
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

অনলাইনে পণ্য কেনা: লিংকে ক্লিক করতেই অ্যাকাউন্টের পুরো টাকা গায়েব!

মিলারের দাদন বাণিজ্যে অস্থির চালের বাজার

বিশ্ববাজারে বাড়ল ভোজ্যতেলের দাম

দুই কারণে বাড়ল জ্বালানি তেলের দাম

রাজধানীতে মুলার কেজি ৮০ টাকা

পাইপলাইনে তেল সরবরাহে নতুন যুগে ঢুকছে বাংলাদেশ

সাবেক ৩ গভর্নর ও ৬ ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
পোশাক রপ্তানিতে আমেরিকার বাজার ধরে রাখতে বাংলাদেশকে মাঝে রেখে এগোতে চাইছে ভারত

ভারতীয় পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপিত হয়েছে ইতিমধ্যে। আরও ২৫ শতাংশ আরোপের হুঁশিয়ারি রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আমেরিকার বাজারে রফতানি করতে সমস্যায় পড়ছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। চড়া শুল্কের কারণে ব্যবসা মার খাচ্ছে। তবে কেউ কেউ কৌশলে এই সঙ্কট থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা শুরু করেছেন। তাঁরা যোগাযোগ করছেন বাংলাদেশের সঙ্গে।
ভারতের পণ্যে মোট ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বাণিজ্য সমঝোতা না হলে ২৭ আগস্ট থেকে তা কার্যকর হতে পারে। বাংলাদেশ, পাকিস্তান-সহ বাকি দেশগুলির উপরও ট্রাম্প শুল্ক আরোপ করেছেন। বাংলাদেশের পণ্যে মার্কিন শুল্ক এখন ২০ শতাংশ, চীনের পণ্যে ৩০ শতাংশ। ৫০ শতাংশের ঘোষণা কার্যকর হলে ভারতের শুল্কের হারই হবে
সর্বোচ্চ। এই পরিস্থিতিতে এ দেশের বিভিন্ন বাজারে আমেরিকা থেকে যে সমস্ত অর্ডার এসেছিল, তা বাতিল হয়ে যাচ্ছে। মার্কিন ক্রেতারা হয় অর্ডার স্থগিত করছেন, নয়তো একেবারে বাতিলের কথা বলছেন। বিকল্প হিসাবে কম শুল্কের দেশগুলির সঙ্গে যোগাযোগ করতে শুরু করেছেন তাঁরা। তার মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ। পোশাক শিল্পমালিকদের সূত্র জানা গেছে, বহু আমেরিকান সংস্থা বাংলাদেশের কারখানায় পোশাক তৈরির অর্ডার দিচ্ছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভারতের বাতিল করা অর্ডার বাংলাদেশে যাচ্ছে। এমনকি, ভারত থেকে বড় ব্যবসায়ীরাও বাংলাদেশের সংস্থাগুলির সঙ্গে যোগাযোগ করতে শুরু করেছেন। দীর্ঘ মেয়াদে মার্কিন বাজার ধরে রাখার কৌশল হিসাবে বাংলাদেশকে মাঝে রেখে এগোতে চাইছেন তাঁরা। বাংলাদেশের শীর্ষ রফতানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলির সঙ্গে ভারত থেকে যোগাযোগ করা হয়েছে। অন্য
দিকে, বাংলাদেশের উপর শুল্ক তুলনামূলক কম থাকায় আমেরিকা থেকে অর্ডার দিন দিন বাড়ছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে কারখানায় শ্রমিকেরা হিমশিম খাচ্ছেন। বাংলাদেশের খ্যাতনামা পোশাক শিল্প আর এম গ্রুপের চেয়ারম্যান রাজীব আহমেদ জানিয়েছেন, গত বছরের চেয়ে এ বছরের অর্ডার কয়েক গুণ বেড়েছে। এতে রফতানি বাড়বে। কিন্তু তা কতটা স্থায়ী হবে, তা নিয়ে চিন্তা রয়েছে। কারণ, ভারতের সঙ্গে আমেরিকার বাণিজ্যচুক্তি এখনও চূড়ান্ত হয়নি। যদি শুল্ক পরে কমে যায়, এই মার্কিন ক্রেতারা আবার ভারতের ব্যবসায়ীদের কাছে ফিরে যেতে পারেন বলে তাঁদের আশঙ্কা। এদিকে মার্কিন শুল্ক ঘোষণার পর চীনের অনেক বিনিয়োগকারীও বাংলাদেশের বাজারকে কাজে লাগাতে চাইছেন বলে জানা গেছে। তাঁরা বাংলাদেশে পোশাক তৈরির কারখানা গড়তে আগ্রহী।
সেই মতো বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
সর্বোচ্চ। এই পরিস্থিতিতে এ দেশের বিভিন্ন বাজারে আমেরিকা থেকে যে সমস্ত অর্ডার এসেছিল, তা বাতিল হয়ে যাচ্ছে। মার্কিন ক্রেতারা হয় অর্ডার স্থগিত করছেন, নয়তো একেবারে বাতিলের কথা বলছেন। বিকল্প হিসাবে কম শুল্কের দেশগুলির সঙ্গে যোগাযোগ করতে শুরু করেছেন তাঁরা। তার মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ। পোশাক শিল্পমালিকদের সূত্র জানা গেছে, বহু আমেরিকান সংস্থা বাংলাদেশের কারখানায় পোশাক তৈরির অর্ডার দিচ্ছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভারতের বাতিল করা অর্ডার বাংলাদেশে যাচ্ছে। এমনকি, ভারত থেকে বড় ব্যবসায়ীরাও বাংলাদেশের সংস্থাগুলির সঙ্গে যোগাযোগ করতে শুরু করেছেন। দীর্ঘ মেয়াদে মার্কিন বাজার ধরে রাখার কৌশল হিসাবে বাংলাদেশকে মাঝে রেখে এগোতে চাইছেন তাঁরা। বাংলাদেশের শীর্ষ রফতানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলির সঙ্গে ভারত থেকে যোগাযোগ করা হয়েছে। অন্য
দিকে, বাংলাদেশের উপর শুল্ক তুলনামূলক কম থাকায় আমেরিকা থেকে অর্ডার দিন দিন বাড়ছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে কারখানায় শ্রমিকেরা হিমশিম খাচ্ছেন। বাংলাদেশের খ্যাতনামা পোশাক শিল্প আর এম গ্রুপের চেয়ারম্যান রাজীব আহমেদ জানিয়েছেন, গত বছরের চেয়ে এ বছরের অর্ডার কয়েক গুণ বেড়েছে। এতে রফতানি বাড়বে। কিন্তু তা কতটা স্থায়ী হবে, তা নিয়ে চিন্তা রয়েছে। কারণ, ভারতের সঙ্গে আমেরিকার বাণিজ্যচুক্তি এখনও চূড়ান্ত হয়নি। যদি শুল্ক পরে কমে যায়, এই মার্কিন ক্রেতারা আবার ভারতের ব্যবসায়ীদের কাছে ফিরে যেতে পারেন বলে তাঁদের আশঙ্কা। এদিকে মার্কিন শুল্ক ঘোষণার পর চীনের অনেক বিনিয়োগকারীও বাংলাদেশের বাজারকে কাজে লাগাতে চাইছেন বলে জানা গেছে। তাঁরা বাংলাদেশে পোশাক তৈরির কারখানা গড়তে আগ্রহী।
সেই মতো বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।