
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বোর্ডের অনুরোধের পরও সিদ্ধান্তে অনড় কোহলি

আমিরাতে যাচ্ছে বাংলাদেশ, অনিশ্চয়তায় পাকিস্তান সিরিজ

স্কাই স্পোর্টসের বর্ষসেরা একাদশে হামজা

পিএসজি ছাড়বেন ‘সুপারম্যান’ দোন্নারুমা, আগ্রহী ম্যানসিটি-জুভেন্টাস

অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

বাংলাদেশে আসবে না ভারত, হবে না এশিয়া কাপ

পিএসএলের বাকি অংশ হবে আরব আমিরাতে
ফিজের বাগড়ায় বিশ্ব রেকর্ড হলো না তাসকিনের

ইনিংসের শুরুর পর শেষটাও টেনেছেন তাসকিন আহমেদ। ইনসুইং, বাউন্সার আর গতিতে ভুগিয়েছেন ঢাকা ক্যাপিটালসকে। দুর্বার রাজশাহীর পেসার গড়েছেন ইতিহাস। জাগিয়েছিলেন হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনাও। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের সেরা বোলার হওয়ারও কীর্তি গড়েছেন তাসকিন। অবশ্য এত সব পাওয়ার দিনেও আক্ষেপ থাকতে পারে তার! সেই আক্ষেপের পেছনে আছেন মোস্তাফিজুর রহমান!
ফিজ কী এমন করেছেন, যাতে তাসকিনের বিশ্বরেকর্ড হয়নি? স্বীকৃত কোনো টি-টোয়েন্টিতে এক ম্যাচে সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকারী এখন তাসকিন। তবে তিনি এই রাজ্যের একচ্ছ্বত্র অধিপতি নন। তার আগে এই কীর্তি গড়েছেন মালয়েশিয়ার সাজরুল ইদ্রুস। চীনের বিপক্ষে ৮ রানের খরচায় ইদ্রুস নিয়েছিলেন ৭ উইকেট। এই তালিকায় আরও একজন আছেন— কলিন অ্যাকারম্যান, ১৮ রানের খরচায় তারও শিকার
ছিল সাতটি। ঢাকার বিপক্ষে ঝড় তুলে ১৯ রানে তাসকিন নিয়েছেন ৭ উইকেট। এই পরিসংখ্যানে ফিজের দোষ কোথায়! মোস্তাফিজের দোষ নেই, তাসকিনেরও নেই। আছে শুধু আক্ষেপ। ইনিংসের শেষ বলটি থেকে একটি রান নিয়েছিলেন ফিজ। তাসকিন ওই ওভার তিনটি উইকেট নিয়েছিলেন। কিন্তু শেষ বলে বাগড়া দেন ফিজ। তাসকিনের করা ওভারের শেষ বলটি আলতো করে ঠেলে নেন এক রান। ওই বলে যদি ফিজকেও তাসকিন পরাস্ত করতে পারত, তবে এত হিসেব নিকেশের দরকার হতো না। টি-টোয়েন্টিতে কোনো এক ম্যাচে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির তালিকায় এককভাবে থাকতেন তাসকিন। তাসকিনের সেই আক্ষেপ থাকুক বা না থাকুক, ঢাকাকে ভালোই চেপে ধরেছিল রাজশাহী। তবে বাকিদের ব্যর্থতায় ১৭৫ রানের লক্ষ্য পেয়েছে ঢাকা।
এমন দিনে তাসকিন গড়েছেন বিপিএলের সেরা বোলারের রেকর্ড। তার আগে ১১ বিপিএলের ইতিহাসে কেউ এত দুর্দান্ত স্পেল করতে পারেননি। তাসকিন পেছনে ফেলেছেন পাকিস্তারেন মোহাম্মদ আমিরকে (১৭ রানে ৬ উইকেট)। তবে বিশ্বের সেরা হতে পারেননি। তাই হয়ত আক্ষেপ থাকতে পারে তাসকিনের, ‘ইশ, মোস্তাফিজকে আউট করতে পারলেই হত!’
ছিল সাতটি। ঢাকার বিপক্ষে ঝড় তুলে ১৯ রানে তাসকিন নিয়েছেন ৭ উইকেট। এই পরিসংখ্যানে ফিজের দোষ কোথায়! মোস্তাফিজের দোষ নেই, তাসকিনেরও নেই। আছে শুধু আক্ষেপ। ইনিংসের শেষ বলটি থেকে একটি রান নিয়েছিলেন ফিজ। তাসকিন ওই ওভার তিনটি উইকেট নিয়েছিলেন। কিন্তু শেষ বলে বাগড়া দেন ফিজ। তাসকিনের করা ওভারের শেষ বলটি আলতো করে ঠেলে নেন এক রান। ওই বলে যদি ফিজকেও তাসকিন পরাস্ত করতে পারত, তবে এত হিসেব নিকেশের দরকার হতো না। টি-টোয়েন্টিতে কোনো এক ম্যাচে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির তালিকায় এককভাবে থাকতেন তাসকিন। তাসকিনের সেই আক্ষেপ থাকুক বা না থাকুক, ঢাকাকে ভালোই চেপে ধরেছিল রাজশাহী। তবে বাকিদের ব্যর্থতায় ১৭৫ রানের লক্ষ্য পেয়েছে ঢাকা।
এমন দিনে তাসকিন গড়েছেন বিপিএলের সেরা বোলারের রেকর্ড। তার আগে ১১ বিপিএলের ইতিহাসে কেউ এত দুর্দান্ত স্পেল করতে পারেননি। তাসকিন পেছনে ফেলেছেন পাকিস্তারেন মোহাম্মদ আমিরকে (১৭ রানে ৬ উইকেট)। তবে বিশ্বের সেরা হতে পারেননি। তাই হয়ত আক্ষেপ থাকতে পারে তাসকিনের, ‘ইশ, মোস্তাফিজকে আউট করতে পারলেই হত!’