
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ আটক ৪৯

শীর্ষ নেতাদের নিয়ে তাস চেয়ারম্যানের মধ্যাহ্নভোজ বৈঠক

বাংলাদেশ সোসাইটি অব নিউইয়র্কের ট্রাস্টিবোর্ড গঠিত

ইইউর ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ, কঠিন হবে আশ্রয় পাওয়া

জমকালো আয়োজনে ‘বাংলাদেশি ফ্যামিলিস ইন পর্তুগাল’র বৈশাখী উৎসব

প্রবাসী আয়ে শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র, কোন দেশ থেকে কত?

তিন দিন ব্যাপী নাসা’র অনুষ্ঠানে অংশ নিতে’ড্রিম অব বাংলাদেশ’ স্টুডেন্টরা এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে
প্রবাসীর স্ত্রীকে হোটেলে রাত কাটানোর প্রস্তাব পুলিশ কর্মকর্তার

কক্সবাজারের টেকনাফে বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) আব্দুল মুবিনের বিরুদ্ধে এক প্রবাসীর স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী প্রবাসীর স্ত্রী অভিযোগ করে বলেন, কয়েক দফা আর্থিক লেনদেনের পরও এএসআই মুবিন কক্সবাজারের আবাসিক হোটেলে রাত্রিযাপনের জন্য তাকে প্রস্তাব দেন। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী বুধবার রাতে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, গত ১৬ অক্টোবর একদল দুর্বৃত্ত প্রবাসীর স্ত্রীর মালিকানাধীন জমির বেড়া ও ঘরবাড়ি ভাঙচুর করে। আতঙ্কিত প্রবাসীর পরিবার ৯৯৯ এ কল করে পুলিশের সহায়তা চায়। বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এএসআই মুবিন ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয়টি মীমাংসার নামে ১২ হাজার টাকা নেন। এরপরে ১৮ অক্টোবর বিভিন্ন মোবাইল নম্বর থেকে ফোন করে
সুষ্ঠু বিচারের আশ্বাসে কক্সবাজারের হোটেলে দেখা করতে কু-প্রস্তাব দেন। প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় নিয়মিত বিরতিতে ফোন দিয়ে অনৈতিক প্রস্তাব দিয়ে আসছিলেন তিনি। অভিযোগে আরও উল্লেখ করা হয়, ২০ অক্টোবর ফাঁড়িতে গেলে এএসআই মুবিন ২৫ হাজার টাকা দাবি করেন। ভুক্তভোগীকে ১৫ হাজার টাকা দিতে বাধ্য করা হয়। বাকি টাকার জন্য তাকে বারবার ফোন করেন এবং অনৈতিক প্রস্তাব দেন। অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে এএসআই মুবিন দাবি করেন, প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে তার কোনো কথোপকথন হয়নি। তবে ভুক্তভোগী নারীর কাছে মুঠোফোনের মেসেজ ও অন্যান্য প্রমাণ রয়েছে বলে জানা গেছে। টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন জানিয়েছেন, অভিযোগ পাওয়ার পর বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে এবং
অভিযোগ প্রমাণিত হলে এএসআই মুবিনের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সুষ্ঠু বিচারের আশ্বাসে কক্সবাজারের হোটেলে দেখা করতে কু-প্রস্তাব দেন। প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় নিয়মিত বিরতিতে ফোন দিয়ে অনৈতিক প্রস্তাব দিয়ে আসছিলেন তিনি। অভিযোগে আরও উল্লেখ করা হয়, ২০ অক্টোবর ফাঁড়িতে গেলে এএসআই মুবিন ২৫ হাজার টাকা দাবি করেন। ভুক্তভোগীকে ১৫ হাজার টাকা দিতে বাধ্য করা হয়। বাকি টাকার জন্য তাকে বারবার ফোন করেন এবং অনৈতিক প্রস্তাব দেন। অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে এএসআই মুবিন দাবি করেন, প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে তার কোনো কথোপকথন হয়নি। তবে ভুক্তভোগী নারীর কাছে মুঠোফোনের মেসেজ ও অন্যান্য প্রমাণ রয়েছে বলে জানা গেছে। টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন জানিয়েছেন, অভিযোগ পাওয়ার পর বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে এবং
অভিযোগ প্রমাণিত হলে এএসআই মুবিনের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।