ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
                                প্রোটিয়াদের হারিয়ে বিশ্বকাপের শিরোপা ঘরে তুলল ভারত
                                ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপের ফাইনালে ভারতের মেয়েরা
                                ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ দল
                                নতুন চুক্তির পরদিনই মেসির ঝলক
                                ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে ওয়ানডে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
                                সিরিজ নির্ধারণী ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে বড় লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ
                                বেলিংহামের গোলে জুভেন্টাসকে হারাল রিয়াল মাদ্রিদ
ব্যাটিং ব্যর্থতায় প্রথম দিন শেষ করল বাংলাদেশ
                             
                                               
                    
                         ধারাবাহিকতার বড্ড অভাব। এক ম্যাচে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স তো পরের ম্যাচেই পুরোনো বাংলাদেশ। বিশ্বাস না হলে কলম্বো টেস্টের প্রথম দিনের পারফরম্যান্সে চোখ বোলানো যেতে পারে।
গলের প্রথম ইনিংসে পাঁচ শ ছুঁই ছুঁই স্কোর করা বাংলাদেশ কলম্বোয় আড়াই শ করতে পারবে কি না তা নিয়ে রয়েছে শঙ্কা।
আড়াই শ করতে যে এখনো ৩০ রান প্রয়োজন। প্রথম দিন শেষে ৮ উইকেটে ২২০ রান করতে পেরেছে বাংলাদেশ। দিন শেষে ৯ রান করা তাইজুল ইসলামের বিপরীতে ৫ রানে অপরাজিত আছেন এবাদত হোসেন।
বাংলাদেশের ব্যাটিং ব্যর্থতার শুরুটা হয় দলীয় ৫ রানে।
এনামুল হক বিজয়ের ফেরার মধ্যে দিয়ে। অথচ, টেস্ট শুরুর আগে ডাক মারা বিজয়ের দারুণ প্রশংসা করেছিলেন কোচ ফিল সিমন্স। 
বাংলাদেশি ওপেনার শক্তিশালী হয়ে ফিরবেন বলে আশা করেছিলেন তিনি। কিন্তু বিজয় কোচের আস্থার প্রতিদানই দিতে পারলেন না। গল টেস্টের প্রথম ইনিংসের মতোই আজও ১০ বলে শূন্য রানে আউট হয়েছেন তিনি। দ্বিতীয় উইকেটে ৩৮ রানের জুটি গড়ে শুরুর ধাক্কাটা অবশ্য সামলিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছিলেন মমিনুল হক ও সাদমান ইসলাম। তবে ২১ রানে মমিনুল বিদায় নেওয়ায় সেই চেষ্টাও বাধাগ্রস্ত হয়। মাঝে দলীয় ৩ রানের ব্যবধানে নাজমুল হোসেন শান্ত (৮) ও সাদমান ইসলাম (৪৬) বিদায় নিলে বিপদ বাড়ে বাংলাদেশের। ৭৬ রানেই যে ২ উইকেট হারিয়ে বসে বাংলাদেশ। সেখান থেকে দলের সবচেয়ে বড় জুটিটা গড়েন মুশফিকুর রহিম ও লিটন দাস। তবে লিটনের বাজে শট সিলেকশনে ৬৭ রানের জুটিটা
ভেঙে যায়। স্লিপে ফিল্ডার থাকার পরও সোনাল দিনুশার বলে কাট শট খেলতে গিয়ে উইকেটরক্ষক কুশল মেন্ডিসের হাতে ক্যাচ দেন লিটন। ৩৪ রানে আউট হওয়ার আগেই আবার ৩৩ রানের সময় ক্যাচ তুলেও বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। এরপরেও সতর্ক হননি টি-টোয়েন্টির অধিনায়ক। লিটনের আউটের পর মুশফিকও আর বেশিক্ষণ টেকেননি। দলীয় ১৬০ রানের সময় বিদান নেন গলের সেঞ্চুরিয়ান। দিনুশার বলে স্লোগ সুইপে বড় শট খেলতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে বিশ্ব ফার্নান্দোর হাতে ধরা পড়েন ৩৫ রানে। পরে মেহেদী হাসান মিরাজ ও নাঈম হাসানের ৩৭ রানের জুটিতে দুই শ পেরোনোর ভিত পায় বাংলাদেশ। তবে দিনের শেষ দিকে দুজনই আউট হন। মিরাজের ৩১ রানের বিপরীতে ২৫ রানে
আউট হন নাঈম। প্রতিপক্ষের হয়ে সর্বোচ্চ ২ টি করে উইকেট নিয়েছেন আসিতা, বিশ্ব ও দিনুশা।
                    
                                                          
                    
                    
                                    বাংলাদেশি ওপেনার শক্তিশালী হয়ে ফিরবেন বলে আশা করেছিলেন তিনি। কিন্তু বিজয় কোচের আস্থার প্রতিদানই দিতে পারলেন না। গল টেস্টের প্রথম ইনিংসের মতোই আজও ১০ বলে শূন্য রানে আউট হয়েছেন তিনি। দ্বিতীয় উইকেটে ৩৮ রানের জুটি গড়ে শুরুর ধাক্কাটা অবশ্য সামলিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছিলেন মমিনুল হক ও সাদমান ইসলাম। তবে ২১ রানে মমিনুল বিদায় নেওয়ায় সেই চেষ্টাও বাধাগ্রস্ত হয়। মাঝে দলীয় ৩ রানের ব্যবধানে নাজমুল হোসেন শান্ত (৮) ও সাদমান ইসলাম (৪৬) বিদায় নিলে বিপদ বাড়ে বাংলাদেশের। ৭৬ রানেই যে ২ উইকেট হারিয়ে বসে বাংলাদেশ। সেখান থেকে দলের সবচেয়ে বড় জুটিটা গড়েন মুশফিকুর রহিম ও লিটন দাস। তবে লিটনের বাজে শট সিলেকশনে ৬৭ রানের জুটিটা
ভেঙে যায়। স্লিপে ফিল্ডার থাকার পরও সোনাল দিনুশার বলে কাট শট খেলতে গিয়ে উইকেটরক্ষক কুশল মেন্ডিসের হাতে ক্যাচ দেন লিটন। ৩৪ রানে আউট হওয়ার আগেই আবার ৩৩ রানের সময় ক্যাচ তুলেও বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। এরপরেও সতর্ক হননি টি-টোয়েন্টির অধিনায়ক। লিটনের আউটের পর মুশফিকও আর বেশিক্ষণ টেকেননি। দলীয় ১৬০ রানের সময় বিদান নেন গলের সেঞ্চুরিয়ান। দিনুশার বলে স্লোগ সুইপে বড় শট খেলতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে বিশ্ব ফার্নান্দোর হাতে ধরা পড়েন ৩৫ রানে। পরে মেহেদী হাসান মিরাজ ও নাঈম হাসানের ৩৭ রানের জুটিতে দুই শ পেরোনোর ভিত পায় বাংলাদেশ। তবে দিনের শেষ দিকে দুজনই আউট হন। মিরাজের ৩১ রানের বিপরীতে ২৫ রানে
আউট হন নাঈম। প্রতিপক্ষের হয়ে সর্বোচ্চ ২ টি করে উইকেট নিয়েছেন আসিতা, বিশ্ব ও দিনুশা।



