ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিজয় দিবসে ফুল দেওয়াই অপরাধ—এই রাষ্ট্র এখন কার দখলে?
লুটপাটের মহোৎসবে ঢাকার পানি প্রকল্প
বিজয় দিবসের ডিসপ্লেতে একাত্তরের সত্য—সহ্য করতে না পেরে শিশুদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ল জামায়াত–শিবির
অ/গ্নি/সন্ত্রা/সে ভস্মীভূত প্রথম আলো–ডেইলি স্টার কার্যালয়, ধ্বং/স/স্তূপে পরিণত সংবাদকেন্দ্র
সংবাদমাধ্যমে স/ন্ত্রা/স: উ/গ্র/বাদী/দের হামলায় স্তব্ধ “প্রথম আলো” ও “ডেইলি স্টার” ছাপা ও অনলাইন কার্যক্রম বন্ধ।
গণমাধ্যমে হামলাকারীদের ‘বি/চ্ছি/ন্নতাবাদী উগ্রগোষ্ঠী’ বলে আখ্যায়িত করল অন্তর্বর্তীকালীন সরকার
নয়া বন্দোবস্তের বাংলাদেশে জলে, স্থলে, অন্তরীক্ষে জামাতময় বিজয় উৎসব!
বাংলাদেশের গর্ব, ইতিহাস ও সংস্কৃতির প্রতীক ছায়ানট—
যে প্রতিষ্ঠানকে ১৯৭১-এর পাক হানাদাররাও ধ্বংস করতে পারেনি,
আজ সেটাই আক্রমণের মুখে!
তাহলে প্রশ্ন একটাই—
এই দেশে কি পাক সেনাদের চেয়েও নিকৃষ্ট, বর্বর ও সভ্যতাবিরোধী শক্তির উত্থান ঘটেছে?
ওসমান হাদির মৃত্যুর সঙ্গে ছায়ানটের সম্পর্ক কী?
সংস্কৃতি, গান, মুক্তচিন্তা—এগুলো কি এখন অপরাধ?
নাকি স্বাধীনতার চেতনাই এখন শত্রু?
কারা এই তথাকথিত ‘জুলাইযোদ্ধা’?
কাদের ইশারায় তারা সংবাদমাধ্যমে হানা দেয়,
কাদের মদদে তারা সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানকে টার্গেট করে?
এরা যোদ্ধা নয়—এরা মব, এরা সংস্কৃতিখেকো, এরা মুক্তিযুদ্ধের ঘোষিত শত্রু।
আজ যদি ছায়ানট নিরাপদ না থাকে,
আজ যদি শিল্পী, সাংবাদিক, চিন্তক নিরাপদ না থাকে—
তাহলে স্পষ্ট করে বলতেই হবে:
এই দেশে আবারও অন্ধকার শক্তির রাজত্ব কায়েম করা হচ্ছে।
নীরবতা মানে সমর্থন।
প্রশ্রয় মানে সহঅপরাধ।
আর ইতিহাস সাক্ষী—
এই বর্বরতা একদিন ক্ষমা করবে না কাউকে।



