
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘ভাই, টেনশন কইরেন না’

সচিবালয়ে ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ১২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

শুল্কে সুবিধা পেতে বাড়তি দামে যুক্তরাষ্ট্রের গম কিনবে সরকার

ঢাকার স্বাস্থ্যব্যবস্থা অসহায়!

বিধ্বস্তের আগে কন্ট্রোল রুমে কী বলেছিলেন পাইলট তৌকির

চিরনিদ্রায় শায়িত পাইলট তৌকির

সোমবার মাইলস্টোনে ‘অনভিপ্রেত’ ঘটনা নিয়ে যা বলছে আইএসপিআর
বিমান বিধ্বস্ত: হতাহতের সংখ্যা নিয়ে সবশেষ তথ্য

রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে গত সোমবার যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় এখন পর্যন্ত (বুধবার দুপুর ১টা) ২৯ জনের মৃত্যুর তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এ ছাড়া চিকিৎসাধীন আছে ৬৯ জন। তারা ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখার পরিচালক ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল হোসেনের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বিমান দুর্ঘটনার সর্বশেষ এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, নিহত ২৯ জনের মধ্যে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ১১ এবং ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ১৫ জন। এ ছাড়া ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ইউনাইটেড হাসপাতাল ও লুবানা জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড কার্ডিয়াক সেন্টারে একজন (পরিচয় জানা যায়নি) করে মারা
গেছে। বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে মারা যাওয়া ১১ জন হলো- তানভীর (১৪), আদনান ফাইয়াজ (১৪), মেহরিন (৪৬), বাপ্পি (৯), মাসুকা (৩৭), এবি শামীম (১৪), শায়ান ইউসুফ (১৪), এরিকসন (১৩), আরিয়ান (১৩), নাজিয়া (১৩) ও নাফি (৯)। মৃতদেহগুলো স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। সিএমএইচে মৃত ১৫ জনের মধ্যে এখন পর্যন্ত ৯ জনের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তারা হলো-রজনী ইসলাম (৩৭), সারিয়া আক্তার (১৩), নুসরাত জাহান আনিকা (১০), এমডি সামিউল করিম (৯), ফাতেমা আক্তার (৯), মেহেনাজ আফরিন হুমায়রা (৯), সাদ সালাউদ্দিন (৯) ও সায়মা আক্তার (৯) এবং বিধ্বস্ত বিমানের ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম। তাদের সবার মৃতদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। হাসপাতালটিতে মৃত ৬ জনের
পরিচয় এখনো শনাক্ত হয়নি। তাদের পরিচয় নিশ্চিতে নিখোঁজ পরিবারগুলোর স্বজনদের ডিএনএ নমুনা দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়) অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান জানান, পরিচয় শনাক্ত না হওয়া ৬ জনের মরদেহ সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএইচ) মর্গে রাখা হয়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধানে ইতোমধ্যে মরদেহগুলো থেকে ডিএনএ অ্যানালাইসিসের জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। সিআইডির ল্যাবরেটরিতে শিগগিরই ডিএনএ প্রফাইলিং করা হবে। ইতোমধ্যে প্রকাশিত আহত ও নিহতদের তালিকায় যাদের সন্তান বা স্বজনের নাম নেই, এমন নিখোঁজ পরিবারের সদস্যদের মালিবাগস্থ সিআইডি ভবনে গিয়ে ডিএনএ ম্যাচিংয়ের জন্য নমুনা প্রদানের অনুরোধ জানানো হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গ থেকে ৯
বছরের শিশু জুনায়েত ও গুলশানের ইউনাইটেড হাসপাতাল থেকে উমায়ের নূর আসফিক নামে ১১ বছর বয়সী এক শিশুর মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ছাড়া লুবানা জেনারেল হাসপাতালে অজ্ঞাতপরিচয় একজনের মরদেহ রয়েছে। বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৬৯ জনের মধ্যে ৪১ শিক্ষার্থী, পাঁচ শিক্ষক, ১৪ সেনাসদস্য, একজন স্কুল স্টাফ, একজন ফায়ার ফাইটার, একজন পুলিশ, একজন আয়া, একজন ইলেকট্রিশিয়ান ও অন্য চারজন রয়েছেন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক গুজব ছড়ানো হচ্ছে। এসব গুজব থেকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে। বুধবার (২৩ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম এক ফেসবুক পোস্টে বলেছেন, আমি নিশ্চিতভাবে
বলতে পারি যে, বাংলাদেশে হতাহতের সংখ্যা গোপন করা কার্যত অসম্ভব। প্রাথমিকভাবে, কেউ নিখোঁজ থাকলে পরিবারগুলো সেটা রিপোর্ট করে। হাসপাতাল ও কর্তৃপক্ষের কাছে তথ্য জানায় এবং সেখান থেকে তারা তাদের প্রিয়জনদের খুঁজে পায়। এ ঘটনায় মাইলস্টোন কলেজ নিখোঁজদের শনাক্ত করার জন্য সেদিনের শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির রেকর্ড ক্রস-রেফারেন্স করতে পারে।
গেছে। বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে মারা যাওয়া ১১ জন হলো- তানভীর (১৪), আদনান ফাইয়াজ (১৪), মেহরিন (৪৬), বাপ্পি (৯), মাসুকা (৩৭), এবি শামীম (১৪), শায়ান ইউসুফ (১৪), এরিকসন (১৩), আরিয়ান (১৩), নাজিয়া (১৩) ও নাফি (৯)। মৃতদেহগুলো স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। সিএমএইচে মৃত ১৫ জনের মধ্যে এখন পর্যন্ত ৯ জনের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তারা হলো-রজনী ইসলাম (৩৭), সারিয়া আক্তার (১৩), নুসরাত জাহান আনিকা (১০), এমডি সামিউল করিম (৯), ফাতেমা আক্তার (৯), মেহেনাজ আফরিন হুমায়রা (৯), সাদ সালাউদ্দিন (৯) ও সায়মা আক্তার (৯) এবং বিধ্বস্ত বিমানের ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম। তাদের সবার মৃতদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। হাসপাতালটিতে মৃত ৬ জনের
পরিচয় এখনো শনাক্ত হয়নি। তাদের পরিচয় নিশ্চিতে নিখোঁজ পরিবারগুলোর স্বজনদের ডিএনএ নমুনা দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়) অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান জানান, পরিচয় শনাক্ত না হওয়া ৬ জনের মরদেহ সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএইচ) মর্গে রাখা হয়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধানে ইতোমধ্যে মরদেহগুলো থেকে ডিএনএ অ্যানালাইসিসের জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। সিআইডির ল্যাবরেটরিতে শিগগিরই ডিএনএ প্রফাইলিং করা হবে। ইতোমধ্যে প্রকাশিত আহত ও নিহতদের তালিকায় যাদের সন্তান বা স্বজনের নাম নেই, এমন নিখোঁজ পরিবারের সদস্যদের মালিবাগস্থ সিআইডি ভবনে গিয়ে ডিএনএ ম্যাচিংয়ের জন্য নমুনা প্রদানের অনুরোধ জানানো হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গ থেকে ৯
বছরের শিশু জুনায়েত ও গুলশানের ইউনাইটেড হাসপাতাল থেকে উমায়ের নূর আসফিক নামে ১১ বছর বয়সী এক শিশুর মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ছাড়া লুবানা জেনারেল হাসপাতালে অজ্ঞাতপরিচয় একজনের মরদেহ রয়েছে। বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৬৯ জনের মধ্যে ৪১ শিক্ষার্থী, পাঁচ শিক্ষক, ১৪ সেনাসদস্য, একজন স্কুল স্টাফ, একজন ফায়ার ফাইটার, একজন পুলিশ, একজন আয়া, একজন ইলেকট্রিশিয়ান ও অন্য চারজন রয়েছেন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক গুজব ছড়ানো হচ্ছে। এসব গুজব থেকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে। বুধবার (২৩ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম এক ফেসবুক পোস্টে বলেছেন, আমি নিশ্চিতভাবে
বলতে পারি যে, বাংলাদেশে হতাহতের সংখ্যা গোপন করা কার্যত অসম্ভব। প্রাথমিকভাবে, কেউ নিখোঁজ থাকলে পরিবারগুলো সেটা রিপোর্ট করে। হাসপাতাল ও কর্তৃপক্ষের কাছে তথ্য জানায় এবং সেখান থেকে তারা তাদের প্রিয়জনদের খুঁজে পায়। এ ঘটনায় মাইলস্টোন কলেজ নিখোঁজদের শনাক্ত করার জন্য সেদিনের শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির রেকর্ড ক্রস-রেফারেন্স করতে পারে।