
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ট্রাম্প ‘নাখোশ’: মোদি যাচ্ছেন চীন, আসছেন পুতিনও

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন সেনাপ্রধান অসীম মুনির?

চাঁদে পারমাণবিক চুল্লি স্থাপনের পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভের ডাক পিটিআই’র

২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভারতের ওপর শুল্ক আরোপের হুমকি

পুরো গাজা দখলের পাঁয়তারা

পিটিআইর ‘ইমরানকে মুক্ত করো’ আন্দোলন শুরু
ভারতের পণ্যে শুল্ক বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতের ওপর আরও ২৫ শতাংশ অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। এতে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় পণ্য আমদানিতে শুল্ক ৫০ শতাংশে পৌঁছেছে। রাশিয়ার তেল কেনা থেকে বিরত না থাকায় তার বিরুদ্ধে ট্রাম্প প্রশাসন এ পদক্ষেপ নিল।
বুধবার ভারতের ওপর অতিরিক্ত এই শুল্ক আরোপের এক নির্বাহী আদেশে সই করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ভারতের এ শুল্ক চীনের ৩০ শতাংশ ও পাকিস্তানের ১৯ শতাংশের চেয়ে অনেকে বেশি। ট্রাম্প তার নির্বাহী আদেশে বলেছেন, তাদের কাছে তথ্য আছে যে, বর্তমানে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে রাশিয়ার তেল কিনছে ভারত। খবর এনডিটিভির
যে কারণে মোদি রাশিয়ার তেল কেনা বন্ধ করছেন না
এদিকে বুধবার সিএনএনের প্রতিবেদনে
বলা হয়, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি একটি জটিল ভারসাম্যমূলক কাজ করছেন। তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রুশ নেতা ভ্লাদিমির পুতিন– উভয়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখতে চাচ্ছেন। তিনি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ভারতকে একটি নিরপেক্ষ পক্ষ হিসেবে দাবি করছেন, যা মস্কোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপকারী পশ্চিমা দেশগুলোর হতাশার কারণ। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে, ট্রাম্প তাঁর ধৈর্য হারিয়ে ফেলেছেন। ট্রাম্পের দাবি, মোদিকে অবশেষে একটি পক্ষ বেছে নিতে হবে। রাশিয়ার কাছ থেকে ভারত সস্তায় যে তেল কিনছে, এর বিরোধিতা করছেন তিনি। ট্রাম্প ও মোদি– উভয়ে এককালে তাদের বন্ধুত্বকে উষ্ণ ভাষায় তুলে ধরেছেন। তবে এসব এখন অতীত। গত সোমবার সিএনবিসির সঙ্গে সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প অঙ্গীকার করেন, ‘আগামী
২৪ ঘণ্টার মধ্যে’ ভারতের ওপর ‘যথেষ্ট পরিমাণে’ শুল্ক বাড়ানো হবে। কারণ, তারা এখনও রুশ তেল কিনছে। নতুন শুল্ক হার কী হবে, তা স্পষ্ট নয়। নতুন হুমকিটি এসেছে গত সপ্তাহে ভারতীয় পণ্যের আমদানি শুল্ক ন্যূনতম ২৫ শতাংশ ঘোষণার পর। গত সপ্তাহে ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে লেখেন, ‘তারা (ভারত) সর্বদা তাদের সামরিক সরঞ্জামের বড় অংশ রাশিয়া থেকে কিনেছে। চীনের মতো রুশ জ্বালানির বৃহত্তম ক্রেতা ভারত। এগুলো এমন একসময় ঘটছে, যখন সবাই চায় রাশিয়া ইউক্রেনে হত্যাকাণ্ড বন্ধ করুক।’ তবে ভারত সরকারও অনড় অবস্থানে রয়েছে। বিশ্বের অনেক দেশ ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করতে এগিয়ে এলেও বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতি ভারত তা করেনি। তারা যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপকে
‘অযৌক্তিক’ বলেছে। রুশ ইউরেনিয়াম কেনার প্রশ্ন এড়িয়ে গেলেন ট্রাম্প হিন্দুস্তান টাইমস জানায়, রাশিয়া থেকে কেন ইউরেনিয়াম ও সার আমদানি করছে যুক্তরাষ্ট্র, তা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্ন এড়িয়ে গেলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি জানান, এ বিষয়ে তিনি অবগত নন। বিষয়টি জেনে বলতে হবে। গত মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে ২০২৮ লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিক সম্পর্কে কথা বলছিলেন ট্রাম্প। তখন ভারতের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক চাপানো নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়েন তিনি। আদানিকে বাঁচাতেই মোদির নীরবতা– দাবি রাহুলের যুক্তরাষ্ট্রে আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে চলমান দুর্নীতি তদন্তের কারণেই মোদি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ‘কঠোর অবস্থান’ নিতে পারছেন না বলে মন্তব্য করেছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। এক্সে দেওয়া পোস্টে তিনি বলেন,
ট্রাম্পের হুমকির পরও মোদি তার সামনে কথা বলছেন না। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রে আদানির বিরুদ্ধে দুর্নীতির তদন্ত চলছে। ওই তদন্তে মোদি, আদানি ও রাশিয়ার তেলের লেনদেন নিয়ে আর্থিক সম্পর্ক ফাঁস হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। রাহুল গান্ধীর দাবি, এ তদন্তের কারণেই মোদির ‘হাত বাঁধা’। যুক্তরাষ্ট্রের তদন্ত মোদি সরকারের দুর্নীতির পর্দা ফাঁস করতে পারে।
বলা হয়, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি একটি জটিল ভারসাম্যমূলক কাজ করছেন। তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রুশ নেতা ভ্লাদিমির পুতিন– উভয়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখতে চাচ্ছেন। তিনি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ভারতকে একটি নিরপেক্ষ পক্ষ হিসেবে দাবি করছেন, যা মস্কোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপকারী পশ্চিমা দেশগুলোর হতাশার কারণ। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে, ট্রাম্প তাঁর ধৈর্য হারিয়ে ফেলেছেন। ট্রাম্পের দাবি, মোদিকে অবশেষে একটি পক্ষ বেছে নিতে হবে। রাশিয়ার কাছ থেকে ভারত সস্তায় যে তেল কিনছে, এর বিরোধিতা করছেন তিনি। ট্রাম্প ও মোদি– উভয়ে এককালে তাদের বন্ধুত্বকে উষ্ণ ভাষায় তুলে ধরেছেন। তবে এসব এখন অতীত। গত সোমবার সিএনবিসির সঙ্গে সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প অঙ্গীকার করেন, ‘আগামী
২৪ ঘণ্টার মধ্যে’ ভারতের ওপর ‘যথেষ্ট পরিমাণে’ শুল্ক বাড়ানো হবে। কারণ, তারা এখনও রুশ তেল কিনছে। নতুন শুল্ক হার কী হবে, তা স্পষ্ট নয়। নতুন হুমকিটি এসেছে গত সপ্তাহে ভারতীয় পণ্যের আমদানি শুল্ক ন্যূনতম ২৫ শতাংশ ঘোষণার পর। গত সপ্তাহে ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে লেখেন, ‘তারা (ভারত) সর্বদা তাদের সামরিক সরঞ্জামের বড় অংশ রাশিয়া থেকে কিনেছে। চীনের মতো রুশ জ্বালানির বৃহত্তম ক্রেতা ভারত। এগুলো এমন একসময় ঘটছে, যখন সবাই চায় রাশিয়া ইউক্রেনে হত্যাকাণ্ড বন্ধ করুক।’ তবে ভারত সরকারও অনড় অবস্থানে রয়েছে। বিশ্বের অনেক দেশ ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করতে এগিয়ে এলেও বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতি ভারত তা করেনি। তারা যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপকে
‘অযৌক্তিক’ বলেছে। রুশ ইউরেনিয়াম কেনার প্রশ্ন এড়িয়ে গেলেন ট্রাম্প হিন্দুস্তান টাইমস জানায়, রাশিয়া থেকে কেন ইউরেনিয়াম ও সার আমদানি করছে যুক্তরাষ্ট্র, তা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্ন এড়িয়ে গেলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি জানান, এ বিষয়ে তিনি অবগত নন। বিষয়টি জেনে বলতে হবে। গত মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে ২০২৮ লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিক সম্পর্কে কথা বলছিলেন ট্রাম্প। তখন ভারতের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক চাপানো নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়েন তিনি। আদানিকে বাঁচাতেই মোদির নীরবতা– দাবি রাহুলের যুক্তরাষ্ট্রে আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে চলমান দুর্নীতি তদন্তের কারণেই মোদি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ‘কঠোর অবস্থান’ নিতে পারছেন না বলে মন্তব্য করেছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। এক্সে দেওয়া পোস্টে তিনি বলেন,
ট্রাম্পের হুমকির পরও মোদি তার সামনে কথা বলছেন না। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রে আদানির বিরুদ্ধে দুর্নীতির তদন্ত চলছে। ওই তদন্তে মোদি, আদানি ও রাশিয়ার তেলের লেনদেন নিয়ে আর্থিক সম্পর্ক ফাঁস হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। রাহুল গান্ধীর দাবি, এ তদন্তের কারণেই মোদির ‘হাত বাঁধা’। যুক্তরাষ্ট্রের তদন্ত মোদি সরকারের দুর্নীতির পর্দা ফাঁস করতে পারে।