
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সৌদির সঙ্গে মিলিয়ে ঈদ করেছে মঠবাড়িয়ার ৮ শতাধিক পরিবার

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে লক্ষ্মীপুরের ১০ গ্রামে ঈদ উদযাপন

ছোট্ট শিশুর লাশ নেওয়ার কেউ নেই

নৌকাডুবি: নারী ও শিশুসহ ৫ জনের মৃত্যু, সংখ্যা আরও বাড়তে পারে

একদিনে যমুনা সেতু পাড়ি দিল ৯১৬৩ মোটরসাইকেল

ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে মহাসড়কে র্যাবের টহল

রামুতে বর্ষায় বিলীন হতে পারে নদী পাড়ের ঘর
পিরোজপুরে হত্যা মামলার আসামি মদ বাবু রাজধানীতে গ্রেফতার

পিরোজপুরে হত্যা মামলার আসামি যুবলীগের প্রভাবশালী কর্মী বাবু শেখ ওরফে মদ বাবু ঢাকার গুলশান এলাকা থেকে গ্রেফতার হয়েছেন। বুধবার ঢাকা গোয়েন্দা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।
বাবু শেখ ওরফে মদ বাবু পিরোজপুর সদর উপজেলার রানীপুর গ্রামের আব্দুর রশিদ শেখের ছেলে।
মামলা ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, গত বছরের জুলাই মাসে রাজধানীর পুরানা পল্টন ও সূত্রাপুর থানাধীন কবি নজরুল ইসলাম কলেজের গেট এলাকায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার নির্দেশে হামলা চালানো হয়। ওই হামলায় বাবু শেখসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের প্রায় ৩ শতাধিক সন্ত্রাসী অংশগ্রহণ করে।
এ ঘটনায় হত্যা, হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও নাশকতার অভিযোগে কেরানীগঞ্জ থানার চর কালীগঞ্জ গ্রামের মো. শাহ
আলমের স্ত্রী কিসমত আরা বাদী হয়ে শেখ হাসিনাসহ ৮৮ জন নামীয় এবং অজ্ঞাত ২৫০ জনের বিরুদ্ধে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় বাবু শেখ ওরফে মদ বাবু ৪২নং আসামি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে আরও জানা যায়, বাবু শেখের বিরুদ্ধে পিরোজপুর সদর থানায় ২০২৩ সালের ১২ ডিসেম্বর পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের উত্তর রানীপুরের বটতলা নামক স্থানে লালন ফকিরকে (২৮) হত্যা মামলা দায়ের হয়। হত্যার ঘটনায় নেতৃত্ব দেয় বাবু শেখ। তিনি পিরোজপুরের প্রভাবশালী এক রাজনৈতিক নেতার ছত্রছায়ায় জেলার সর্বত্র ভাইদের সহযোগিতায় অবৈধ মদ সরবরাহ করে যেতেন। তার অনুদানে স্থানীয় যুবলীগের বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হতো। যে কারণে তিনি মদের ব্যবসা পুরো ছড়িয়ে দিতে পেরেছিলেন।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গেও ছিল তার সখ্যতা। গত বছরের ২৪ আগস্ট পিরোজপুর সদর থানায় তার বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে একটি মামলা হয়। এ বিষয়ে পিরোজপুর পুলিশ সুপার খান মো. আবু নাসের গণমাধ্যমকে জানান, পিরোজপুরের বাবু শেখ গ্রেফতার হওয়ার বিষয়টি আমরাও শুনেছি। খোঁজ নিয়ে নিশ্চিত হওয়ার পরে বলতে পারব।
আলমের স্ত্রী কিসমত আরা বাদী হয়ে শেখ হাসিনাসহ ৮৮ জন নামীয় এবং অজ্ঞাত ২৫০ জনের বিরুদ্ধে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় বাবু শেখ ওরফে মদ বাবু ৪২নং আসামি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে আরও জানা যায়, বাবু শেখের বিরুদ্ধে পিরোজপুর সদর থানায় ২০২৩ সালের ১২ ডিসেম্বর পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের উত্তর রানীপুরের বটতলা নামক স্থানে লালন ফকিরকে (২৮) হত্যা মামলা দায়ের হয়। হত্যার ঘটনায় নেতৃত্ব দেয় বাবু শেখ। তিনি পিরোজপুরের প্রভাবশালী এক রাজনৈতিক নেতার ছত্রছায়ায় জেলার সর্বত্র ভাইদের সহযোগিতায় অবৈধ মদ সরবরাহ করে যেতেন। তার অনুদানে স্থানীয় যুবলীগের বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হতো। যে কারণে তিনি মদের ব্যবসা পুরো ছড়িয়ে দিতে পেরেছিলেন।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গেও ছিল তার সখ্যতা। গত বছরের ২৪ আগস্ট পিরোজপুর সদর থানায় তার বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে একটি মামলা হয়। এ বিষয়ে পিরোজপুর পুলিশ সুপার খান মো. আবু নাসের গণমাধ্যমকে জানান, পিরোজপুরের বাবু শেখ গ্রেফতার হওয়ার বিষয়টি আমরাও শুনেছি। খোঁজ নিয়ে নিশ্চিত হওয়ার পরে বলতে পারব।