ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিজয়ের দিনে মামলা ছাড়াই যুবলীগ নেতা গ্রেফতার জুড়ীতে রাজনৈতিক মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়া
সন্ত্রাসবিরোধী আইনে সাংবাদিক আনিস আলমগীরের গ্রেপ্তার: মুক্তির আহ্বান অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের
পদত্যাগের পর রাষ্ট্রীয় সুবিধা ভোগের ঘটনায় চাপের মুখে প্রশাসন, ব্যাখ্যা নেই দুই সাবেক উপদেষ্টার !
‘ভ্যালুলেস সোনাদিয়া-সেন্টমার্টিনের গুরুত্ব বাড়িয়েছে মালাক্কা প্রণালী’ চৌধুরী মুজাহিদুল হক সৌরভ
বাংলাদেশ কি ঋণের ফাঁদে? সংখ্যার ভেতরে লুকিয়ে থাকা অস্বস্তিকর বাস্তবতা
খুনের ৭ মামলায় ছোট সাজ্জাদ ও তার স্ত্রীর জামিন স্থগিত
নিরাপত্তা শঙ্কায় ঢাকায় ইন্ডিয়া ভিসা সেন্টার সাময়িক বন্ধ
ব্রিটিশ সংসদে বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা অবাধ নির্বাচন ও সংখ্যালঘু নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ
ব্রিটিশ পার্লামেন্টে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত রাতে সংসদ ভবনে এই সভার আয়োজন করেন যুক্তরাজ্যের পাঁচবারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য বব ব্ল্যাকম্যান। সভাটি অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ ইউনিটি ফোরামের ব্যানারে।
সভায় অংশগ্রহণকারীরা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন। আলোচনায় বলা হয়, টেকসই গণতন্ত্রের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অপরিহার্য, যেখানে দেশের সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা জরুরি। বক্তারা মত দেন, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন ছাড়া জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়।
সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে আয়োজক পক্ষ জানায়, বাংলাদেশে দীর্ঘদিন ধরে নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠে আসছে। বিরোধী
রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণ সীমিত হওয়া এবং নির্বাচনকালীন পরিবেশ নিয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উদ্বেগ ক্রমেই বাড়ছে। এই প্রেক্ষাপটে যুক্তরাজ্যসহ গণতান্ত্রিক দেশগুলোর নৈতিক দায়িত্ব রয়েছে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করার। আলোচনার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অবস্থা। সভায় বক্তারা জানান, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা, ভয়ভীতি প্রদর্শন, সম্পত্তি দখল ও ধর্মীয় স্থাপনায় হামলার অভিযোগ বেড়েছে। বিশেষ করে নির্বাচনী সময় বা রাজনৈতিক অস্থিরতার সময় এসব ঘটনা বৃদ্ধি পায় বলে বিভিন্ন প্রতিবেদন ও মানবাধিকার সংস্থার তথ্যে উঠে এসেছে। সভায় সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কার্যকর আইন প্রয়োগ, নিরপেক্ষ তদন্ত এবং দোষীদের জবাবদিহির ওপর জোর দেওয়া হয়। বক্তারা বলেন, কেবল বক্তব্য বা আশ্বাস নয়,
মাঠপর্যায়ে বাস্তব পদক্ষেপই সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর আস্থা ফিরিয়ে আনতে পারে। ব্রিটিশ সংসদ সদস্য বব ব্ল্যাকম্যান তার বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশ যুক্তরাজ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার দেশ। গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রশ্নে যুক্তরাজ্য সবসময় নীতিগত অবস্থান নিয়ে কথা বলে এসেছে এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে। তিনি বাংলাদেশের আসন্ন রাজনৈতিক প্রক্রিয়াগুলো আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী পরিচালনার আহ্বান জানান। সভায় উপস্থিত বক্তারা আরও বলেন, প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটি বাংলাদেশের পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। তারা আশা প্রকাশ করেন, আন্তর্জাতিক মহলের গঠনমূলক চাপ ও সংলাপের মাধ্যমে বাংলাদেশে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনৈতিক পরিবেশ তৈরি হবে। আলোচনা শেষে অংশগ্রহণকারীরা মত দেন, এ ধরনের সভা ও ফোরাম বাংলাদেশের বাস্তব পরিস্থিতি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তুলে ধরতে সহায়ক ভূমিকা
রাখবে। একই সঙ্গে এটি গণতন্ত্র, নির্বাচন ও সংখ্যালঘু অধিকারের প্রশ্নে বৈশ্বিক সচেতনতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে তারা মনে করেন।
রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণ সীমিত হওয়া এবং নির্বাচনকালীন পরিবেশ নিয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উদ্বেগ ক্রমেই বাড়ছে। এই প্রেক্ষাপটে যুক্তরাজ্যসহ গণতান্ত্রিক দেশগুলোর নৈতিক দায়িত্ব রয়েছে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করার। আলোচনার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অবস্থা। সভায় বক্তারা জানান, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা, ভয়ভীতি প্রদর্শন, সম্পত্তি দখল ও ধর্মীয় স্থাপনায় হামলার অভিযোগ বেড়েছে। বিশেষ করে নির্বাচনী সময় বা রাজনৈতিক অস্থিরতার সময় এসব ঘটনা বৃদ্ধি পায় বলে বিভিন্ন প্রতিবেদন ও মানবাধিকার সংস্থার তথ্যে উঠে এসেছে। সভায় সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কার্যকর আইন প্রয়োগ, নিরপেক্ষ তদন্ত এবং দোষীদের জবাবদিহির ওপর জোর দেওয়া হয়। বক্তারা বলেন, কেবল বক্তব্য বা আশ্বাস নয়,
মাঠপর্যায়ে বাস্তব পদক্ষেপই সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর আস্থা ফিরিয়ে আনতে পারে। ব্রিটিশ সংসদ সদস্য বব ব্ল্যাকম্যান তার বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশ যুক্তরাজ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার দেশ। গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রশ্নে যুক্তরাজ্য সবসময় নীতিগত অবস্থান নিয়ে কথা বলে এসেছে এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে। তিনি বাংলাদেশের আসন্ন রাজনৈতিক প্রক্রিয়াগুলো আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী পরিচালনার আহ্বান জানান। সভায় উপস্থিত বক্তারা আরও বলেন, প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটি বাংলাদেশের পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। তারা আশা প্রকাশ করেন, আন্তর্জাতিক মহলের গঠনমূলক চাপ ও সংলাপের মাধ্যমে বাংলাদেশে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনৈতিক পরিবেশ তৈরি হবে। আলোচনা শেষে অংশগ্রহণকারীরা মত দেন, এ ধরনের সভা ও ফোরাম বাংলাদেশের বাস্তব পরিস্থিতি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তুলে ধরতে সহায়ক ভূমিকা
রাখবে। একই সঙ্গে এটি গণতন্ত্র, নির্বাচন ও সংখ্যালঘু অধিকারের প্রশ্নে বৈশ্বিক সচেতনতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে তারা মনে করেন।



