বাংলাদেশ সিরিজ সহজ হবে না, বলছেন পন্ত – ইউ এস বাংলা নিউজ




বাংলাদেশ সিরিজ সহজ হবে না, বলছেন পন্ত

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ | ৮:০৭ 171 ভিউ
১৯ সেপ্টেম্বর থেকে ঘরের মাঠে বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরু ভারতের। সদ্য পাকিস্তানকে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে হোয়াইটওয়াশ করেছে টাইগাররা। আসন্ন বাংলাদেশ সিরিজ় জয় সহজ হবে না ভারতের পক্ষে, এমনটাই বলছেন দলটির উইকেটরক্ষক ব্যাটার ঋষভ পন্ত। উপমহাদেশের উইকেটের গতি-প্রকৃতি একইরকম। কন্ডিশন একই থাকায় দলগুলোর লড়াই হয় হাড্ডাহাড্ডি। তাই বাংলাদেশ সিরিজে চ্যালেঞ্জ দেখছেন পন্ত। জিও নিউজের সঙ্গে আলাপে পন্ত বলেন, ‘পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও শ্রীলংকা মতো এশিয়ান দেশগুলো ভালো পারফর্ম করে। কারণ তারা এই কন্ডিশন ভালোভাবে জানে এবং এ ধরনের উইকেটে খেলে অভ্যস্ত। ভারতীয় দল হিসেবে আমরা নিজেদের ঘরানার ক্রিকেটে মনোযোগ দিচ্ছি এবং ভাবনায় আছে কীভাবে আরও উন্নতি করা যায়। প্রতিপক্ষের কথা না

ভেবে একই মানসিকতা নিয়ে শতভাগ দেওয়ার ভাবনা থাকে প্রতিটি ভিন্ন ভিন্ন দিনে।’ ভারতের বিপক্ষে টেস্ট জয়ের ইতিহাস নেই বাংলাদেশের। এরপরও লিটন দাস, মেহেদি হাসান মিরাজদের নিয়ে সতর্ক পন্ত। বাংলাদেশকে সমীহ করে পন্তের ভাষ্য, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে জয়-পরাজয়ের ব্যবধান খুবই সামান্য। পন্ত বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কোনো সিরিজকেই হালকভাবে নিতে পারবেন না। এখানে সবসময়ই চাপ থাকে। জয়-পরাজয়ের মাঝে খুব অল্প ব্যবধান থাকে এবং বর্তমানে আন্তর্জাতিক দলগুলোর মাঝেও খুব একটা তফাৎ থাকে না।’ ২০২২ সালের ডিসেম্বরে সর্বশেষ বাংলাদেশের বিপক্ষে মিরপুর টেস্ট খেলেছিলেন পন্ত। এরপর ভয়াবহ গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েন। ৪৫৩ দিন পর গত আইপিএল দিয়ে প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে প্রত্যাবর্তন হয় পন্তের। এরপর ভারতের জার্সি গায়ে টি-টোয়েন্টি

বিশ্বকাপ জয়। এবার দুলীপ ট্রফি দিয়ে লাল বলের ক্রিকেটে মাঠে নামার অপেক্ষায় বাঁহাতি এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। বাংলাদেশ সিরিজের প্রস্তুতিও সারতে চান এই ঘরোয়া টুর্নামেন্ট থেকে। পন্ত আরো বলেন, ‘দুর্ঘটনার পর আমার খালি একটা কথাই মনে হতো– ‘‘কবে আবার মাঠে ফিরব?’’ আইপিএল খেলেছি, বিশ্বকাপ জিতেছি, আমার একটা স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। এবার লাল বলের ক্রিকেট খেলতে চাই। টেস্টে যেভাবে দলকে জেতাচ্ছিলাম, সেটা আবার করতে চাই। আন্তর্জাতিক ও ঘরোয়াতে খেলা ক্রিকেটাররা পরস্পরের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখতে পারে। তাতে ওদের ক্রিকেটের উন্নতি হয় এবং এটি দেশের ক্রিকেটের লাভ। আশা করছি, দুলীপে ভাল খেলব, ভাল প্রস্তুতি হবে। বাংলাদেশের বিপক্ষেও সেটা কাজে লাগবে।’

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
৩২ নম্বর ভাঙার ঘটনাকে বীভৎস মববাজি বললেন রুমিন ফারহানা খোঁজ মিলল সেই ডিজিএমের, কোথায় ছিলেন তিনি সুখবর পাচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক সাইফ পাওয়ার টেকের অধ্যায় শেষ, চট্টগ্রাম বন্দরের দায়িত্বে নৌবাহিনী গাজীপুর মহানগর বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার ‘পাগল তত্ত্ব’ ব্যবহার করে বিশ্বকে বদলে দেওয়ার চেষ্টা করছেন ট্রাম্প রকেট চালিত গ্রেনেড দিয়ে লোহিত সাগরে জাহাজে হামলা টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে প্রথম ইনিংসেই ডাবল সেঞ্চুরি? এমন কীর্তি ক্রিকেট ইতিহাসে হয়েছে মাত্র তিনবার। আর এখন সে তালিকার শীর্ষে উইয়ান মুল্ডার। দক্ষিণ আফ্রিকার এই অলরাউন্ডার বুলাওয়েতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টে অধিনায়কত্বের অভিষেকে অপরাজিত ২৬৪ রানে দিন শেষ করেছেন—যা এ ধরনের ম্যাচে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস। এর আগে ১৯৬৮ সালে ভারতের বিপক্ষে ক্রাইস্টচার্চে ২৩৯ রান করেছিলেন নিউজিল্যান্ডের গ্রাহাম ডাউলিং। সেটাই এতদিন ছিল অধিনায়কত্বে অভিষেক টেস্টে সর্বোচ্চ ইনিংসের রেকর্ড। আরও আগে ২০০৫ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শিবনারায়ণ চন্দরপল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে করেছিলেন ২০৩*। ২৭ বছর বয়সী মুল্ডারের এই অধিনায়কত্ব আসলে অনেকটাই আকস্মিক। নিয়মিত অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা হ্যামস্ট্রিং চোটে জিম্বাবুয়ে সফরে যাননি। সহ-অধিনায়ক এইডেন মার্করাম ও অভিজ্ঞ পেসার কাগিসো রাবাদাকেও বিশ্রামে রাখা হয়। এর ফলে প্রথম টেস্টে নেতৃত্ব পান স্পিনার কেশব মহারাজ। কিন্তু ব্যাটিংয়ের সময় কুঁচকিতে চোট পেয়ে দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে যান তিনিও। তখনই দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় মুল্ডারের কাঁধে। আর সেই সুযোগের সর্বোত্তম ব্যবহারই করেছেন তিনি। ৩৪টি চার ও ৩টি ছক্কার মাধ্যমে দুর্দান্ত ইনিংস গড়ে প্রথম দিন শেষ করেছেন ২৬৪* রানে। দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর দাঁড়ায় ৯০ ওভারে ৪ উইকেটে ৪৬৫। এটাই প্রথম নয়। সিরিজের প্রথম টেস্টেও দারুণ ব্যাটিং করেছিলেন মুল্ডার, করেছিলেন ১৪৭ রান। ফলে তার ফর্ম বলছে, তিনি শুধু স্ট্যান্ড-ইন অধিনায়ক নন, দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ভবিষ্যতের অন্যতম বড় ভরসাও বটে। রেকর্ড বইয়ে নাম উঠলো যাদের অধিনায়কত্বের অভিষেকে ডাবল সেঞ্চুরি: উইয়ান মুল্ডার (দ.আফ্রিকা) – ২৬৪* বনাম জিম্বাবুয়ে, বুলাওয়ে ২০২৫ গ্রাহাম ডাউলিং (নিউজিল্যান্ড) – ২৩৯ বনাম ভারত, ১৯৬৮ শিবনারায়ণ চন্দরপল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) – ২০৩* বনাম দ.আফ্রিকা, ২০০৫ এছাড়া, মুল্ডার হলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ইতিহাসে অধিনায়কত্বের অভিষেকে সেঞ্চুরি করা দ্বিতীয় ক্রিকেটার—১৯৫৫ সালে জ্যাকি ম্যাকগ্লু প্রথম এই কীর্তি করেছিলেন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। বিভিন্ন নিয়মিত তারকার অনুপস্থিতিতে হঠাৎ নেতৃত্ব পাওয়া মুল্ডার ব্যাট হাতে যা করে দেখিয়েছেন, তা শুধু রেকর্ড নয়—একটি বার্তাও। হয়তো ভবিষ্যতের নিয়মিত অধিনায়ক হওয়ার দিকেও তাকিয়ে আছেন তিনি। আর এমন অভিষেকের পর দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট বিশ্বও নিশ্চয় তার নামটি একটু আলাদা করে মনে রাখবে। অভিষেকেই ইতিহাস, ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া অলরাউন্ডারের বিশ্বরেকর্ড যেভাবে কোলেস্টেরল কমাবেন মার্কিন-ইসরায়েলি ত্রাণকেন্দ্রে খাবার নিতে এসে নিহত ৭৪৩ ফিলিস্তিনি আফগানদের ইরান ছাড়ার শেষ দিন আজ, কাল থেকে গ্রেপ্তার নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে সোমবার থেকে এনসিটি চালাবে ড্রাইডক রেস্ট হাউজে ‘নারীসহ’ ওসিকে আটকে ‘চাঁদাবাজির’ অভিযোগ সাজা মাথায় নিয়ে ঘুরছিলেন ধামাকার চেয়ারম্যান মোজতবা আলী ক্লাব বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি? টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, নিখোঁজ শিশুদের খুঁজছেন উদ্ধারকারীরা জাতীয় শোকের মাস উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের আগস্ট মাসব্যাপী কর্মসূচি ছয় মাসে মালয়েশিয়ায় ২৬ হাজারের বেশি অভিবাসী আটক বোরকা পরে এসে যুবদল কর্মীকে স্ত্রী-কন্যার সামনে গুলি করে হত্যা