নিহতদের প্রকৃত সংখ্যা নিয়ে স্পষ্ট বক্তব্য দেওয়ার কথা ছিল উপদেষ্টাদের, কিন্তু তারা তা
পারেননি। সেনাসদস্যদের ‘নির্যাতন’ এবং আমাদের ছাত্র-শিক্ষকদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের বিষয়েও কোনো জোরালো অবস্থান তারা নেননি। এজন্য আমরা তাদের ঘেরাও করেছি। শিক্ষার্থীরা তাদের অধ্যক্ষকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিতের ঘটনারও বিচার দাবি করেন। উপদেষ্টাদের প্রতি শিক্ষার্থীদের ক্ষোভের অন্যতম প্রধান কারণ, তারা এইসএসসি পরীক্ষা পেছানোর ঘোষণা দিতে দেরি করেছেন। সেইসাথে শিক্ষার্থীরা মনে করছেন, সরকার নিহত, আহত ও নিখোঁজের সঠিক সংখ্যা আড়াল করছে। বিবিসি বাংলা জানিয়েছে, দুই উপদেষ্টা যাওয়ার মিনিট পাঁচেক পরেই ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন প্রেস সচিবও। তারা এখন ঘটনাস্থল থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করছেন এবং কিছুক্ষণের মাঝে তারা শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখবেন। সেজন্য ইতোমধ্যে মাইকও আনা হয়েছে। এদিকে, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অভিভাবকরা। তারা নিহত শিক্ষার্থীর সংখ্যা নিয়ে সরকারের লুকোচুরি এবং সেনাবাহিনীর
কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
পারেননি। সেনাসদস্যদের ‘নির্যাতন’ এবং আমাদের ছাত্র-শিক্ষকদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের বিষয়েও কোনো জোরালো অবস্থান তারা নেননি। এজন্য আমরা তাদের ঘেরাও করেছি। শিক্ষার্থীরা তাদের অধ্যক্ষকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিতের ঘটনারও বিচার দাবি করেন। উপদেষ্টাদের প্রতি শিক্ষার্থীদের ক্ষোভের অন্যতম প্রধান কারণ, তারা এইসএসসি পরীক্ষা পেছানোর ঘোষণা দিতে দেরি করেছেন। সেইসাথে শিক্ষার্থীরা মনে করছেন, সরকার নিহত, আহত ও নিখোঁজের সঠিক সংখ্যা আড়াল করছে। বিবিসি বাংলা জানিয়েছে, দুই উপদেষ্টা যাওয়ার মিনিট পাঁচেক পরেই ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন প্রেস সচিবও। তারা এখন ঘটনাস্থল থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করছেন এবং কিছুক্ষণের মাঝে তারা শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখবেন। সেজন্য ইতোমধ্যে মাইকও আনা হয়েছে। এদিকে, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অভিভাবকরা। তারা নিহত শিক্ষার্থীর সংখ্যা নিয়ে সরকারের লুকোচুরি এবং সেনাবাহিনীর
কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।