
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নওগাঁ জেলাজুড়ে “পুলিশ হত্যার বিচার চাই” পোস্টার: জেলা জুড়ে সোচ্চার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা

জামায়াতে ইসলামীকে ‘ভণ্ড ইসলামি দল’ বলে আখ্যায়িত করলেন হেফাজত আমির

ঢাবিতে রাজাকারদের ছবি ঝোলানো এবং নালায় ফেলা নিয়ে গুপ্ত শিবির-বাম দল মুখোমুখি

ছাত্রশিবির-ছাত্রদল নেতাদের খুনসুটির ভিডিও ভাইরাল

সারাদেশে আওয়ামী লীগের ১ হাজার ৫৯৩ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

বাগেরহাটে বিএনপির সম্মেলন ঘিরে সহিংসতা, আহত অন্তত ৫০

রাজধানীতে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৬ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
ফেনীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১৫, অনুপ্রবেশকারী লীগারদের দোষারোপ

জুলাই দাঙ্গার বর্ষপূর্তিতে ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলায় বিএনপির দু’গ্রুপের সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপিতে অনুপ্রাবেশকারীদের ওপর দায় চাপিয়েছে এক পক্ষ।
আজ ৫ই আগস্ট, মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলা শহরে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন- সাবেক জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি কাজী জামশেদুর রহমান ফটিক, ছাত্রদল কর্মী সাইমুন হক রাজীব, ইঞ্জিনিয়ার সোহেল, সরোয়ার, বেলাল, সিফাত, মিলন, সঞ্জিত দাস, জাহাঙ্গীর, তৌহিদ ও মানিকসহ ১৫ জন।
জানা যায়, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আকবর হোসেনের নেতৃত্বে একটি বিজয় মিছিল বের হয়। একই সময় পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাজী সাইফুর রহমান স্বপন এবং জেলা ছাত্রদলের সাবেক নেতা কাজী জামশেদুর রহমান ফটিকের নেতৃত্বে
আরেকটি পক্ষ জিরো পয়েন্টে একটি ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করে। আকবর গ্রুপের মিছিল ওই এলাকা দিয়ে যাওয়ার সময় দুই পক্ষের মধ্যে উস্কানিমূলক স্লোগানকে কেন্দ্র করে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া এবং ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করলেও উভয় পক্ষের ১৫ নেতাকর্মী আহত হন। উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আকবর হোসেন জানান, তাদের শান্তিপূর্ণ মিছিলে বহিষ্কৃত ছাত্রদল নেতা ফটিক এবং আওয়ামী লীগ থেকে আসা আবুল হাসেম বাহাদুরের নেতৃত্বে অতর্কিত হামলা চালানো হয়। এতে তাদের ৮ নেতাকর্মী আহত হন। অন্যদিকে, কাজী সাইফুর রহমান স্বপন জানান, আকবর গ্রুপের লোকজন তাদের মেডিকেল ক্যাম্পের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় ‘ভুয়া ভুয়া’ বলে স্লোগান দেওয়ায় ঘটনার সূত্রপাত হয়। এতে তাদের ৭ জন কর্মী
আহত হন। হতাহত বিএনপির নেতাকর্মীদের দাবি, আওয়ামী লীগ থেকে অনেকেই বিএনপিতে অনুপ্রবেশ করছে, তারা বিএনপিকে ভেঙে টুকরো-টুকরো করে দিতে ষড়যন্ত্র করছে। এ ব্যাপারে দাগনভূঞা থানার ওসি মো. ওয়াহিদ পারভেজ জানান, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে এবং পুলিশ সতর্ক অবস্থানে আছে। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
আরেকটি পক্ষ জিরো পয়েন্টে একটি ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করে। আকবর গ্রুপের মিছিল ওই এলাকা দিয়ে যাওয়ার সময় দুই পক্ষের মধ্যে উস্কানিমূলক স্লোগানকে কেন্দ্র করে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া এবং ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করলেও উভয় পক্ষের ১৫ নেতাকর্মী আহত হন। উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আকবর হোসেন জানান, তাদের শান্তিপূর্ণ মিছিলে বহিষ্কৃত ছাত্রদল নেতা ফটিক এবং আওয়ামী লীগ থেকে আসা আবুল হাসেম বাহাদুরের নেতৃত্বে অতর্কিত হামলা চালানো হয়। এতে তাদের ৮ নেতাকর্মী আহত হন। অন্যদিকে, কাজী সাইফুর রহমান স্বপন জানান, আকবর গ্রুপের লোকজন তাদের মেডিকেল ক্যাম্পের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় ‘ভুয়া ভুয়া’ বলে স্লোগান দেওয়ায় ঘটনার সূত্রপাত হয়। এতে তাদের ৭ জন কর্মী
আহত হন। হতাহত বিএনপির নেতাকর্মীদের দাবি, আওয়ামী লীগ থেকে অনেকেই বিএনপিতে অনুপ্রবেশ করছে, তারা বিএনপিকে ভেঙে টুকরো-টুকরো করে দিতে ষড়যন্ত্র করছে। এ ব্যাপারে দাগনভূঞা থানার ওসি মো. ওয়াহিদ পারভেজ জানান, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে এবং পুলিশ সতর্ক অবস্থানে আছে। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।