ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জামায়েত ইউনুসের মেটিকুলাস বিচার ও নির্বাচন
না ফেরার দেশে ঢাবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সনজিৎ চন্দ্র দাসের মা, শেষ দেখা না পাওয়ার আক্ষেপ
The Political Lens By RP Station
মধ্যরাতে তিতুমীর কলেজে ছাত্রদল-শিবির সংঘর্ষ
বিএনপির বিরিয়ানি নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে
আ.লীগের ৫ শতাধিক সমর্থকের নামে চার মামলা, গ্রেপ্তার ২২
অবৈধ দখলদার ইউনূসের আজ্ঞাবহ সুপ্রিম কোর্ট আজ দেশে জাতীয় নির্বাচন পরিচালনার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করেছে
ফেনীতে মাদককাণ্ডে দলীয় কর্মীর হাতে যুবদল নেতা খুন, গ্রেপ্তার ১
ফেনীতে মাদক ব্যবসা নিয়ে বিরোধের জেরে সদলীয় কর্মীর হাতে নৃশংসভাবে খুন হয়েছেন এক যুবদল নেতা।
২৮শে আগস্ট, বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে সদর উপজেলার ফাজিলপুর রাজনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আজ শুক্রবার ভোরে হত্যাকাণ্ডে জড়িত এরশাদ মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
নিহত যুবদল নেতার নাম আলমগীর হোসেন সোহাগ (৪০)। তিনি ফাজিলপুর ইউনিয়নের রাজনগরের রুহুল আমিনের ছেলে ও ওয়ার্ড যুবদলের সহ-সভাপতি।
অভিযুক্ত এরশাদ একই এলাকার বাসিন্দা এবং যুবদলের সক্রিয় কর্মী। দুজনই পশ্চিম ফাজিলপুরে মাদক ব্যবসার নিয়ন্ত্রক।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে পশ্চিম ফাজিলপুর রাজনগরে মাদক ব্যবসার আধিপত্যের জেরে আলমগীর হোসেন সোহাগকে কুপিয়ে জখম করে একই গ্রামের যুবদল কর্মী এরশাদ মিয়া। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ফেনী হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত
চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নিহত সোহাগের স্ত্রী শারমিন আক্তার বাদি হয়ে আজ থানায় এরশাদকে আসামি করে মামলা দেন। তিনি বলেন, ‘স্থানীয় এরশাদ নামে এক ব্যক্তি সঙ্গে সোহাগের বাক-বিতন্ডা হয়। একপর্যায়ে কুপিয়ে তাকে হত্যা করা হয়েছে। এরশাদ চারদিন আগেই মাদকের মামলায় কারাগার থেকে বের হয়েছে। আমি এই হত্যার বিচার চাই।’ ফেনী জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত ডা. রুহুল মহসিন বলেন, ‘নিহত সোহাগের বুকে ধারালো অস্ত্রের পাঁচটি আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। হাসপাতালে আনার আগেই তাদের মৃত্যু হয়েছে।’ ফেনী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মো. শামছুজ্জামান বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ছাগলনাইয়া থেকে হত্যাকান্ডে জড়িত একমাত্র আসামি এরশাদকে গ্রেপ্তার করেছে। দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নিহত সোহাগের স্ত্রী শারমিন আক্তার বাদি হয়ে আজ থানায় এরশাদকে আসামি করে মামলা দেন। তিনি বলেন, ‘স্থানীয় এরশাদ নামে এক ব্যক্তি সঙ্গে সোহাগের বাক-বিতন্ডা হয়। একপর্যায়ে কুপিয়ে তাকে হত্যা করা হয়েছে। এরশাদ চারদিন আগেই মাদকের মামলায় কারাগার থেকে বের হয়েছে। আমি এই হত্যার বিচার চাই।’ ফেনী জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত ডা. রুহুল মহসিন বলেন, ‘নিহত সোহাগের বুকে ধারালো অস্ত্রের পাঁচটি আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। হাসপাতালে আনার আগেই তাদের মৃত্যু হয়েছে।’ ফেনী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মো. শামছুজ্জামান বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ছাগলনাইয়া থেকে হত্যাকান্ডে জড়িত একমাত্র আসামি এরশাদকে গ্রেপ্তার করেছে। দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।



