ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
প্রেমিকের সঙ্গেই বিয়ে, তবুও ভালোবাসা খুঁজছেন তামান্না
হলিউডের দুই ছবি বাংলাদেশের পর্দায়
বিচ্ছেদ নিয়ে যা বললেন রাহমান পুত্র এবং মোহিনী
শরীরে নতুন উল্কি অর্জুনের, কোন ইঙ্গিত দিলেন মালাইকা?
দেশি নায়িকাদের শিডিউল পাচ্ছেন না শাকিব খান!
সেই ‘প্রেমিক’কে নিয়ে খাসি জবাই দিলেন পরীমণি!
দুর্ঘটনার শিকার পূজা চেরি!
মমতাজ ও টুলুসহ ১০৯ জনের নামে হত্যা মামলা
মানিকগঞ্জ-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম এবং জাহিদ আহম্মেদ টুলুসহ ১০৯ জনের নামে সিংগাইর থানায় হত্যা মামলা হয়েছে। এ মামলায় অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়েছে ৫০০ থেকে ৬০০ জনকে।
এক যুগ পর শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) নিহত নাজিম উদ্দিন মোল্লার বাবা মজনু মোল্লা বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
মামলায় আওয়ামী লীগের অন্য প্রভাবশালী নেতাদের মধ্যে রয়েছেন- সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মুশফিকুর রহমান খান হান্নান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও বলধরা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল মাজেদ খান, সাধারণ সম্পাদক শহিদুর রহমান ওরফে ভিপি শহীদ, সাবেক পৌর মেয়র মীর মো. শাহজাহান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. সায়েদুল ইসলাম, পৌরসভার সাবেক মেয়র আবু নাঈম মো. বাশার, সাবেক
কাউন্সিলর আব্দুস সালাম খানসহ ১০৯ জন। মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে তৎকালীন গণজাগরণ মঞ্চ থেকে মহানবী হজরত মুহাম্মদকে (সা.) নিয়ে কটূক্তির প্রতিবাদে ২৪ ফেব্রুয়ারি সিংগাইর পৌরসভার গোবিন্ধল থেকে একটি প্রতিবাদ মিছিল বের হয়। এদিন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা রিভলবার, চাইনিজ পিস্তল ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রসহ পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে উপস্থিত হয়ে বাধা দেয়। এক পর্যায়ে মুসল্লিদের লক্ষ্য করে আসামিরা গুলিবর্ষণ করে। এতে ঘটনাস্থলে গোবিন্ধল গ্রামের নাজিম উদ্দীন, মাওলানা নাসির উদ্দিন, আলমগীর হোসেন ও শাহ আলম নিহত হন। এতে আহত হন আরও অর্ধশতাধিক মুসল্লি। এ ঘটনায় নিহতের স্বজনদের পক্ষ থেকে মামলা করতে চাইলে পুলিশ মামলা নেয়নি। উল্টো পুলিশ বাদী হয়ে
গ্রামবাসী ও স্থানীয় বিএনপি-জামায়াতের শতাধিক নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করে। সিংগাই থানার ওসি মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, ১০৯ জনের নাম উল্লেখসহ ৫০০ থেকে ৬০০ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করে হত্যা মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এর আগে গত ৯ অক্টোবর একই ঘটনায় গোবিন্ধল গ্রামের মৃত ইউসুব আলীর ছেলে মো. শহিদুল ইসলাম (৫০) আদালতে একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায়ও আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাকে আসামি করা হয়।
কাউন্সিলর আব্দুস সালাম খানসহ ১০৯ জন। মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে তৎকালীন গণজাগরণ মঞ্চ থেকে মহানবী হজরত মুহাম্মদকে (সা.) নিয়ে কটূক্তির প্রতিবাদে ২৪ ফেব্রুয়ারি সিংগাইর পৌরসভার গোবিন্ধল থেকে একটি প্রতিবাদ মিছিল বের হয়। এদিন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা রিভলবার, চাইনিজ পিস্তল ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রসহ পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে উপস্থিত হয়ে বাধা দেয়। এক পর্যায়ে মুসল্লিদের লক্ষ্য করে আসামিরা গুলিবর্ষণ করে। এতে ঘটনাস্থলে গোবিন্ধল গ্রামের নাজিম উদ্দীন, মাওলানা নাসির উদ্দিন, আলমগীর হোসেন ও শাহ আলম নিহত হন। এতে আহত হন আরও অর্ধশতাধিক মুসল্লি। এ ঘটনায় নিহতের স্বজনদের পক্ষ থেকে মামলা করতে চাইলে পুলিশ মামলা নেয়নি। উল্টো পুলিশ বাদী হয়ে
গ্রামবাসী ও স্থানীয় বিএনপি-জামায়াতের শতাধিক নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করে। সিংগাই থানার ওসি মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, ১০৯ জনের নাম উল্লেখসহ ৫০০ থেকে ৬০০ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করে হত্যা মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এর আগে গত ৯ অক্টোবর একই ঘটনায় গোবিন্ধল গ্রামের মৃত ইউসুব আলীর ছেলে মো. শহিদুল ইসলাম (৫০) আদালতে একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায়ও আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাকে আসামি করা হয়।