
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পেনাল্টি বিতর্কে লিখিত অভিযোগ করবে বাফুফে

পিছিয়ে পড়ে আলমাদার গোলে ড্র করল ১০ জনের আর্জেন্টিনা

সিঙ্গাপুরের ঘাম ঝরিয়ে হারল বাংলাদেশ

বাংলাদেশের জার্সিতে অভিষেক সামিতের, শুরুর একাদশে নেই অধিনায়ক জামাল

সিঙ্গাপুর ম্যাচের আগে তিনজনকে বাদ দিলেন ক্যাবরেরা

পাকিস্তানের নারী ক্রিকেটে ইতিহাস, আইসিসির হল অব ফেমে সানা মির

রোনালদোর কাছে এটা দুই প্রজন্মের লড়াই
বাংলাদেশ ম্যাচের আগে জাতীয় স্টেডিয়ামে উৎসবের আমেজ

ম্যাচ শুরু সন্ধ্যায়, কিন্তু ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়াম এলাকায় উৎসব শুরু হয়ে গেছে দুপুর থেকেই। কাঠফাটা রোদ, জ্যৈষ্ঠের দাবদাহ—কিছুই থামাতে পারেনি ফুটবলপ্রেমীদের ঢল। জামাল-হামজাদের একনজর দেখতে, গলা ফাটাতে, পতাকা ওড়াতে পল্টন মোড় থেকে স্টেডিয়ামের প্রতিটি গেট দখলে নিয়েছেন লাল-সবুজ সমর্থকরা।
এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের প্রথম হোম ম্যাচকে ঘিরে ফুটবলপাড়ায় আগেই তৈরি হয়েছিল উত্তেজনা। আজ সেটি রূপ নিয়েছে মাঠ ঘিরে জনস্রোতে। দীর্ঘ লাইন, মুখরিত স্লোগান, ভক্তদের জার্সি-পতাকা—সব মিলিয়ে যেন একটি প্রাণবন্ত ফুটবল উৎসবের চিত্র ফুটে উঠেছে রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রে।
সন্ধ্যা ৭টায় মাঠে গড়াবে বাংলাদেশ বনাম সিঙ্গাপুর ম্যাচ। দেশের মাটিতে খেলতে নামছে জামাল ভূঁইয়ারা—এটাই যেন ঢাকাবাসীর জন্য বড় উপলক্ষ। ফলে বিকেলের আগেই হাজারো ভক্ত স্টেডিয়ামের চারপাশে
ভিড় জমিয়েছেন। স্টেডিয়ামের প্রবেশমুখগুলো পরিণত হয়েছে যেন ‘ফ্যানজোন’-এ। ভুটান ম্যাচে টিকিট নিয়েও মাঠে ঢুকতে পারেননি অনেক দর্শক। এবার তাই কেউই দেরি করতে রাজি নন। পল্লবী থেকে আসা ফুটবলপ্রেমী শাহেদ জানালেন, ‘সেদিন অনেক কষ্ট পেয়েছিলাম। এবার আর কোনো ঝুঁকি নিতে চাই না। রোদ থাকলেও চলে এসেছি আগেভাগেই।’ শুধু শাহেদ নন, অনেকেই আজকের ম্যাচ দেখতে আসছেন কয়েক ঘণ্টা আগে থেকেই। রোদ মাথায় নিয়েই তারা অপেক্ষায় জামাল-হামজা-শমিতদের খেলা দেখার। বাফুফে জানিয়েছে, দর্শকদের জন্য গেট খোলা হয়েছে দুপুর ২টায়। বিকেল ৫টার মধ্যে সবাইকে ঢুকিয়ে ফেলার পরিকল্পনা। তাই গেটের সামনে আগেভাগেই শুরু হয়েছে বিশাল লাইন। কারও হাতে পতাকা, কারও মুখে জাতীয় দলের রং, কেউবা বাজাচ্ছেন ভুভুজেলা—গ্যালারির উচ্ছ্বাস
যেন গেটের বাইরেই শুরু হয়ে গেছে। চার দলের পয়েন্ট এখন সমান। আজকের ম্যাচে জয় মানেই গ্রুপ টপ করার দারুণ সুযোগ। তাই শুধু মাঠের ১১ জন নয়, গ্যালারির হাজারো গলা আজ হয়ে উঠবে লাল-সবুজের সেরা শক্তি। সন্ধ্যার বাঁশি বেজে উঠলেই শুরু হবে লড়াই। তার আগে জাতীয় স্টেডিয়ামের বাইরেই যে উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে, সেটিই বলে দিচ্ছে—আজকের ম্যাচ শুধুই ফুটবল নয়, এটা ভালোবাসার আরেক নাম।
ভিড় জমিয়েছেন। স্টেডিয়ামের প্রবেশমুখগুলো পরিণত হয়েছে যেন ‘ফ্যানজোন’-এ। ভুটান ম্যাচে টিকিট নিয়েও মাঠে ঢুকতে পারেননি অনেক দর্শক। এবার তাই কেউই দেরি করতে রাজি নন। পল্লবী থেকে আসা ফুটবলপ্রেমী শাহেদ জানালেন, ‘সেদিন অনেক কষ্ট পেয়েছিলাম। এবার আর কোনো ঝুঁকি নিতে চাই না। রোদ থাকলেও চলে এসেছি আগেভাগেই।’ শুধু শাহেদ নন, অনেকেই আজকের ম্যাচ দেখতে আসছেন কয়েক ঘণ্টা আগে থেকেই। রোদ মাথায় নিয়েই তারা অপেক্ষায় জামাল-হামজা-শমিতদের খেলা দেখার। বাফুফে জানিয়েছে, দর্শকদের জন্য গেট খোলা হয়েছে দুপুর ২টায়। বিকেল ৫টার মধ্যে সবাইকে ঢুকিয়ে ফেলার পরিকল্পনা। তাই গেটের সামনে আগেভাগেই শুরু হয়েছে বিশাল লাইন। কারও হাতে পতাকা, কারও মুখে জাতীয় দলের রং, কেউবা বাজাচ্ছেন ভুভুজেলা—গ্যালারির উচ্ছ্বাস
যেন গেটের বাইরেই শুরু হয়ে গেছে। চার দলের পয়েন্ট এখন সমান। আজকের ম্যাচে জয় মানেই গ্রুপ টপ করার দারুণ সুযোগ। তাই শুধু মাঠের ১১ জন নয়, গ্যালারির হাজারো গলা আজ হয়ে উঠবে লাল-সবুজের সেরা শক্তি। সন্ধ্যার বাঁশি বেজে উঠলেই শুরু হবে লড়াই। তার আগে জাতীয় স্টেডিয়ামের বাইরেই যে উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে, সেটিই বলে দিচ্ছে—আজকের ম্যাচ শুধুই ফুটবল নয়, এটা ভালোবাসার আরেক নাম।