ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সিডনিতে হামলায় নিহত বেড়ে ১২
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইউরোপের এক দেশ
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কুকুর ছানাকে বাঁচালেন তরুণী
সিডনিতে হামলায় নিহত বেড়ে ১২
গুলি করা ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারে বাড়িতে পুলিশের অভিযান, তদন্তে নতুন তথ্য
সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিহত সদস্যদের স্মরণে ও আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
পাকিস্তানের গুপ্তচর সন্দেহে ভারতীয় বিমানবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা গ্রেপ্তার
বিশ্বরেকর্ড গড়লেন লোমশ মুখওয়ালা ভারতীয় যুবক
‘ওয়্যারউলফ সিনড্রোম’ নামক এক বিরল রোগে আক্রান্ত ভারতের মধ্যপ্রদেশের এক কিশোর। এ রোগের কারণে তার সারা শরীরে অতিরিক্ত লোম গজায়। যার ফলে সারাজীবন উপহাসের শিকার হতে হয়েছে তাকে। তবে এবার এই লোমশ মুখের কারণেই গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে জায়গা করে নিয়েছেন ১৮ বছর বয়সি এই যুবক। খবর জিও নিউজের।
বিরল রোগে আক্রান্ত মধ্যপ্রদেশের নন্দলেটা গ্রামের এই যুবকের নাম ললিত পাতিদার। মাত্র ছয় বছর বয়সে সে এই রোগে আক্রান্ত হয়। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় একে ‘হাইপারট্রাইকোসিস’ বলা হয়।
বর্তমানে কিশোরটির বেশ কয়েকটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ছড়িয়ে পড়েছে এবং দেখা যাচ্ছে তার মুখ এবং হাত সম্পূর্ণরূপে চুলে ঢাকা।
গিনেজ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তার ত্বকের প্রতি বর্গ
সেন্টিমিটারে ২০১.৭২ চুল রয়েছে। বিশ্বে প্রতি এক বিলিয়নের মধ্যে মাত্র একজন এই বিরল রোগে আক্রান্ত হন। মধ্যযুগ থেকে এই রোগটিতে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা মাত্র ৫০। ছোটবেলা থেকেই পাতিদারের মুখের ৯০ ভাগেই চুল ছিল। ললিত গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসকে জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে তার স্কুলের বন্ধুরা তাকে ভয় পেত। কিন্তু যখন তারা আমাকে চিনতে শুরু করে এবং আমার সঙ্গে কথা বলে তখন বুঝতে পারে যে আমি তাদের চেয়ে আলাদা নই। আমি বাইরে থেকে আলাদা, কিন্তু ভেতরে নই। ললিত আরও জানান, মানুষ তাকে এখনও বলে যে তার মুখ থেকে চুল সরিয়ে ফেলা উচিত। তবে এ সম্পর্কে মানুষকে বলার মতো বেশি কিছু
নেই। আমি তাদের বলি যে আমি আমার চেহারা পছন্দ করি এবং আমি চেহারা পরিবর্তন করতে চাই না। ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের বিষয়ে নিজের অনুভূতি সম্পর্কে তিনি বলেন, আমি নির্বাক। কী বলব জানি ন। এই স্বীকৃতি পেয়ে আমি খুব খুশি।
সেন্টিমিটারে ২০১.৭২ চুল রয়েছে। বিশ্বে প্রতি এক বিলিয়নের মধ্যে মাত্র একজন এই বিরল রোগে আক্রান্ত হন। মধ্যযুগ থেকে এই রোগটিতে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা মাত্র ৫০। ছোটবেলা থেকেই পাতিদারের মুখের ৯০ ভাগেই চুল ছিল। ললিত গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসকে জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে তার স্কুলের বন্ধুরা তাকে ভয় পেত। কিন্তু যখন তারা আমাকে চিনতে শুরু করে এবং আমার সঙ্গে কথা বলে তখন বুঝতে পারে যে আমি তাদের চেয়ে আলাদা নই। আমি বাইরে থেকে আলাদা, কিন্তু ভেতরে নই। ললিত আরও জানান, মানুষ তাকে এখনও বলে যে তার মুখ থেকে চুল সরিয়ে ফেলা উচিত। তবে এ সম্পর্কে মানুষকে বলার মতো বেশি কিছু
নেই। আমি তাদের বলি যে আমি আমার চেহারা পছন্দ করি এবং আমি চেহারা পরিবর্তন করতে চাই না। ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের বিষয়ে নিজের অনুভূতি সম্পর্কে তিনি বলেন, আমি নির্বাক। কী বলব জানি ন। এই স্বীকৃতি পেয়ে আমি খুব খুশি।



