
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চাঁদার টাকাসহ ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার, অতঃপর…

কক্সবাজার সৈকতে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার

বোরকা পরে এসে যুবদল কর্মীকে স্ত্রী-কন্যার সামনে গুলি করে হত্যা

আট বছরের শিশুকে ধর্ষণচেষ্টায় ৬৫ বছরের বৃদ্ধ গ্রেফতার

চাঁদাবাজির মামলায় গাজীপুরের সাবেক বিএনপি নেতা স্বপন গ্রেফতার

থানায় হামলা চালিয়ে ২ আসামি ছিনতাই-ভাঙচুর, পুলিশসহ আহত ২০

খুনের পর প্রেমিকার লাশের সাথে রাত্রিযাপন! প্রেমিক গ্রেপ্তার
ফোনে নারীকে উত্যক্তের জেরে বিএনপির দুই গ্রুপের বন্দুকযুদ্ধে নেতা গুলিবিদ্ধ, আহত ১৫

পাবনার সুজানগরে নারীকে মোবাইল ফোনে উত্যক্তের ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেছে। রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব শেখ আব্দুর রউফ গুলিবিদ্ধসহ গুরুতর আহত হয়েছেন। সংঘর্ষে অন্তত আরও ১৫ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। বিএনপির দুই গ্রুপের বন্দুকযুদ্ধে এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। সাধারণ মানুষ এ ঘটনায় ভীত সন্তস্ত্র হয়ে পড়েছেন।
আজ ৯ই জুলাই, বুধবার দুপুরে সুজানগর পৌরবাজারের নন্দিতা সিনেমা হল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
গুলিববদ্ধসহ আহতরা হলেন- সদস্য সচিব শেখ আব্দুর রউফ (৫০), সুজন আলী (৩৫), শেখ মনজেদ আলী (৩০), ইয়াকুব আলী (৫৬), আলহাজ্ব হোসেন (৪০), যুবদল কর্মী মানিক খাঁ (৩৫), সবুজ খাঁ (৩০), আব্দুর রহমান (৪৫),
শাকিল খাঁ (২৫), রিয়াজ খান (২৫), টিক্কা খান (৬০), তুষার (৪০), আসলাম (৪৫), মনজিল (৩০) প্রমুখ। আহতদের মধ্যে ৭ জন পাবনা জেনারেল হাসপাতালে এবং বাকিরা সুজানগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন। স্থানীয় সূত্র ও পুলিশ জানায়, এক নারীকে মোবাইল ফোনে উত্যক্তের ঘটনাক কেন্দ্র করে গতকাল উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মজিবর খাঁর অনুসারী আশিকের মোবাইল কেড়ে নিয়ে ভেঙে ফেলেন সদস্য সচিব আব্দুর রউফের ভাতিজা ছাত্রদল নেতা কাউছার ও তার সহযোগীরা। ঘটনাটি সেখানে সমঝোতা হলেও আজ আশিককে আবারও ডেকে নন্দিতা সিনেমা হলের সামনে নিয়ে আসেন কাউছারপন্থীরা। সেখানে বাকবিতণ্ডা থেকে সংঘর্ষে রূপ নেয়। আশিকের সঙ্গে থাকা ছাত্রদল নেতা সবুজ বাধা দিতে গেলে তাকেও মারধর ও ছুরিকাঘাত
করা হয়। পরবর্তীতে আশিক ও সবুজ পরিবারের সদস্যদের জানালে তাদের পক্ষ থেকে দলবল নিয়ে এসে কাউছারপন্থীদের ওপর হামলা চালায়। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হলে ঘটনাস্থলে যান সদস্য সচিব শেখ আব্দুর রউফ। তিনি উভয়পক্ষকে শান্ত করতে গেলে তাকেও ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত ও মারধর করা হয়। সংঘর্ষ চলাকালে দুই পক্ষে ব্যাপক গোলাগুলি হয়। বিষয়টি নিয়ে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও সদস্য সচিব আব্দুর রউফ শেখ ও মজিবর খাঁর সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। সুজানগর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক তৌফিক হাসান আলহাজ্ব বলেন, এটি মূলত ব্যক্তিগত ও আঞ্চলিক বিরোধ। দলীয় কোনো বিষয় নয়। এমন ঘটনা অনাকাঙ্ক্ষিত ও নিন্দনীয়। দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। সুজানগর থানার ওসি মজিবর রহমান বলেন, বিএনপির
স্থানীয় দুটি গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। আসলে আজকের ঘটনার পেছনে প্রকৃত কারণ কী, তা তদন্তসাপেক্ষে বলা যাবে। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। অতিরিক্ত পুলিশ ও সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে।
শাকিল খাঁ (২৫), রিয়াজ খান (২৫), টিক্কা খান (৬০), তুষার (৪০), আসলাম (৪৫), মনজিল (৩০) প্রমুখ। আহতদের মধ্যে ৭ জন পাবনা জেনারেল হাসপাতালে এবং বাকিরা সুজানগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন। স্থানীয় সূত্র ও পুলিশ জানায়, এক নারীকে মোবাইল ফোনে উত্যক্তের ঘটনাক কেন্দ্র করে গতকাল উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মজিবর খাঁর অনুসারী আশিকের মোবাইল কেড়ে নিয়ে ভেঙে ফেলেন সদস্য সচিব আব্দুর রউফের ভাতিজা ছাত্রদল নেতা কাউছার ও তার সহযোগীরা। ঘটনাটি সেখানে সমঝোতা হলেও আজ আশিককে আবারও ডেকে নন্দিতা সিনেমা হলের সামনে নিয়ে আসেন কাউছারপন্থীরা। সেখানে বাকবিতণ্ডা থেকে সংঘর্ষে রূপ নেয়। আশিকের সঙ্গে থাকা ছাত্রদল নেতা সবুজ বাধা দিতে গেলে তাকেও মারধর ও ছুরিকাঘাত
করা হয়। পরবর্তীতে আশিক ও সবুজ পরিবারের সদস্যদের জানালে তাদের পক্ষ থেকে দলবল নিয়ে এসে কাউছারপন্থীদের ওপর হামলা চালায়। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হলে ঘটনাস্থলে যান সদস্য সচিব শেখ আব্দুর রউফ। তিনি উভয়পক্ষকে শান্ত করতে গেলে তাকেও ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত ও মারধর করা হয়। সংঘর্ষ চলাকালে দুই পক্ষে ব্যাপক গোলাগুলি হয়। বিষয়টি নিয়ে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও সদস্য সচিব আব্দুর রউফ শেখ ও মজিবর খাঁর সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। সুজানগর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক তৌফিক হাসান আলহাজ্ব বলেন, এটি মূলত ব্যক্তিগত ও আঞ্চলিক বিরোধ। দলীয় কোনো বিষয় নয়। এমন ঘটনা অনাকাঙ্ক্ষিত ও নিন্দনীয়। দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। সুজানগর থানার ওসি মজিবর রহমান বলেন, বিএনপির
স্থানীয় দুটি গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। আসলে আজকের ঘটনার পেছনে প্রকৃত কারণ কী, তা তদন্তসাপেক্ষে বলা যাবে। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। অতিরিক্ত পুলিশ ও সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে।