ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিজয় দিবসে ফুল দেওয়াই অপরাধ—এই রাষ্ট্র এখন কার দখলে?
লুটপাটের মহোৎসবে ঢাকার পানি প্রকল্প
বাংলাদেশের গর্ব, ইতিহাস ও সংস্কৃতির প্রতীক ছায়ানট—
অ/গ্নি/সন্ত্রা/সে ভস্মীভূত প্রথম আলো–ডেইলি স্টার কার্যালয়, ধ্বং/স/স্তূপে পরিণত সংবাদকেন্দ্র
সংবাদমাধ্যমে স/ন্ত্রা/স: উ/গ্র/বাদী/দের হামলায় স্তব্ধ “প্রথম আলো” ও “ডেইলি স্টার” ছাপা ও অনলাইন কার্যক্রম বন্ধ।
গণমাধ্যমে হামলাকারীদের ‘বি/চ্ছি/ন্নতাবাদী উগ্রগোষ্ঠী’ বলে আখ্যায়িত করল অন্তর্বর্তীকালীন সরকার
নয়া বন্দোবস্তের বাংলাদেশে জলে, স্থলে, অন্তরীক্ষে জামাতময় বিজয় উৎসব!
বিজয় দিবসের ডিসপ্লেতে একাত্তরের সত্য—সহ্য করতে না পেরে শিশুদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ল জামায়াত–শিবির
বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক ডিসপ্লেতে একাত্তরের নির্মম বাস্তবতা তুলে ধরেছিল একদল শিক্ষার্থী—পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকারদের হাতে বাঙালি নারীদের অপহরণের দৃশ্য। ইতিহাসের সেই নগ্ন সত্য প্রকাশ হতেই মুখোশ খুলে পড়ে একাত্তরের পরাজিত শক্তি জামায়াত–শিবিরের।
ডিসপ্লেটি দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে জামায়াত–শিবির সংশ্লিষ্ট লোকজন কোমলমতি শিশুদের উপর ঠিক একাত্তরের কায়দায় ঝাঁপিয়ে পড়ে। স্বাধীন দেশের বিজয় দিবসে দাঁড়িয়ে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছে ফেলতে চাওয়ার এই চেষ্টা নতুন নয়—এটি সেই পুরোনো রাজাকার মানসিকতারই ধারাবাহিকতা।
এক সময় ‘রাজাকারের বাচ্চা’ কথাটিতে যাদের গাত্রদাহ হয়েছিল, আজ তারাই প্রমাণ করছে—এটি কটুক্তি নয়, বরং রাজনৈতিক ও নৈতিক বাস্তবতা। মুক্তিযুদ্ধের নারকীয় অপরাধের দৃশ্য দেখলেই যারা ক্ষিপ্ত হয়, তারা কোন পক্ষের উত্তরসূরি—তা
আর ব্যাখ্যার প্রয়োজন পড়ে না। এই ঘটনা আবারও স্পষ্ট করে দিল, জামায়াত–শিবির আদর্শগতভাবে এখনো একাত্তরের বিপরীত মেরুতে দাঁড়িয়ে। বিজয়ের দিনে শিশুদের উপর হামলা চালিয়ে তারা দেখিয়েছে—তাদের রাজনীতি ইতিহাস অস্বীকারের, নারীর অপমান ঢাকার এবং যুদ্ধাপরাধের স্মৃতি মুছে ফেলার। বাংলাদেশের মানুষ ইতিহাস জানে, মনে রাখে। একাত্তরের সত্য ডিসপ্লে থেকে মুছে যাবে না—বরং প্রতিরোধের ভাষা হয়ে আরও উচ্চকণ্ঠে ফিরে আসবে।
আর ব্যাখ্যার প্রয়োজন পড়ে না। এই ঘটনা আবারও স্পষ্ট করে দিল, জামায়াত–শিবির আদর্শগতভাবে এখনো একাত্তরের বিপরীত মেরুতে দাঁড়িয়ে। বিজয়ের দিনে শিশুদের উপর হামলা চালিয়ে তারা দেখিয়েছে—তাদের রাজনীতি ইতিহাস অস্বীকারের, নারীর অপমান ঢাকার এবং যুদ্ধাপরাধের স্মৃতি মুছে ফেলার। বাংলাদেশের মানুষ ইতিহাস জানে, মনে রাখে। একাত্তরের সত্য ডিসপ্লে থেকে মুছে যাবে না—বরং প্রতিরোধের ভাষা হয়ে আরও উচ্চকণ্ঠে ফিরে আসবে।



