
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের আমৃত্যু কারাদণ্ড

সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, মূল হোতাসহ গ্রেপ্তার ৩

খুলনায় বাবাকে খুন করে স্ত্রীসহ পলাতক ছেলে

৬ বছরের শিশু তায়েবাকে নির্মমভাবে হত্যা, গ্রেফতার ৩

স্বামীকে বিষ খাইয়ে হত্যা, স্ত্রী ও পরকীয়া প্রেমিক গ্রেফতার

ছাত্রীদের যৌন হয়রানি, জামায়াত নেতা বহিষ্কার

অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছরের কারাদণ্ড
পুরুষাঙ্গ কেটে হিজড়ায় রুপান্তর করে চলছে মাসিক চাঁদাবাজি

নেত্রকোনার বারহাট্টায় শিক্ষিত তরুণদের প্রলোভন দেখিয়ে কথিত অপারেশনের মাধ্যমে পুরুষাঙ্গসহ অণ্ডকোষ কেটে হিজড়ায় রুপান্তর করা হচ্ছে। পরবর্তীতে পরিবার ও সমাজচ্যুত এসব তরুণদের রাস্তার মোড়,রেলস্টেশন সহ সর্বত্র করানো হচ্ছে চাঁদাবাজি।
এদের মধ্যে কেউ কেউ চাঁদাবাজি না করতে চাইলে তুলে নিয়ে গিয়ে মারধরের ঘটনাও ঘটছে।সমস্ত কিছু নিয়ন্ত্রণ করছে নেত্রকোনা জেলা শহরে থাকা তাজু ওরফে লতা,সানিপ ওরফে কমলা,মেহেদী আক্তার সানা ওরফে স্বর্ণা।লতা, কমলা ও স্বর্নার বিরুদ্ধে প্রশাসনও নিরব এমনটাই দাবী ভুক্তভোগীদের।
বারহাট্টা উপজেলার দায়িত্বে থাকা ভুক্তভোগী নয়ন ওরফে অন্তরা হিজরা জানান আমি পুরুষ ছিলাম।আমি বিয়ে করেছিলাম। আমার একটা ছেলেও আছে।কিন্তুু সামাজিকতার খাতিরে একজন হিজড়ার সাথে আমার পরিচয় ছিল।সেই হিজড়ার মাধ্যমে আমার লতা হিজড়ার সাথে পরিচয়
হয়।এক পর্যায়ে তারা বেড়ানোর কথা বলে আমাকে নেত্রকোনার মদনে স্বর্ণা হিজড়ার বাসায় নিয়ে যায়।সেখানে আমাকে ভালো খাবার খাওয়ানো হয়।এক পর্যায়ে আমি অজ্ঞান হয়ে যাই।পাঁচ ছয়ঘন্টা পর যখন আমার জ্ঞান ফিরে তখন আমি বুঝতে পারি যে আমার পুরুষাঙ্গসহ অণ্ডকোষ কেটে ফেলা হয়েছে।তীব্র যন্ত্রণায় ছটফট করতে করতে আমি এটার প্রতিবাদ করি।কিন্তুু তারা আমাকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে আমাকে আমার বাড়ি বারহাট্টার স্বল্প দশালে ফেলে যায়। পরবর্তীতে আমার বউ আমাকে ছেড়ে চলে যায়। এখন আমার জীবন শেষ।আমি দূর্বিষহ জীবনযাপন করতেছি।লতা হিজড়া আমার জীবন কঠিন করে তুলেছে।লতাকে প্রতি মাসে ২ লাখ টাকা চাঁদা দিতে হয়।আমি এত টাকা কোথায় পাব।আমি নিজেই কোন চাঁদাবাজি করতে চাই না।আমার ছেলেটা
ময়মনসিংহ মিন্টু কলেজে পড়ে।থাকেও মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দেওয়া হচ্ছে। আমি বাঁচতে চাই। ভুক্তভোগী মালতি ওরফে সুমন জানান আমি এইচএসসি পাশ করার পর লতা হিজড়ার সাথে পরিচয় হয়। আমাকে প্রলোভন দেখিয়ে লতা ও স্বর্ণা হিজড়া বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যেতো।হঠাৎ একদিন আমাকে মদনে স্বর্ণা হিজড়ার বাসায় নিয়ে যায়। সকালে জ্ঞান ফিরলে দেখতে পাই আমাদের গোপনাঙ্গ কেটে বাদ দেওয়া হয়েছে এবং নাক ও কান ফোড়ানো হয়েছে।তারপর আমার পরিবার আমাকে বের করে দিলে আমি বারহাট্টার নয়নের কাছে এসে আশ্রয় নেই।এখানে এসেও শান্তি নাই আমাকে বাধ্য করা হচ্ছে চাঁদাবাজির জন্য। আমি চাঁদাবাজি করতে চাই না।আমি শান্তিতে বাঁচতে চাই। জোরপূর্বক পুরুষাঙ্গ ও অন্ডকোষ কেটে হিজড়ায় রুপান্তরের বিষয়ে জানতে
নেত্রকোনা জেলার প্রধান হিজড়ার দায়িত্বে থাকা লতার মোবাইলে একাধিক বার ফোন করলেও ফোন রিসিভ হয়নি।পুরুষাঙ্গ কাটার মত ঝুঁকিপূর্ণ অপারেশন নিজ হাতে করা স্বর্ণা হিজড়ার ফোন রিসিভ করলেও সাংবাদিক শুনেই ফোন কেটে দেন। বারহাট্টা থানার অফিসার ইন চার্জ মোঃ কামরুল হাসান জানান জোরপূর্বক হিজড়ায় রুপান্তর করা হয়েছে এমন কোন অভিযোগ আমাদের কাছে আসেনি।যদি এমন অভিযোগ আসে তবে তদন্ত পূর্বক ওই চক্রটির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সূত্র- যায়যায়দিন
হয়।এক পর্যায়ে তারা বেড়ানোর কথা বলে আমাকে নেত্রকোনার মদনে স্বর্ণা হিজড়ার বাসায় নিয়ে যায়।সেখানে আমাকে ভালো খাবার খাওয়ানো হয়।এক পর্যায়ে আমি অজ্ঞান হয়ে যাই।পাঁচ ছয়ঘন্টা পর যখন আমার জ্ঞান ফিরে তখন আমি বুঝতে পারি যে আমার পুরুষাঙ্গসহ অণ্ডকোষ কেটে ফেলা হয়েছে।তীব্র যন্ত্রণায় ছটফট করতে করতে আমি এটার প্রতিবাদ করি।কিন্তুু তারা আমাকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে আমাকে আমার বাড়ি বারহাট্টার স্বল্প দশালে ফেলে যায়। পরবর্তীতে আমার বউ আমাকে ছেড়ে চলে যায়। এখন আমার জীবন শেষ।আমি দূর্বিষহ জীবনযাপন করতেছি।লতা হিজড়া আমার জীবন কঠিন করে তুলেছে।লতাকে প্রতি মাসে ২ লাখ টাকা চাঁদা দিতে হয়।আমি এত টাকা কোথায় পাব।আমি নিজেই কোন চাঁদাবাজি করতে চাই না।আমার ছেলেটা
ময়মনসিংহ মিন্টু কলেজে পড়ে।থাকেও মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দেওয়া হচ্ছে। আমি বাঁচতে চাই। ভুক্তভোগী মালতি ওরফে সুমন জানান আমি এইচএসসি পাশ করার পর লতা হিজড়ার সাথে পরিচয় হয়। আমাকে প্রলোভন দেখিয়ে লতা ও স্বর্ণা হিজড়া বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যেতো।হঠাৎ একদিন আমাকে মদনে স্বর্ণা হিজড়ার বাসায় নিয়ে যায়। সকালে জ্ঞান ফিরলে দেখতে পাই আমাদের গোপনাঙ্গ কেটে বাদ দেওয়া হয়েছে এবং নাক ও কান ফোড়ানো হয়েছে।তারপর আমার পরিবার আমাকে বের করে দিলে আমি বারহাট্টার নয়নের কাছে এসে আশ্রয় নেই।এখানে এসেও শান্তি নাই আমাকে বাধ্য করা হচ্ছে চাঁদাবাজির জন্য। আমি চাঁদাবাজি করতে চাই না।আমি শান্তিতে বাঁচতে চাই। জোরপূর্বক পুরুষাঙ্গ ও অন্ডকোষ কেটে হিজড়ায় রুপান্তরের বিষয়ে জানতে
নেত্রকোনা জেলার প্রধান হিজড়ার দায়িত্বে থাকা লতার মোবাইলে একাধিক বার ফোন করলেও ফোন রিসিভ হয়নি।পুরুষাঙ্গ কাটার মত ঝুঁকিপূর্ণ অপারেশন নিজ হাতে করা স্বর্ণা হিজড়ার ফোন রিসিভ করলেও সাংবাদিক শুনেই ফোন কেটে দেন। বারহাট্টা থানার অফিসার ইন চার্জ মোঃ কামরুল হাসান জানান জোরপূর্বক হিজড়ায় রুপান্তর করা হয়েছে এমন কোন অভিযোগ আমাদের কাছে আসেনি।যদি এমন অভিযোগ আসে তবে তদন্ত পূর্বক ওই চক্রটির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সূত্র- যায়যায়দিন