
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গাজায় ইসরায়েলি যুদ্ধকে গণহত্যা বলছে জাতিসংঘের তদন্ত সংস্থা

কাতারে আর হামলা চালাবে না ইসরায়েল: ট্রাম্প

নেপাল, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, তবে কি দক্ষিণ এশিয়া জেন-জি বিপ্লবের উর্বর ভূমি?

পরামর্শ ছাড়াই মন্ত্রী নিয়োগে নেপালে ফের বিক্ষোভ

আলজেরিয়ার নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ

লন্ডনে বাংলাদেশি মাকে ‘বর্ণবাদী’ মন্তব্য, ছেলের ওপর হামলা

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন শুল্কে বাংলাদেশি পোস্টাল পার্সেল স্থগিত
প্রথমবার লটারি কিনেই ৬৫ কোটি টাকা জিতলেন বাংলাদেশি দর্জি

বিগ টিকিটের সবশেষ ড্র-তে দুই কোটি দিরহাম (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬৫ কোটি ৬৯ লাখ টাকার বেশি) জ্যাকপট জিতেছেন দুবাইয়ে বসবাসকারী একজন বাংলাদেশি দর্জি। জানা গেছে, এটি ছিল তার কেনা প্রথম টিকিট।
সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমস জানিয়েছে, সবুজ মিয়া আমির হোসেন দেওয়ান নামে ওই বাংলাদেশি গত ১৮ বছর ধরে দুবাইতে বসবাস করছেন। দর্জির কাজ করে যে আয় হতো, তা দিয়ে তিনি বাংলাদেশে থাকা তার পরিবারকে সহায়তা করার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে আসছিলেন।
নিজের গল্প শেয়ার করে নিতে গিয়ে সবুজ মিয়া বলেন, ‘এটা আমার প্রথমবারের মতো কেনা টিকিট এবং আমি নিজেই এটি কিনেছিলাম। আমি প্রায়শই আমার আশপাশের বন্ধুদের কাছ থেকে বিগ টিকিটের কথা শুনতাম। তাই ভাবলাম,
কেন একটা সুযোগ নেব না? পরে আমি আবুধাবিতে যাই এবং দোকান থেকে টিকিট কিনি।’ লটারি জয়ের খবরে হতবাক হওয়া সবুজ মিয়া আরও বলেন, ‘আমি একজন সাধারণ দর্জি, আমার বেতন খুবই কম। তাই আপনি কল্পনা করতে পারেন যে এই মুহূর্তে আমার মনে কী আবেগ কাজ করছে।’ এই লটারি জয় তার পরিবারের ভবিষ্যৎকে সম্পূর্ণরূপে বদলে দেয়ার সম্ভাবনা রাখে বলেও জানান তিনি। লটারির অর্থ দিয়ে কী করবেন জানতে চাইলে ৩৬ বছর বয়সি এই বাংলাদেশি বলেন, ‘পুরস্কারের টাকা কীভাবে ব্যবহার করব সে বিষয়ে আমি এখনও কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি। আমি প্রথমে আমার পরিবারের সাথে কথা বলতে চাই। ভবিষ্যতে আমি আবার বিগ টিকিট থেকে কেনার কথা বিবেচনা করতে পারি।
তবে আপাতত, আমি এই অবিশ্বাস্য জয়ে কৃতজ্ঞ এবং সন্তুষ্ট।’ তবে সবুজই এই মাসে একমাত্র ভাগ্যবান বিজয়ী নন। আরেক বাংলাদেশি প্রবাসী, যিনি ২০০৯ সাল থেকে শারজায় বসবাস করছেন, জিতেছেন পুরস্কার। সূত্র: খালিজ টাইমস
কেন একটা সুযোগ নেব না? পরে আমি আবুধাবিতে যাই এবং দোকান থেকে টিকিট কিনি।’ লটারি জয়ের খবরে হতবাক হওয়া সবুজ মিয়া আরও বলেন, ‘আমি একজন সাধারণ দর্জি, আমার বেতন খুবই কম। তাই আপনি কল্পনা করতে পারেন যে এই মুহূর্তে আমার মনে কী আবেগ কাজ করছে।’ এই লটারি জয় তার পরিবারের ভবিষ্যৎকে সম্পূর্ণরূপে বদলে দেয়ার সম্ভাবনা রাখে বলেও জানান তিনি। লটারির অর্থ দিয়ে কী করবেন জানতে চাইলে ৩৬ বছর বয়সি এই বাংলাদেশি বলেন, ‘পুরস্কারের টাকা কীভাবে ব্যবহার করব সে বিষয়ে আমি এখনও কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি। আমি প্রথমে আমার পরিবারের সাথে কথা বলতে চাই। ভবিষ্যতে আমি আবার বিগ টিকিট থেকে কেনার কথা বিবেচনা করতে পারি।
তবে আপাতত, আমি এই অবিশ্বাস্য জয়ে কৃতজ্ঞ এবং সন্তুষ্ট।’ তবে সবুজই এই মাসে একমাত্র ভাগ্যবান বিজয়ী নন। আরেক বাংলাদেশি প্রবাসী, যিনি ২০০৯ সাল থেকে শারজায় বসবাস করছেন, জিতেছেন পুরস্কার। সূত্র: খালিজ টাইমস