বড় দূর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেলে ঢাকাগামী ৭২ বিমান যাত্রী – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ৩ আগস্ট, ২০২৫
     ৬:৩৩ পূর্বাহ্ণ

বড় দূর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেলে ঢাকাগামী ৭২ বিমান যাত্রী

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ৩ আগস্ট, ২০২৫ | ৬:৩৩ 107 ভিউ
মাত্র কয়েক সেকেন্ডের ব্যবধানেই ঘটে যেতে পারত বড় ধরনের বিমান দুর্ঘটনা। শনিবার সন্ধ্যায় কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড্ডয়নের প্রস্তুতিকালে বেসরকারি বিমান সংস্থা এয়ার অ্যাস্ট্রার একটি উড়োজাহাজের সঙ্গে ধাক্কা লাগে একটি বেওয়ারিশ কুকুরের। সৌভাগ্যক্রমে কোনো যাত্রী হতাহত হননি, তবে ঘটনার সময় বিমানে থাকা ৭২ জন যাত্রীর সবার মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা। কীভাবে ঘটল ঘটনা? ২ আগস্ট, শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ঢাকাগামী ফ্লাইটটি রানওয়ে দিয়ে উড্ডয়নের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এ সময় হঠাৎ একটি কুকুর দৌড়ে এসে বিমানের গায়ে ধাক্কা দেয়। এতে কুকুরটি ঘটনাস্থলেই মারা যায়। পাইলট তৎক্ষণাৎ উড্ডয়ন স্থগিত করেন এবং বিমানটিকে নিরাপত্তা পরীক্ষার জন্য থামিয়ে দেওয়া হয়। পরবর্তীতে ফায়ার সার্ভিস ও পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা কুকুরটির মরদেহ

সরিয়ে নেয়। প্রায় এক ঘণ্টা পর্যবেক্ষণ ও থ্রো-চেক শেষে নিশ্চিত হওয়া যায়, বিমানে কোনো যান্ত্রিক ত্রুটি হয়নি। এরপর রাত ৮টা ৮ মিনিটে উড়োজাহাজটি ঢাকার উদ্দেশে উড্ডয়ন করে। কী বলছেন কর্তৃপক্ষ? বিমানবন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক গোলাম মর্তুজা বলেন,"উড়োজাহাজের ধাক্কায় কুকুরটি মারা গেছে। তবে ফ্লাইটে থাকা যাত্রীরা সবাই নিরাপদ ছিলেন। এটি সত্যি এক অপ্রত্যাশিত ও দুঃখজনক ঘটনা।" তিনি আরও বলেন, সন্ধ্যার পর রানওয়ে এলাকায় বেওয়ারিশ কুকুরের আনাগোনা বেড়ে যায়, যা নিয়ন্ত্রণে আনতে হিমশিম খাচ্ছেন নিরাপত্তা সদস্যরা। প্রশ্ন উঠছে নিরাপত্তা ঘিরে বর্তমানে কক্সবাজার বিমানবন্দরে নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছেন ১৮৯ জন আনসার সদস্য। তা সত্ত্বেও রানওয়ে এলাকায় কুকুর প্রবেশ করায় প্রশ্ন উঠেছে, নিরাপত্তা বলয় কতটা কার্যকর? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রানওয়ের মতো সংবেদনশীল এলাকায়

প্রাণীর অনুপ্রবেশ একটি মারাত্মক নিরাপত্তা ঝুঁকি, যা ভবিষ্যতে ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে। আলোর স্বল্পতা, অব্যবস্থাপনা ও নিয়মিত তদারকির ঘাটতির বিষয়টিও সামনে আসছে।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
৮ ডিসেম্বর ১৯৭১ দেশে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলে অবসর নেবেন সাকিব, কাজ করতে চান মানুষের জন্য দুর্নীতির বরপুত্র’র মুখে নীতি কথা শীতের ভরা মৌসুমেও অসহনীয় সবজির দাম মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে কুপিয়ে হত্যা, গৃহকর্মী পলাতক দুবাইয়ের চাকরির প্রলোভনে পাকিস্তানে জঙ্গি প্রশিক্ষণ ঐতিহাসিক অডিওতে জিয়ার স্বীকারোক্তি: বঙ্গবন্ধুর নামেই স্বাধীনতার ঘোষণা, স্লোগান ছিল ‘জয় বাংলা’ ‘ভুয়া তথ্যে চাকরি, ধরা পড়ে পায়ে ধরে কান্না’: শাহরিয়ার কবিরের জালিয়াতির মুখোশ উন্মোচন করলেন ব্যারিস্টার জিন্নাত আলী চৌধুরী কথিত জুলাই আন্দোলনে পর হওয়া বেশীরভাগ মামলার ভুয়া মামলার মূল উদ্দেশ্য ছিল চাঁদাবাজি ‘দেশ ধ্বংস করে ফেলছে এই স্টুপিড জেনারেশন’—জুলাই থেকে চলমান অরাজকতায় অতিষ্ঠ জনতা, ভাইরাল নারীর ক্ষোভ রাজধানীর মোহাম্মদপুরে দিনেদুপুরে মা মেয়েকে কুপিয়ে হত্যা ত্বকের কোলাজেন বাড়াবে ৬ খাবার বরিশালে তোপের মুখে ব্যারিস্টার ফুয়াদ যুক্তরাষ্ট্রের ফেলে যাওয়া অস্ত্রই তালেবানের নিরাপত্তার মূল ভিত্তি খেলাপি ঋণ আদায়ে তিন মাসে ১৫ হাজার মামলা আবারও বেড়েছে মূল্যস্ফীতি মাদুরো যেভাবে ব্যর্থ করছেন ভবিষ্যদ্বাণী ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে জোর যুক্তরাষ্ট্রের শাহজালালে যাত্রীর লাগেজে মিলল ৯৩ হাজার ইউরো শিক্ষার্থীদের শাহবাগ অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ