ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ইংলিশ ব্যাটার রবিন স্মিথ মারা গেছেন
বিশ্বরেকর্ড গড়া তামিমের ব্যাটে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
ড্রয়ের আগে জেনে নিন ২০২৬ বিশ্বকাপের নতুন সব নিয়ম
বিপিএলের নিলামে অংশ নিতে পারবেন না ৯ ক্রিকেটার
নিলাম শেষে দেখে নিন বিপিএলের ৬ দলের পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
শুরু হলো বিপিএলের নিলাম, মোবাইলে দেখবেন যেভাবে
সিরিজ বাঁচাতে বাংলাদেশের সামনে কঠিন রানের লক্ষ্য
বিপর্যয় থেকে মুগ্ধ-রনির ব্যাটে ভালো পুঁজি খুলনার
ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে ইনিংসের শুরু এবং শেষটায় ভালো রান পেয়েছে খুলনা টাইগার্স। তবে মিডলে বাজে ব্যাটিং করেছে দলটি। ওপেনিংয়ে নাঈম শেখ ও উইলিয়াম বোসিস্টো এবং শেষ দিকে মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধ, জিয়াউর রহমান ও আবু হায়দার রনির ব্যাটে ৮ উইকেটে ১৭৩ রানের ভালো পুঁজি পেয়েছে খুলনা। ঢাকার হয়ে মুস্তাফিজুর রহমান, চাতুরাঙ্গা ডি সিলভা ও আলাউদ্দিন বাবু ভালো বোলিং করেছেন।
শুক্রবার দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে টস জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় ঢাকা ক্যাপিটালস। নাঈম শেখ ও বোসিস্টো ওপেনিং জুটিতে ৪.৫ ওভারে ৪৯ রান যোগ করেন। নাঈম ১৭ বলে সাতটি চারের শটে ৩০ রান করে আউট হন। এরপরই ধস নামে খুলনার ব্যাটিং অর্ডারে। ৬.৩ ওভারে ৫৭
রানে ৩ উইকেট হয়ে যায় তারা। তিনে ব্যাট করতে নেমে আফিফ হোসেন (১) ও চারে নেমে ইব্রাহিম জাদরান (৫) ব্যর্থ হন। রান পাননি পাঁচে নামা অধিনায়ক মেহেদী মিরাজও (৮)। এরপর মোহাম্মদ নওয়াজ ৮ রান ও ওপেনার বোসিস্টো ২৮ বলে ২৬ রান করে ফিরলে ৮৭ রানে ৬ উইকেট হয়ে যায় খুলনা। দলের ওই বিপদে মুগ্ধ ও জিয়া ৪৩ রানের জুটি গড়েন। অভিজ্ঞ জিয়া ফিরে যান ১৫ রানে ২২ রান করে। তিনি দুটি চার ও একটি ছক্কা তোলেন। আগের ম্যাচে দেশি ব্যাটারদের মধ্যে দ্রুততম টি-২০ ফিফটির রেকর্ড গড়া মুগ্ধর ব্যাট থেকে এদিন ২২ বলে আসে ৩২ রানের ইনিংস। তিনি দুটি ছক্কার সঙ্গে একটি
মার মারেন। শেষ ওভারে তিন ছক্কায় আবু হায়দার ৮ বলে ২১ রানের ইনিংস খেলেন। ঢাকার প্রথম দুই ম্যাচে ভালো বোলিং করতে পারেননি মুস্তাফিজ। খুলনার বিপক্ষে তিনি ৪ ওভারে ১৯ রান দিয়ে ১ উইকেট নেন। আলাউদ্দিন বাবু ৩ ওভারে ১৫ রান খরচা করে নেন ১ উইকেট। এছাড়া চাতুরাঙ্গা ২ ওভারে ২২ রান দিয়ে ২ উইকেট তুলে নেন। আবু জায়েদ রাহি ছিলেন বেশ খরুচে। জাতীয় দলের বাইরে চলে যাওয়া এ পেসার ৪ ওভারে ৪৯ রান দিয়ে ১ উইকেট নেন।
রানে ৩ উইকেট হয়ে যায় তারা। তিনে ব্যাট করতে নেমে আফিফ হোসেন (১) ও চারে নেমে ইব্রাহিম জাদরান (৫) ব্যর্থ হন। রান পাননি পাঁচে নামা অধিনায়ক মেহেদী মিরাজও (৮)। এরপর মোহাম্মদ নওয়াজ ৮ রান ও ওপেনার বোসিস্টো ২৮ বলে ২৬ রান করে ফিরলে ৮৭ রানে ৬ উইকেট হয়ে যায় খুলনা। দলের ওই বিপদে মুগ্ধ ও জিয়া ৪৩ রানের জুটি গড়েন। অভিজ্ঞ জিয়া ফিরে যান ১৫ রানে ২২ রান করে। তিনি দুটি চার ও একটি ছক্কা তোলেন। আগের ম্যাচে দেশি ব্যাটারদের মধ্যে দ্রুততম টি-২০ ফিফটির রেকর্ড গড়া মুগ্ধর ব্যাট থেকে এদিন ২২ বলে আসে ৩২ রানের ইনিংস। তিনি দুটি ছক্কার সঙ্গে একটি
মার মারেন। শেষ ওভারে তিন ছক্কায় আবু হায়দার ৮ বলে ২১ রানের ইনিংস খেলেন। ঢাকার প্রথম দুই ম্যাচে ভালো বোলিং করতে পারেননি মুস্তাফিজ। খুলনার বিপক্ষে তিনি ৪ ওভারে ১৯ রান দিয়ে ১ উইকেট নেন। আলাউদ্দিন বাবু ৩ ওভারে ১৫ রান খরচা করে নেন ১ উইকেট। এছাড়া চাতুরাঙ্গা ২ ওভারে ২২ রান দিয়ে ২ উইকেট তুলে নেন। আবু জায়েদ রাহি ছিলেন বেশ খরুচে। জাতীয় দলের বাইরে চলে যাওয়া এ পেসার ৪ ওভারে ৪৯ রান দিয়ে ১ উইকেট নেন।



