ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন নিশ্চিতের আহ্বান ব্রিটিশ এমপি বব ব্ল্যাকম্যানের
দিল্লির লাল কেল্লায় বিস্ফোরণ: তদন্ত চলছে, সীমান্তে সতর্ক ভারতীয় বাহিনী
দিল্লি হামলাকে ‘ষড়যন্ত্র’ আখ্যা মোদির, তদন্তে সন্ত্রাসবিরোধী আইন প্রয়োগ ভারতীয় পুলিশের
যে কোনো দেশের পারমাণবিক পরীক্ষা হলে রাশিয়া ‘সমানভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে’: ল্যাভরভ
পাকিস্তানে টিটিপির হয়ে যুদ্ধ করতে গিয়ে আরেক বাংলাদেশী জঙ্গির মৃত্যু
বাংলাদেশকে ঘাঁটি করে ভারতে হামলার ছক হাফিজ সইদের, কাশ্মীরের নামে মহিলা আত্মঘাতী বাহিনী গড়ছে জৈশ
রাশিয়ার গচ্ছিত সম্পদ জব্দে বেলজিয়ামকে রাজি করাতে ব্যর্থ ইইউ, মস্কোর হুঁশিয়ারি জারি
মলদ্বারের ভিতর মোবাইল লুকিয়ে রেখেছেন বন্দি! এক্স-রে রিপোর্টে ধরা
মলদ্বারের ভিতর মোবাইল লুকিয়ে রেখেছিলেন বন্দি। জেলে মোবাইল আছে, বুঝতে পেরেছিলেন কর্তৃপক্ষ। কিন্তু কিছুতেই তা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। অবশেষে ওই ব্যক্তির এক্স রে পরীক্ষা করানো হয়। তাতেই ধরা পড়ে মোবাইলটি।
ঘটনাটি গুজরাতের ভাবনগর জেলের। পকসো মামলায় দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল ওই বন্দিকে। গত ১৯ অক্টোবর তাঁকে ভাবনগর জেলে নিয়ে আসা হয়। ৩৩ বছরের যুবকের মলদ্বার থেকে মোবাইল উদ্ধারের পর জেল কর্তৃপক্ষ তাঁর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। ওই জেলের ইন-চার্জ বিষ্ণুজি বাগেলা জানিয়েছেন, ৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় ভাবনগর জেলে তল্লাশি অভিযান চালানো হয়। স্থানীয় তদন্তকারী দল ওই অভিযানের সময়ে জেলের মধ্যে একটি মোবাইলের চার্জার খুঁজে পান। কিন্তু মোবাইলটি পাওয়া যায়নি।
এর পর
জেলের আনাচে কানাচে তন্ন তন্ন করে মোবাইল খোঁজেন তদন্তকারীরা। কয়েদিদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এই সময়ে এক বন্দির আচরণ এবং উত্তরে অসঙ্গতি ধরা পড়ে। তাঁর কাছ থেকে মোবাইল না পাওয়া গেলে তাঁকে জেলের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে যুবকের মলদ্বারের এক্স-রে করে দেখেন জেল কর্তৃপক্ষ। দেখা যায়, মলদ্বারে রয়েছে মোবাইল ফোনটি। সেটি উদ্ধার করে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। কী ভাবে জেলের মধ্যে মোবাইল নিয়ে প্রবেশ করলেন অভিযুক্ত, মোবাইলের চার্জারটিই বা কী ভাবে তাঁর কাছে এল, সেই প্রশ্ন উঠেছে। অভ্যন্তরীণ তদন্তের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। জেলের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। অভিযুক্ত কত দিন ধরে, কী কাজে মোবাইলটি ব্যবহার করছেন, তা-ও খতিয়ে দেখা
হচ্ছে।
জেলের আনাচে কানাচে তন্ন তন্ন করে মোবাইল খোঁজেন তদন্তকারীরা। কয়েদিদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এই সময়ে এক বন্দির আচরণ এবং উত্তরে অসঙ্গতি ধরা পড়ে। তাঁর কাছ থেকে মোবাইল না পাওয়া গেলে তাঁকে জেলের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে যুবকের মলদ্বারের এক্স-রে করে দেখেন জেল কর্তৃপক্ষ। দেখা যায়, মলদ্বারে রয়েছে মোবাইল ফোনটি। সেটি উদ্ধার করে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। কী ভাবে জেলের মধ্যে মোবাইল নিয়ে প্রবেশ করলেন অভিযুক্ত, মোবাইলের চার্জারটিই বা কী ভাবে তাঁর কাছে এল, সেই প্রশ্ন উঠেছে। অভ্যন্তরীণ তদন্তের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। জেলের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। অভিযুক্ত কত দিন ধরে, কী কাজে মোবাইলটি ব্যবহার করছেন, তা-ও খতিয়ে দেখা
হচ্ছে।



