
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ঢাকার স্বাস্থ্যব্যবস্থা অসহায়!

চিরনিদ্রায় শায়িত পাইলট তৌকির

সোমবার মাইলস্টোনে ‘অনভিপ্রেত’ ঘটনা নিয়ে যা বলছে আইএসপিআর

জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনের শর্তে জাতীয় নিরাপত্তা হুমকিতে, সমালোচনার ঝড়

সচিবালয়ের সামনে লাঠিপেটায় আহত ৪৩ শিক্ষার্থী ঢাকা মেডিকেলে

আই ডোন্ট কেয়ার ইয়োর প্রোপাগান্ডা, আই ডোন্ট গিভ আ ফাক টু ইয়োর ফ্রেমড ন্যারেটিভ

মান বিধ্বস্ত: ছাত্রলীগের মানবিক ভূমিকায় প্রশংসা, চিকিৎসা বিঘ্নকারীদের বিরুদ্ধে জনরোষ
বিধ্বস্তের আগে কন্ট্রোল রুমে কী বলেছিলেন পাইলট তৌকির

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগমুহূর্তেও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন যুদ্ধবিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। কন্ট্রোল রুমকে তিনি বলেছিলেন, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’
সোমবার দুপুর সোয়া ১টার দিকে এফটি-৭ যুদ্ধবিমান নিয়ে একক উড্ডয়ন (সোলো ফ্লাইট) করেন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম। এটি ছিল তার প্রথম সোলো ফ্লাইট, যা বৈমানিক প্রশিক্ষণের সর্বশেষ ও সবচেয়ে জটিল ধাপ। এ পর্যায়ে পাইলটকে কোনো সহকারী, নেভিগেটর বা প্রশিক্ষক ছাড়াই একা বিমান পরিচালনা করতে হয়। রাজধানীর কুর্মিটোলা পুরাতন বিমানঘাঁটি থেকে এটি উড্ডয়ন করা হয়েছিল।
একাধিক সূত্রে জানা গেছে, উড্ডয়নের কিছুক্ষণের মধ্যেই বিমানটি উত্তরা, দিয়াবাড়ি, বাড্ডা, হাতিরঝিল ও রামপুরার আকাশসীমায় প্রবেশ করে। এর মধ্যে
হঠাৎই বিমানটির আচরণ অস্বাভাবিক হয়ে ওঠে। তখন পাইলট কন্ট্রোল রুমে জানান, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’ তাকে কন্ট্রোল রুম থেকে ইজেক্ট (বিমান থেকে বের হয়ে যাওয়া) করার নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত বিমানটিকে নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালিয়ে যান। সর্বোচ্চ গতিতে তিনি বিমানটি বেসে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করেন। এর মধ্যেই কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে তার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। মাত্র এক থেকে দেড় মিনিটের মধ্যে বিমানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মাইলস্টোন স্কুল ভবনের ওপর আছড়ে পড়ে। বিমানবাহিনীর সাবেক একাধিক কর্মকর্তা জানান, যে কোনো ধরনের প্রশিক্ষণ ফ্লাইট জনবসতিপূর্ণ এলাকা থেকে দূরেই হয়ে থাকে। তবে সোলো ফ্লাইট সাধারণত নগরাঞ্চলেই হয়ে থাকে।
এ ধরনের ফ্লাইটের জন্য পাইলটকে যথেষ্ট দক্ষ ও যোগ্যতাসম্পন্ন হতে হয়। ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির তেমনই একজন পাইলট ছিলেন।
হঠাৎই বিমানটির আচরণ অস্বাভাবিক হয়ে ওঠে। তখন পাইলট কন্ট্রোল রুমে জানান, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’ তাকে কন্ট্রোল রুম থেকে ইজেক্ট (বিমান থেকে বের হয়ে যাওয়া) করার নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত বিমানটিকে নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালিয়ে যান। সর্বোচ্চ গতিতে তিনি বিমানটি বেসে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করেন। এর মধ্যেই কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে তার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। মাত্র এক থেকে দেড় মিনিটের মধ্যে বিমানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মাইলস্টোন স্কুল ভবনের ওপর আছড়ে পড়ে। বিমানবাহিনীর সাবেক একাধিক কর্মকর্তা জানান, যে কোনো ধরনের প্রশিক্ষণ ফ্লাইট জনবসতিপূর্ণ এলাকা থেকে দূরেই হয়ে থাকে। তবে সোলো ফ্লাইট সাধারণত নগরাঞ্চলেই হয়ে থাকে।
এ ধরনের ফ্লাইটের জন্য পাইলটকে যথেষ্ট দক্ষ ও যোগ্যতাসম্পন্ন হতে হয়। ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির তেমনই একজন পাইলট ছিলেন।