
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

২৪ ঘণ্টায় করোনায় ২ জনের মৃত্যু

চট্টগ্রাম বন্দরে ঈদের ছুটিতে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ধস

ব্যর্থ সকল দেন-দরবার: ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে অস্বীকৃতি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

স্টারমারের সাথে সাক্ষাতের ব্যর্থতা ঢাকতেই কি ‘পাচারকৃত অর্থের খোঁজ’ গল্পের প্রচার প্রেস উইংয়ের?

“সরকারকে শত্রু মনে করে মানুষ”, লন্ডনে ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস

দেশে ফিরেছেন ৮৬০৬ জন হাজি

দশ মাস পর মা-ছেলের আবেগঘন পুনর্মিলন
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ঘিরে মিথ্যাচার-বিভ্রান্তি ছড়ানোর দায়ে প্রশ্নবিদ্ধ প্রেস সচিব

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যুক্তরাজ্য সফরকে কেন্দ্র করে নতুন করে বিতর্কের জন্ম দিয়েছে তার প্রেস সচিব শফিকুল আলমের ভূমিকা। সরাসরি যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারকে জড়িয়ে যে ধরনের বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো হয়েছে—তা কেবল বাংলাদেশ নয়, আন্তর্জাতিক সম্পর্কের দৃষ্টিকোণ থেকেও অত্যন্ত উদ্বেগজনক।
সফরের শুরুর দিক থেকেই ইউনূসপন্থী প্রচারযন্ত্র দাবি করে আসছিল যে, ড. ইউনূস যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে একটি “উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে” বসতে যাচ্ছেন। এই প্রচারের নেতৃত্বে ছিলেন তার মুখপাত্র শফিকুল আলম। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে, সামাজিক মাধ্যমে এমনকি কূটনৈতিক মহলেও এই বার্তা ছড়ানো হয় যেন এটি একটি আনুষ্ঠানিক রাষ্ট্রীয় সফরের অংশ, যার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার ‘সম্ভাব্য সুযোগ’।
কিন্তু
ফিন্যান্সিয়াল টাইমস-এর অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে পুরোপুরি বিপরীত সত্য। যখন সাংবাদিকরা সরাসরি প্রশ্ন করেন ড. ইউনূসকে—স্টারমারের সঙ্গে কোনো বৈঠকের নিশ্চয়তা পেয়েছেন কি না, তখন তিনি বাধ্য হয়ে স্বীকার করেন—না, এমন কোনো বৈঠকের সময় নির্ধারিত হয়নি, এবং কোনো সম্মতি পাননি। এরপর পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে ইউনূসের মুখপাত্র শফিকুল আলম দাবি করেন, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী “তৎকালীন সময়ে কানাডিতে জি-৭ সম্মেলনে ব্যস্ত থাকায়” সাক্ষাৎ হয়নি। কিন্তু বাস্তবে সেই সময় স্টারমার ছিলেন যুক্তরাজ্যেই, কোনো আন্তর্জাতিক সফরে যাননি। শফিকুলের এই ‘মিথ্যা অজুহাত’ সামাজিক মাধ্যমে নিন্দার ঝড় তোলে। বিশ্লেষকদের মতে, ড. ইউনূস কৌশলগতভাবে নিজের প্রেস সচিবকে সামনে রেখে এই মিথ্যা প্রচার চালিয়েছেন, যেন নিজের অবস্থানকে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ওজনদার করে তোলা
যায় এবং একটি একান্ত ব্যক্তিগত সফরকে রাষ্ট্রীয় সফরের রূপ দেওয়া যায়। এর মাধ্যমে কেবল বাংলাদেশি করদাতার অর্থ অপচয়ই হয়নি, বরং একজন বৈশ্বিক নেতাকে (স্টারমার) জড়িয়ে মিথ্যাচার করে কূটনৈতিক শিষ্টাচার ভঙ্গ করা হয়েছে। এখন প্রশ্ন উঠছে—একজন আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত ব্যক্তি কীভাবে ইচ্ছাকৃতভাবে তার কার্যালয়ের মুখপাত্রকে দিয়ে অন্য দেশের প্রধানমন্ত্রীর নাম জড়িয়ে এভাবে অসত্য প্রচার চালাতে পারেন? এটি কি রাজনৈতিক প্রতিহিংসা পূরণের এক কৌশল, নাকি নিজের ব্যক্তিগত এজেন্ডাকে বৈধতা দেওয়ার অপচেষ্টা? ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনের পর ইউনূস ও তার প্রেস অফিস এখন স্পষ্টভাবে এক বিপজ্জনক ‘ডিজইনফরমেশন অপারেশন’-এর দায়ে অভিযুক্ত। এমন ঘটনা কেবল বাংলাদেশ নয়, ব্রিটেনের রাজনৈতিক পরিবেশেও অস্বস্তি তৈরি করেছে বলে কূটনৈতিক মহল মনে করছে। এই ঘটনায়
প্রমাণিত হয়েছে, একজন উচ্চপর্যায়ের নেতৃত্বদানকারী ব্যক্তি তার পদকে ব্যবহার করে কীভাবে রাষ্ট্রের সম্পদ ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ককে ব্যক্তিস্বার্থে কাজে লাগাতে পারেন—যদি যথাযথ জবাবদিহিতা না থাকে।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমস-এর অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে পুরোপুরি বিপরীত সত্য। যখন সাংবাদিকরা সরাসরি প্রশ্ন করেন ড. ইউনূসকে—স্টারমারের সঙ্গে কোনো বৈঠকের নিশ্চয়তা পেয়েছেন কি না, তখন তিনি বাধ্য হয়ে স্বীকার করেন—না, এমন কোনো বৈঠকের সময় নির্ধারিত হয়নি, এবং কোনো সম্মতি পাননি। এরপর পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে ইউনূসের মুখপাত্র শফিকুল আলম দাবি করেন, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী “তৎকালীন সময়ে কানাডিতে জি-৭ সম্মেলনে ব্যস্ত থাকায়” সাক্ষাৎ হয়নি। কিন্তু বাস্তবে সেই সময় স্টারমার ছিলেন যুক্তরাজ্যেই, কোনো আন্তর্জাতিক সফরে যাননি। শফিকুলের এই ‘মিথ্যা অজুহাত’ সামাজিক মাধ্যমে নিন্দার ঝড় তোলে। বিশ্লেষকদের মতে, ড. ইউনূস কৌশলগতভাবে নিজের প্রেস সচিবকে সামনে রেখে এই মিথ্যা প্রচার চালিয়েছেন, যেন নিজের অবস্থানকে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ওজনদার করে তোলা
যায় এবং একটি একান্ত ব্যক্তিগত সফরকে রাষ্ট্রীয় সফরের রূপ দেওয়া যায়। এর মাধ্যমে কেবল বাংলাদেশি করদাতার অর্থ অপচয়ই হয়নি, বরং একজন বৈশ্বিক নেতাকে (স্টারমার) জড়িয়ে মিথ্যাচার করে কূটনৈতিক শিষ্টাচার ভঙ্গ করা হয়েছে। এখন প্রশ্ন উঠছে—একজন আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত ব্যক্তি কীভাবে ইচ্ছাকৃতভাবে তার কার্যালয়ের মুখপাত্রকে দিয়ে অন্য দেশের প্রধানমন্ত্রীর নাম জড়িয়ে এভাবে অসত্য প্রচার চালাতে পারেন? এটি কি রাজনৈতিক প্রতিহিংসা পূরণের এক কৌশল, নাকি নিজের ব্যক্তিগত এজেন্ডাকে বৈধতা দেওয়ার অপচেষ্টা? ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনের পর ইউনূস ও তার প্রেস অফিস এখন স্পষ্টভাবে এক বিপজ্জনক ‘ডিজইনফরমেশন অপারেশন’-এর দায়ে অভিযুক্ত। এমন ঘটনা কেবল বাংলাদেশ নয়, ব্রিটেনের রাজনৈতিক পরিবেশেও অস্বস্তি তৈরি করেছে বলে কূটনৈতিক মহল মনে করছে। এই ঘটনায়
প্রমাণিত হয়েছে, একজন উচ্চপর্যায়ের নেতৃত্বদানকারী ব্যক্তি তার পদকে ব্যবহার করে কীভাবে রাষ্ট্রের সম্পদ ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ককে ব্যক্তিস্বার্থে কাজে লাগাতে পারেন—যদি যথাযথ জবাবদিহিতা না থাকে।