ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিএনপির লংমার্চের সমাপনী সমাবেশ সফল করতে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন
ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা, জাতীয় পতাকার অবমাননা, ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের এবং সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধানোর ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে এ লংমার্চ করছে বিএনপির তিন সংগঠন যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল।
বুধবার সকালে ঢাকা নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে ইতোমধ্যে লং মার্চ শুরু হয়েছে। লংমার্চের তিন সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দসহ বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে। বিকালে আখাউড়া সীমান্তের চেকপোস্ট এলাকায় সমাবেশের মধ্যে দিয়ে লংমার্চ শেষ হবে। বেলা ৩টার মধ্যে লংমার্চ আখাউড়ায় এসে পৌঁছবে আশা করা যাচ্ছে। আখাউড়ার বিএনপির সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এদিকে, বিএনপির লংমার্চের সমাপনী অনুষ্ঠান সফল করতে আখাউড়ায় ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। স্থলবন্দরের ভিতরের খোলা মাঠে বিশাল মঞ্চ তৈরি
করা হয়েছে। বিপুল সংখ্যক চেয়ার রাখা হয়েছে। পর্যাপ্ত সাউন্ড সিস্টেমের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সরজমিনে দুপুরে গিয়ে দেখা যায়, শেষ মুহূর্তের কাজ করছেন শ্রমিকরা। জেলা ও আখাউড়া উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ সভা মঞ্চের কাজ পরিদর্শন করছেন। দিচ্ছেন দিকে নির্দেশনা। কোন রকম ত্রুটি রাখতে চাইছেন না তারা। সমাবেশের প্রস্তুতি সম্পর্কে জেলা বিএনপির সদস্য আলহাজ্ব কবির আহমেদ ভূইয়া বলেন, মঞ্চ তৈরির কাজ প্রায় শেষ। আমরা পর্যাপ্ত চেয়ারের ব্যবস্থা করেছি। সাউন্ড সিস্টেমের ব্যবস্থা করেছি। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা নিয়োজিত থাকবে। তাছাড়া চিকিৎসকের টিম থাকবে। সীমান্তে যাতে কোন বিশৃঙ্খলা না হয় সেজন্য তিন স্তরের নিরাপত্তা বেস্টনি দেয়া হয়েছে। আমাদের নেতাকর্মীরা নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে। পাশাপাশি পুলিশ, বিজিবি থাকবেন। আমাদের সকল
নেতাকর্মীরা তৎপর রয়েছে। আশা করি শান্তিপূর্ণভাবে আমাদের সমাবেশ সফল করতে পারবো। জেলা বিএনপির আহবায় এড. আব্দুল মান্নান বলেন, আমরা বিশ্ববাসীকে বার্তা দিতে চাই। বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আমাদের মধ্যে কোন ভেদাভেদ নাই। এখানে সংখ্যালঘু বলতে কিছু নাই। আমরা সবাই ভাই ভাই। আমরা সেভাবেই এখানে বসবাস করছি। প্রতিবেশি দেশ ভারত আমাদের বন্ধু প্রতিম দেশ। আমরা বন্ধুত্ব বজায় রাখতে চাই। ভারত সরকারের কোন অংশ বা কোন সংস্থার বাংলাদেশের শান্তি শৃঙ্খলায় বিঘ্ন ঘটাতে চায় আমরা তার তীব্র প্রতিবাদ করবো। প্রতিবাদের অংশ হিসেবেই আজকে আমাদের লংমার্চ। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক জয়নাল আবেদীন, পৌর বিএনপির আহবায়ক
মো. সেলিম ভূইয়া প্রমুখ।
করা হয়েছে। বিপুল সংখ্যক চেয়ার রাখা হয়েছে। পর্যাপ্ত সাউন্ড সিস্টেমের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সরজমিনে দুপুরে গিয়ে দেখা যায়, শেষ মুহূর্তের কাজ করছেন শ্রমিকরা। জেলা ও আখাউড়া উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ সভা মঞ্চের কাজ পরিদর্শন করছেন। দিচ্ছেন দিকে নির্দেশনা। কোন রকম ত্রুটি রাখতে চাইছেন না তারা। সমাবেশের প্রস্তুতি সম্পর্কে জেলা বিএনপির সদস্য আলহাজ্ব কবির আহমেদ ভূইয়া বলেন, মঞ্চ তৈরির কাজ প্রায় শেষ। আমরা পর্যাপ্ত চেয়ারের ব্যবস্থা করেছি। সাউন্ড সিস্টেমের ব্যবস্থা করেছি। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা নিয়োজিত থাকবে। তাছাড়া চিকিৎসকের টিম থাকবে। সীমান্তে যাতে কোন বিশৃঙ্খলা না হয় সেজন্য তিন স্তরের নিরাপত্তা বেস্টনি দেয়া হয়েছে। আমাদের নেতাকর্মীরা নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে। পাশাপাশি পুলিশ, বিজিবি থাকবেন। আমাদের সকল
নেতাকর্মীরা তৎপর রয়েছে। আশা করি শান্তিপূর্ণভাবে আমাদের সমাবেশ সফল করতে পারবো। জেলা বিএনপির আহবায় এড. আব্দুল মান্নান বলেন, আমরা বিশ্ববাসীকে বার্তা দিতে চাই। বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আমাদের মধ্যে কোন ভেদাভেদ নাই। এখানে সংখ্যালঘু বলতে কিছু নাই। আমরা সবাই ভাই ভাই। আমরা সেভাবেই এখানে বসবাস করছি। প্রতিবেশি দেশ ভারত আমাদের বন্ধু প্রতিম দেশ। আমরা বন্ধুত্ব বজায় রাখতে চাই। ভারত সরকারের কোন অংশ বা কোন সংস্থার বাংলাদেশের শান্তি শৃঙ্খলায় বিঘ্ন ঘটাতে চায় আমরা তার তীব্র প্রতিবাদ করবো। প্রতিবাদের অংশ হিসেবেই আজকে আমাদের লংমার্চ। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক জয়নাল আবেদীন, পৌর বিএনপির আহবায়ক
মো. সেলিম ভূইয়া প্রমুখ।