ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
প্রেমিকের সঙ্গেই বিয়ে, তবুও ভালোবাসা খুঁজছেন তামান্না
হলিউডের দুই ছবি বাংলাদেশের পর্দায়
বিচ্ছেদ নিয়ে যা বললেন রাহমান পুত্র এবং মোহিনী
শরীরে নতুন উল্কি অর্জুনের, কোন ইঙ্গিত দিলেন মালাইকা?
দেশি নায়িকাদের শিডিউল পাচ্ছেন না শাকিব খান!
সেই ‘প্রেমিক’কে নিয়ে খাসি জবাই দিলেন পরীমণি!
দুর্ঘটনার শিকার পূজা চেরি!
বিশ্ব সুন্দরী হতে গিয়ে বিপাকে এই তারকা
থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে চলছে মিস গ্র্যান্ড ইন্টারন্যাশনালের ১২তম আসরের চূড়ান্ত পর্ব। বিশ্বের প্রথমসারির এই সুন্দরী প্রতিযোগিতায় ‘মিস গ্র্যান্ড ইউক্রেন’ হয়ে অংশ নিয়েছিলেন ক্যাটেরিনা বিলিক। ২৬ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে চূড়ান্ত পর্ব। প্রতিযোগিতা থেকে হঠাৎ করেই নাম প্রত্যাহার করেছেন মিস গ্র্যান্ড ইউক্রেন।
৫ ফুট ৯ ইঞ্চি উচ্চতার ২৮ বছর বয়সি মিস গ্র্যান্ড ইউক্রেন তার দেশের মডেলিং ইন্ডাস্ট্রির পরিচিত মুখ। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে তিনি ইতালীয় লাক্সারি ফ্যাশন হাউস বুলগেরির শুভেচ্ছাদূত ছিলেন। এল ম্যাগাজিনের ইউক্রেনীয় সংস্করণের প্রচ্ছদেও দেখা দিয়েছেন এই সুন্দরী।
মিস গ্র্যান্ড ইউক্রেনের আগে তিনি ২০২০ সালে মিস প্রিন্সেস ইউক্রেন ও ২০২১ সালে মিস সুপারমডেল গ্লোব ইউক্রেনের খেতাব জয় করেন। ক্যাটেরিনা বিলিক
অভিনেত্রী হিসেবে টেলিভিশন সিরিজেও দেখা দিয়েছেন। ‘টল গার্লস’ ও ‘দ্য ব্যাচেলর ইউক্রেন’ নামের দুটি রিয়েলিটি শোতেও অংশ নেন। ছয়টি ভাষায় বলতে, লিখতে ও পড়তে পারেন ক্যাটেরিনা বিলিক। ব মিলিয়ে মিস গ্র্যান্ড ইউক্রেনকে ভাবা হচ্ছিল মিস গ্র্যান্ড ইন্টারন্যাশনালের একজন শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী। তবে হঠাৎই ২০ অক্টোবর মিস গ্র্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল প্রতিযোগিতা থেকে নিজের নাম প্রত্যাহার করে নেন এই সুন্দরী। এজন্য তিনি মিস গ্র্যান্ড ইন্টারন্যাশনালের বিভিন্ন অনিয়মকে দায়ী করেছেন। ক্যাটেরিনা বিলিক জানান, মিস গ্র্যান্ড ইন্টারন্যাশনালের আয়োজকেরা তার শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ঝুঁকির মুখে ফেলে দিয়েছেন। নিয়মিত সকাল ৮টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত একটানা বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে ব্যস্ত রেখেছেন। এমনকি এই প্রতিযোগিতার আয়োজকেরা নাকি তাকে একদিন রাত ৩টা
থেকে পরদিন রাত ১১টা পর্যন্ত বিভিন্ন প্রতিযোগিতা, কর্মশালা, আনুষ্ঠানিকতা, পার্টি ইত্যাদিতে জোর করে অংশ নিতে বাধ্য করেছেন। সে সময় ক্যাটেরিনা বিলিক জ্বর, উচ্চ রক্তচাপসহ নানা জটিলতায় ভুগছিলেন বলেও অভিযোগ করেন। ক্যাটেরিনার ব্যক্তিগত চিকিৎসক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। থাইল্যান্ডের পাতায়ার যে পাঁচ তারকা হোটেলে এই প্রতিযোগীরা ছিলেন, সেখানকার চিকিৎসক জানিয়েছেন ক্যাটেরিনার রক্তচাপ ছিল। ক্যাটেরিনা বিলিক আরও অভিযোগ করেন, আয়োজকেরা তার খাবারের সঙ্গে এমন কোনো ওষুধ মিশিয়ে দিয়েছিলেন, যাতে তার অ্যালার্জি অ্যাটাক হয়, যার কারণে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। এখানেই শেষ নয়, ক্যাটেরিনা বিলিক আরও জানিয়েছেন, কম্বোডিয়ায় থাকাকালীন আয়োজকেরা তিন দিনের জন্য তার পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করেন। আর তার ব্যক্তিগত চলাচলের অধিকার ক্ষুণ্ন করেন। ক্যাটেরিনা বিলিক অভিযোগ
করেছেন, তিনি মিস গ্র্যান্ড ইন্টারন্যাশনালের পরিচালকদের কাছে থেকে হুমকিমূলক বার্তা পেয়েছেন। এদিকে মিস গ্র্যান্ড ইন্টারন্যাশনালের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ক্যাটেরিনা বিলিক যে চুক্তিতে স্বাক্ষর করে এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন, তা ভঙ্গ করার কারণে তাকে এই প্রতিযোগিতা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। তারা সব প্রতিযোগীর কাছ থেকে সর্বোচ্চ সততা ও পেশাদার আচরণ আশা করেন।
অভিনেত্রী হিসেবে টেলিভিশন সিরিজেও দেখা দিয়েছেন। ‘টল গার্লস’ ও ‘দ্য ব্যাচেলর ইউক্রেন’ নামের দুটি রিয়েলিটি শোতেও অংশ নেন। ছয়টি ভাষায় বলতে, লিখতে ও পড়তে পারেন ক্যাটেরিনা বিলিক। ব মিলিয়ে মিস গ্র্যান্ড ইউক্রেনকে ভাবা হচ্ছিল মিস গ্র্যান্ড ইন্টারন্যাশনালের একজন শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী। তবে হঠাৎই ২০ অক্টোবর মিস গ্র্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল প্রতিযোগিতা থেকে নিজের নাম প্রত্যাহার করে নেন এই সুন্দরী। এজন্য তিনি মিস গ্র্যান্ড ইন্টারন্যাশনালের বিভিন্ন অনিয়মকে দায়ী করেছেন। ক্যাটেরিনা বিলিক জানান, মিস গ্র্যান্ড ইন্টারন্যাশনালের আয়োজকেরা তার শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ঝুঁকির মুখে ফেলে দিয়েছেন। নিয়মিত সকাল ৮টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত একটানা বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে ব্যস্ত রেখেছেন। এমনকি এই প্রতিযোগিতার আয়োজকেরা নাকি তাকে একদিন রাত ৩টা
থেকে পরদিন রাত ১১টা পর্যন্ত বিভিন্ন প্রতিযোগিতা, কর্মশালা, আনুষ্ঠানিকতা, পার্টি ইত্যাদিতে জোর করে অংশ নিতে বাধ্য করেছেন। সে সময় ক্যাটেরিনা বিলিক জ্বর, উচ্চ রক্তচাপসহ নানা জটিলতায় ভুগছিলেন বলেও অভিযোগ করেন। ক্যাটেরিনার ব্যক্তিগত চিকিৎসক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। থাইল্যান্ডের পাতায়ার যে পাঁচ তারকা হোটেলে এই প্রতিযোগীরা ছিলেন, সেখানকার চিকিৎসক জানিয়েছেন ক্যাটেরিনার রক্তচাপ ছিল। ক্যাটেরিনা বিলিক আরও অভিযোগ করেন, আয়োজকেরা তার খাবারের সঙ্গে এমন কোনো ওষুধ মিশিয়ে দিয়েছিলেন, যাতে তার অ্যালার্জি অ্যাটাক হয়, যার কারণে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। এখানেই শেষ নয়, ক্যাটেরিনা বিলিক আরও জানিয়েছেন, কম্বোডিয়ায় থাকাকালীন আয়োজকেরা তিন দিনের জন্য তার পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করেন। আর তার ব্যক্তিগত চলাচলের অধিকার ক্ষুণ্ন করেন। ক্যাটেরিনা বিলিক অভিযোগ
করেছেন, তিনি মিস গ্র্যান্ড ইন্টারন্যাশনালের পরিচালকদের কাছে থেকে হুমকিমূলক বার্তা পেয়েছেন। এদিকে মিস গ্র্যান্ড ইন্টারন্যাশনালের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ক্যাটেরিনা বিলিক যে চুক্তিতে স্বাক্ষর করে এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন, তা ভঙ্গ করার কারণে তাকে এই প্রতিযোগিতা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। তারা সব প্রতিযোগীর কাছ থেকে সর্বোচ্চ সততা ও পেশাদার আচরণ আশা করেন।