ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
তালাক নিয়ে যুক্তরাজ্যে যেতে চান বাশার আল-আসাদের স্ত্রী
বিমানে ‘ঘুমিয়ে’ ছিলেন বাইডেন : সেনাদের লাশ পেতে অপেক্ষায় স্বজনরা
বোর্নামাউথে বিধ্বস্ত আমোরিমের ম্যানইউ
যুদ্ধবিরতির দ্বারপ্রান্তে হামাস-ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধবিরতির আলোচনা ৯০ শতাংশ সম্পন্ন
দীর্ঘ ১২ বছর পর দামেস্কে কাজ শুরু করল তুরস্কের দূতাবাস
মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে ইরানের ‘স্বপ্নভঙ্গ’, বিকল্প কী
ভারতে কৃষকদের আন্দোলন দমাতে ইন্টারনেট বন্ধ
ভারতে ফসলের ন্যায্য দামের দাবিতে পাঞ্জাব রাজ্য থেকে দিল্লি অভিমুখে কৃষকদের পদযাত্রা ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছে পুলিশ। এ সময় সংঘর্ষের মধ্যে পুলিশ কৃষকদের লক্ষ্য করে টিয়ার গ্যাস ও পিপার স্প্রে ব্যবহার করে।
এ অবস্থায় আগামী ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত কিছু জায়গায় মোবাইল ইন্টারনেটসহ টেক্সট বার্তা পরিষেবা পর্যন্ত বন্ধ করে দিয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) 'দিল্লি চলো' পদযাত্রা পুনরায় শুরুর চেষ্টা করছিলেন কৃষকরা। পরে রাজধানী থেকে মাত্র ২০০ কিলোমিটার উত্তরে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
কৃষকরা পুলিশের লোহার ব্যারিকেডের একটি স্তর ভেঙে ফেলেন। ভিড় নিয়ন্ত্রণে বাধার মুখে পরে সুরক্ষা বাহিনী পিছুও হটে। তবে পরে কৃষকদের ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়।
ভারতে দীর্ঘদিন ধরেই কৃষকরা ফসলের জন্য রাষ্ট্রীয়
সহায়তার আইনি গ্যারান্টি এবং ঋণ মওকুফের দাবি করছে। গত ফেব্রুয়ারিতে পুলিশ 'দিল্লি চলো' পদযাত্রা বন্ধ করে দেয়। প্রতিবেশী হরিয়ানা রাজ্যের কৃষকরাও পাঞ্জাবের কৃষকদের এই আন্দোলনে যুক্ত হয়েছে। এদিকে, নতুন করে পদযাত্রার সময় হরিয়ানা সরকার আগামী ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত কিছু জায়গায় মোবাইল ইন্টারনেটসহ টেক্সট বার্তা পরিষেবা পর্যন্ত বন্ধ করে দিয়েছে। পুলিশ বলছে, আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে পর্যাপ্ত বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। নরেন্দ্র মোদীর সরকার শুক্রবারের বিক্ষোভ নিয়ে যদিও এখনো কোনো মন্তব্য করেনি, তবে হরিয়ানার বিজেপি দলীয় মন্ত্রী অনিল ভিজ বলেছেন, কৃষকরা যদি দিল্লি যেতে চান তবে অনুমতি নিতে হবে। এর আগে ২০২১ সালে কৃষকরা কয়েক মাস ধরে দিল্লির বাইরে শিবির স্থাপন করে অবস্থান করার মোদি সরকার
কিছু কৃষি আইন বাতিল করতে বাধ্য হয়েছিল। ভারতের প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের এক মুখপাত্র বলেছেন, তারা কৃষকদের দাবিকে পূর্ণ সমর্থন করেন।
সহায়তার আইনি গ্যারান্টি এবং ঋণ মওকুফের দাবি করছে। গত ফেব্রুয়ারিতে পুলিশ 'দিল্লি চলো' পদযাত্রা বন্ধ করে দেয়। প্রতিবেশী হরিয়ানা রাজ্যের কৃষকরাও পাঞ্জাবের কৃষকদের এই আন্দোলনে যুক্ত হয়েছে। এদিকে, নতুন করে পদযাত্রার সময় হরিয়ানা সরকার আগামী ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত কিছু জায়গায় মোবাইল ইন্টারনেটসহ টেক্সট বার্তা পরিষেবা পর্যন্ত বন্ধ করে দিয়েছে। পুলিশ বলছে, আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে পর্যাপ্ত বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। নরেন্দ্র মোদীর সরকার শুক্রবারের বিক্ষোভ নিয়ে যদিও এখনো কোনো মন্তব্য করেনি, তবে হরিয়ানার বিজেপি দলীয় মন্ত্রী অনিল ভিজ বলেছেন, কৃষকরা যদি দিল্লি যেতে চান তবে অনুমতি নিতে হবে। এর আগে ২০২১ সালে কৃষকরা কয়েক মাস ধরে দিল্লির বাইরে শিবির স্থাপন করে অবস্থান করার মোদি সরকার
কিছু কৃষি আইন বাতিল করতে বাধ্য হয়েছিল। ভারতের প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের এক মুখপাত্র বলেছেন, তারা কৃষকদের দাবিকে পূর্ণ সমর্থন করেন।