ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
দেশ আবার সারের জন্য ফেটে পড়ছে—এই হলো বিদেশিদের পোষ্য জামাতি ইউনুস সরকারের আসল চেহারা!
‘আওয়ামী লীগ দুর্নীতি করলেও কাজ করেছে, এরা শুধুই পকেট ভরেছে’—সমন্বয়কদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ঝাড়লেন রিকশাচালক
আসিফ মাহমুদের বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ ও আল্টিমেটাম দিলেন ডাল্টন হীরা
‘ওই নূতনের কেতন ওড়ে’
সবাইকে নিয়ে নির্বাচন না হলে আমরা অংশগ্রহণ করব না : কাদের সিদ্দিকী
তানিয়া রবের গাড়ি বহরে হামলা নব্য ফ্যাসিবাদের পদধ্বনি : জেএসডি
আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতৃত্বকে দুর্বল করতে পরিকল্পিত আগুন–সন্ত্রাস?
ফেনীর পরশুরামে পুলিশ সদস্যকে পি/টি/য়ে/ছে ছাত্রদল নেতা
ফেনীর পরশুরামে এক পুলিশ সদস্যকে পিটিয়েছে উপজেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন মৃদুল। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২ টার দিকে পরশুরাম সরকারি কলেজের অফিস কক্ষের সামনে এ ঘটনা ঘটে। আহত পুলিশ সদস্য ওসির কক্ষে অভিযোগ দিতে গেলে উপস্থিত বিএনপি নেতাদের অনুরোধে এজাহারটি প্রত্যাহার করে নেন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, সোমবার দুপুরে ছেলেকে ভর্তি করানোর জন্য পরশুরাম ডিগ্রী সরকারি কলেজ অফিসে যান ডিএমপির পুলিশ কনস্টেবল মোহাম্মদ রাকিব। এসময় আগ থেকে অফিসকক্ষে অবস্থান করা ছাত্রদলকর্মীদের হট্টগোল থামানোর চেষ্টা করেন কনস্টেবল মোহাম্মদ রাকিব। এতে উপজেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মৃদুল ক্ষিপ্ত হয়ে রাকিবকে কিল-ঘুষি মারতে থাকে। উপস্থিত কলেজ ছাত্রদল কর্মীরাই তাকে (রাকিব) ধাক্কা দিয়ে বের করে দেন।
এরপর স্থানীয় একটি ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে লিখিত অভিযোগ দিতে ওসির কক্ষে প্রবেশ করেন আহত পুলিশ সদস্য। সেখানে উপস্থিত বিএনপি নেতাদের অনুরোধে এজাহারটি প্রত্যাহার করে নেন তিনি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রত্যক্ষদর্শী এক কলেজ ছাত্রদল নেতা বলেন। মৃদুলের এমন আচরনে আমরা বিব্রত। সে একজন অভিভাবকের সাথে যে আচরণ করেছে এর দায় দলের নয়, এটি তার ব্যক্তিগত অপরাধ। পেটানোর বিষয়টি অস্বীকার করে ছাত্রদল নেতা ইসমাইল হোসেন মৃদুল বলেন, একজন অভিভাবকের সঙ্গে বাক-বিতন্ডা হয়েছে। তবে তিনি পুলিশ সদস্য কিনা জানিনা। পুলিশ সদস্য মোহাম্মদ রাকিব বলেন, সন্তানের সামনে সন্তানের বয়সি ছেলেদের হাতে মারধোরের শিকার হয়েছি। অভিযোগ দিয়ে কি লাভ হবে। আল্লাহর কাছে বিচার দিলাম। তিনি ন্যায় বিচারক। পরশুরাম
থানার ওসি নুরুল হাকিম বলেন, আহত পুলিশ কনস্টেবল মৌখিকভাবে ঘটনাটি অবহিত করেছেন, লিখিত অভিযোগ দেননি।
এরপর স্থানীয় একটি ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে লিখিত অভিযোগ দিতে ওসির কক্ষে প্রবেশ করেন আহত পুলিশ সদস্য। সেখানে উপস্থিত বিএনপি নেতাদের অনুরোধে এজাহারটি প্রত্যাহার করে নেন তিনি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রত্যক্ষদর্শী এক কলেজ ছাত্রদল নেতা বলেন। মৃদুলের এমন আচরনে আমরা বিব্রত। সে একজন অভিভাবকের সাথে যে আচরণ করেছে এর দায় দলের নয়, এটি তার ব্যক্তিগত অপরাধ। পেটানোর বিষয়টি অস্বীকার করে ছাত্রদল নেতা ইসমাইল হোসেন মৃদুল বলেন, একজন অভিভাবকের সঙ্গে বাক-বিতন্ডা হয়েছে। তবে তিনি পুলিশ সদস্য কিনা জানিনা। পুলিশ সদস্য মোহাম্মদ রাকিব বলেন, সন্তানের সামনে সন্তানের বয়সি ছেলেদের হাতে মারধোরের শিকার হয়েছি। অভিযোগ দিয়ে কি লাভ হবে। আল্লাহর কাছে বিচার দিলাম। তিনি ন্যায় বিচারক। পরশুরাম
থানার ওসি নুরুল হাকিম বলেন, আহত পুলিশ কনস্টেবল মৌখিকভাবে ঘটনাটি অবহিত করেছেন, লিখিত অভিযোগ দেননি।



