ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
এমপিও শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন বেতন ৩০
ঢাবি শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে’ দেওয়ার হুমকি দিলেন শিবিরপন্থী ডাকসু সদস্য সর্বমিত্র চাকমা
চবি ক্যাম্পাস থেকে ছাত্রলীগ কর্মী সেজানকে তুলে নিয়ে কোপালো গুপ্ত শিবির সন্ত্রাসীরা
শিক্ষকদের এন্ট্রি পদ নবম গ্রেডসহ ৪-৬ স্তরের পদসোপান দাবি
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের জন্য মাউশির সতর্কবার্তা
রাবির দ্বাদশ সমাবর্তনের তারিখ ঘোষণা
শিক্ষকদের বাড়িভাড়া বৃদ্ধি, কার কত বাড়বে
মধ্যরাতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে উত্তাল ঢাবি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) একাডেমিক ও হল পর্যায়ে সব ধরনের ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের উত্তাল হয়ে উঠেছে ক্যাম্পাস। শুক্রবার (০৮ আগস্ট) দিবাগত রাত ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল থেকে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভে অংশ নেন।
পরে রাজু ভাস্কর্যের বিক্ষোভ মিছিল করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বিক্ষোভে শেখ মুজিবুর রহমান হল, মুহসীন হল, বিজয় ৭১ হল, এ এফ রহমান হলসহ বিভিন্ন হলের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। রোকেয়া হলের ছাত্রীরা গেটের তালা ভেঙে বাইরে বের হয়ে এসে বিক্ষোভ করেন।
জানা যায়, শুক্রবার সকালে ছাত্রদলের হল কমিটি প্রকাশের পর পরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয় নানা আলোচনা-সমালোচনা। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮টি হলে গত বছরের ১৭ জুলাই থেকে অফিসিয়ালি ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ থাকলেও ছাত্রদল হলগুলোতে আহ্বায়ক কমিটি প্রকাশ
করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীদের পাঁচ হলের নারী শিক্ষার্থীরা বিকেল থেকেই হল প্রশাসনকে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ, যারা ছাত্রদলে পদ পেয়েছেন তাদেরকে হল থেকে বহিষ্কারের দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করেন তারা। রাত ১২টা পর্যন্ত আল্টিমেটাম দেওয়া হলেও হল প্রশাসন থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের কোনো সিদ্ধান্ত না আসায় রাত ১টার দিকে হল গেটের তালা ভেঙে বেরিয়ে আসেন রোকেয়া হলের নারী শিক্ষার্থীরা। এ সময় মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, কবি জসীম উদ্দিন হল, শেখ মুজিবুর রহমান হল, বিজয় একাত্তর হল, হাজী মুহাম্মদ মুহসিন হল, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ও মাস্টারদা সূর্য সেন হলের প্রায় পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যে জড়ো হন। সেখানে দশ মিনিট অবস্থান ও
বিক্ষোভ শেষে মিছিল নিয়ে ১টা ২০মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খানের বাসভবনের সামনে বসে পড়েন শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা, ‘এক দুই তিন চার, কমিটি দিছিস হল ছাড়’, ‘একশন টু একশন ডাইকরেক্ট একশন’, ‘হল পলিটিক্সের বিরুদ্ধে ডাইরেক্ট একশন’, ‘জেগেছে রে জেগেছে ছাত্র সমাজ জেগেছে’, ‘লেগেছে রে লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে’সহ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীদের পাঁচ হলের নারী শিক্ষার্থীরা বিকেল থেকেই হল প্রশাসনকে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ, যারা ছাত্রদলে পদ পেয়েছেন তাদেরকে হল থেকে বহিষ্কারের দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করেন তারা। রাত ১২টা পর্যন্ত আল্টিমেটাম দেওয়া হলেও হল প্রশাসন থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের কোনো সিদ্ধান্ত না আসায় রাত ১টার দিকে হল গেটের তালা ভেঙে বেরিয়ে আসেন রোকেয়া হলের নারী শিক্ষার্থীরা। এ সময় মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, কবি জসীম উদ্দিন হল, শেখ মুজিবুর রহমান হল, বিজয় একাত্তর হল, হাজী মুহাম্মদ মুহসিন হল, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ও মাস্টারদা সূর্য সেন হলের প্রায় পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যে জড়ো হন। সেখানে দশ মিনিট অবস্থান ও
বিক্ষোভ শেষে মিছিল নিয়ে ১টা ২০মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খানের বাসভবনের সামনে বসে পড়েন শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা, ‘এক দুই তিন চার, কমিটি দিছিস হল ছাড়’, ‘একশন টু একশন ডাইকরেক্ট একশন’, ‘হল পলিটিক্সের বিরুদ্ধে ডাইরেক্ট একশন’, ‘জেগেছে রে জেগেছে ছাত্র সমাজ জেগেছে’, ‘লেগেছে রে লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে’সহ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।



