
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বিমান বিধ্বস্ত: হতাহতের সংখ্যা নিয়ে সবশেষ তথ্য

সচিবালয়ে ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ১২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

শুল্কে সুবিধা পেতে বাড়তি দামে যুক্তরাষ্ট্রের গম কিনবে সরকার

ঢাকার স্বাস্থ্যব্যবস্থা অসহায়!

বিধ্বস্তের আগে কন্ট্রোল রুমে কী বলেছিলেন পাইলট তৌকির

চিরনিদ্রায় শায়িত পাইলট তৌকির

সোমবার মাইলস্টোনে ‘অনভিপ্রেত’ ঘটনা নিয়ে যা বলছে আইএসপিআর
‘ভাই, টেনশন কইরেন না’

সাবেক তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলককে বুধবার (২৩ জুলাই) সকাল আটটার দিকে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের একটি মামলায় কারাগার থেকে ঢাকার আদালত প্রাঙ্গণে আনা হয়। এসময় তাকে রাখা হয় ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতের হাজতখানায়। পরে হাজতখানা থেকে পলককে আদালতকক্ষে নেওয়া হয়।
আজ এই মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে তা আজ দাখিল হয়নি। শুনানি শেষে পলককে আদালতকক্ষ থেকে হাজতখানায় নিয়ে যাওয়া হয়। কারাগারে নিয়ে যাওয়ার জন্য বেলা সাড়ে ১২টার দিকে তাকে হাজতখানা থেকে বের করে পুলিশ।
তখন দেখা যায়, পলকের দুই হাত পেছনে নিয়ে পরানো রয়েছে হাতকড়া। তার মাথায় পুলিশের হেলমেট। বুকে বুলেট প্রুফ জ্যাকেট।
হাজতখানার অদূরে রাখা
ছিল প্রিজনভ্যান। সেদিকে পলককে নিয়ে যাচ্ছিল পুলিশ। এ সময় পলকের কাছাকাছি চলে আসেন কিছু মানুষ। তারা পলকের এলাকার (নাটোর) লোক বলে পরে জানান তার আইনজীবী ফারজানা ইয়াসমিন। এই লোকদের দেখে পলক হাসতে থাকেন। কয়েকজন পলককে উদ্দেশ বলতে থাকেন, ‘আপনার জন্য দোয়া করি।’ তখন পলক তাদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমার জন্য দোয়া করবেন।’ ততক্ষণে পলককে প্রিজনভ্যানের ভেতরে নিয়ে যায় পুলিশ। প্রিজনভ্যানে তুলে তার দুই হাত পেছনে নিয়ে পরিয়ে দেওয়া হাতকড়া পুলিশ খুলে দেয়। তার মাথারও হেলমেট খুলে নেওয়া হয়। এরপর দেখা যায়, প্রিজনভ্যানের ভেতরে দাঁড়িয়ে পলক তার মাথা উঁচু করে লোহার ফোকর দিয়ে লোকজনের উদ্দেশে বলতে থাকেন, ‘আমার জন্য দোয়া করবেন। সবাই সাবধানে থাইকেন।’ তখন একজন
বলেন, ‘কোনো টেনশন কইরেন না, ভাই।’ এ কথা শোনার পর পলক কাঁদতে শুরু করেন। তখন সেই লোক বলতে থাকেন, ‘পলক ভাই, কাইন্দেন না।’ একপর্যায়ে সেখানে উপস্থিত হন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের হাজতখানার একজন পুলিশ কর্মকর্তা। কিছু পরেই প্রিজনভ্যানটি কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের উদ্দেশে রওনা হয়। পলক প্রিজনভ্যানের ভেতরে চুপচাপ বসে থাকেন।
ছিল প্রিজনভ্যান। সেদিকে পলককে নিয়ে যাচ্ছিল পুলিশ। এ সময় পলকের কাছাকাছি চলে আসেন কিছু মানুষ। তারা পলকের এলাকার (নাটোর) লোক বলে পরে জানান তার আইনজীবী ফারজানা ইয়াসমিন। এই লোকদের দেখে পলক হাসতে থাকেন। কয়েকজন পলককে উদ্দেশ বলতে থাকেন, ‘আপনার জন্য দোয়া করি।’ তখন পলক তাদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমার জন্য দোয়া করবেন।’ ততক্ষণে পলককে প্রিজনভ্যানের ভেতরে নিয়ে যায় পুলিশ। প্রিজনভ্যানে তুলে তার দুই হাত পেছনে নিয়ে পরিয়ে দেওয়া হাতকড়া পুলিশ খুলে দেয়। তার মাথারও হেলমেট খুলে নেওয়া হয়। এরপর দেখা যায়, প্রিজনভ্যানের ভেতরে দাঁড়িয়ে পলক তার মাথা উঁচু করে লোহার ফোকর দিয়ে লোকজনের উদ্দেশে বলতে থাকেন, ‘আমার জন্য দোয়া করবেন। সবাই সাবধানে থাইকেন।’ তখন একজন
বলেন, ‘কোনো টেনশন কইরেন না, ভাই।’ এ কথা শোনার পর পলক কাঁদতে শুরু করেন। তখন সেই লোক বলতে থাকেন, ‘পলক ভাই, কাইন্দেন না।’ একপর্যায়ে সেখানে উপস্থিত হন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের হাজতখানার একজন পুলিশ কর্মকর্তা। কিছু পরেই প্রিজনভ্যানটি কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের উদ্দেশে রওনা হয়। পলক প্রিজনভ্যানের ভেতরে চুপচাপ বসে থাকেন।