
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

তালতলীতে কিশোরীকে গণধর্ষণ, থানায় মামলা না নেওয়ার অভিযোগ

ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহিদের কন্যা লামিয়ার আত্মহত্যা

ঘুমন্ত শিশুকে হত্যা মায়ের

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে মুখে মাটি ঢুকিয়ে শিশু জান্নাতিকে হত্যা করে বেলাল

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে চা বাগানের টিলায় নিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণ

নখ উপড়ে, ছ্যাঁকা দিয়ে পঙ্গু করে ভিক্ষাবৃত্তি

ঘুমন্ত শিশুকে তুলে নিয়ে ধর্ষণচেষ্টা, যুবক গ্রেফতার
পিয়াল হত্যা মামলায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড

বগুড়ায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা ছিনতাই করে চালক আজগর আলী পিয়ালকে হত্যা ও লাশ গুমের মামলায় দুই আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া এ মামলায় একজনকে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও অপরজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
বগুড়ার দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. আবু হানিফ বুধবার দুপুরে জনাকীর্ণ আদালতে এ রায় ঘোষণা করেন।
অতিরিক্ত পিপি এমএকে ফজলুল হক এ তথ্য দিয়েছেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- বগুড়া সদর উপজেলার ছোট কুমিড়া গ্রামের দুলু খাঁর ছেলে আবু রাশেদ সিদ্দিকী রাশেদ ও একই গ্রামের মৃত জমির শেখের ছেলে মো. হান্নান। তাদের মৃত্যুদণ্ড ও এক লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়। মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত তাদের গলায় ফাঁসির রশি দিয়ে ঝুলিয়ে রেখে
মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার নির্দেশ দেওয়া হয়। এ দুইজনকে ৩৭৯ ধারায় তিন বছর করে সশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার নয়াপাড়া কলেজপাড়ার আলমগীর হোসেনের ছেলে মোহাম্মদ উন নবী মুন্নাকে তিন বছর সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এছাড়া অপর আসামি একই এলাকার মৃত একরাম আলীর ছেলে মো. রেজাউলকে অভিযোগ থেকে খালাস দেওয়া হয়েছে। আদালত সূত্র জানায়, বগুড়া সদরের নিশিন্দারা এলাকার মহিদুল ইসলাম খোকার ছেলে আজগর আলী পিয়াল গত ২০২০ সালের ২১ মার্চ বেলা ১১টার দিকে সিএনজিচালিত অটোরিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন। রাতে বাড়ি না ফেরায় পরদিন সদর থানায় জিডি করা হয়। ২৮ মার্চ বিকালে শহরতলির বড় কুমিড়ার ইসমাইল হোসেনের কবরের ওপর পিয়ালের গলিত
মৃতদেহ দেখতে পাওয়া যায়। এর প্রায় ৫০ ফুট পূর্বে মাথার খুলি পড়ে ছিল। লাশ শনাক্তের পর নিহতের বাবা মহিদুল ইসলাম খোকা ২৯ মার্চ সদর থানায় অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে অটো রিকশাসহ অপহরণের পর হত্যা ও লাশ গুমের মামলা করেন। তদন্তকারী কর্মকর্তা হত্যায় জড়িত সন্দেহে আসামি আবু রাশেদ সিদ্দিকী রাশেদ ও মো. হান্নানকে গ্রেফতার করে। তাদের কাছ থেকে পিয়ালের মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে এ হত্যার দায় স্বীকার করে তারা জানান, অটোরিকশা ছিনিয়ে নিতে নেশার প্রলোভনে ২১ মার্চ রাতে পিয়ালকে বড় কুমিড়া গ্রামে বিএড কলেজের পেছনে বাঁশবাগানে নিয়ে যান। নেশা করার পর তারা ইট দিয়ে পিয়ালের মাথায় আঘাত করলে তিনি মারা যান। পরে তারা
লাশ পাশের কবরে ফেলে অটোরিকশা নিয়ে পালিয়ে যান। রাতেই রিকশাটি বিক্রির জন্য দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটের নয়পাড়ায় মোহাম্মদ উন নবী মুন্নার কাছে রেখে আসেন। পরে রিকশাটি একই এলাকার রেজাউল ক্রয় করেন। পরবর্তীতে তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে চার আসামির বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। শুনানি ও সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত বুধবার দুপুরে রায় ঘোষণা করেন। রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত পিপি এমএকে ফজলুল হক, আসামিপক্ষে অ্যাডভোকেট আবু রায়হান, শওকত মনিরুল ও আজাদ হোসেন তালুকদার মামলা পরিচালনা করেন।
মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার নির্দেশ দেওয়া হয়। এ দুইজনকে ৩৭৯ ধারায় তিন বছর করে সশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার নয়াপাড়া কলেজপাড়ার আলমগীর হোসেনের ছেলে মোহাম্মদ উন নবী মুন্নাকে তিন বছর সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এছাড়া অপর আসামি একই এলাকার মৃত একরাম আলীর ছেলে মো. রেজাউলকে অভিযোগ থেকে খালাস দেওয়া হয়েছে। আদালত সূত্র জানায়, বগুড়া সদরের নিশিন্দারা এলাকার মহিদুল ইসলাম খোকার ছেলে আজগর আলী পিয়াল গত ২০২০ সালের ২১ মার্চ বেলা ১১টার দিকে সিএনজিচালিত অটোরিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন। রাতে বাড়ি না ফেরায় পরদিন সদর থানায় জিডি করা হয়। ২৮ মার্চ বিকালে শহরতলির বড় কুমিড়ার ইসমাইল হোসেনের কবরের ওপর পিয়ালের গলিত
মৃতদেহ দেখতে পাওয়া যায়। এর প্রায় ৫০ ফুট পূর্বে মাথার খুলি পড়ে ছিল। লাশ শনাক্তের পর নিহতের বাবা মহিদুল ইসলাম খোকা ২৯ মার্চ সদর থানায় অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে অটো রিকশাসহ অপহরণের পর হত্যা ও লাশ গুমের মামলা করেন। তদন্তকারী কর্মকর্তা হত্যায় জড়িত সন্দেহে আসামি আবু রাশেদ সিদ্দিকী রাশেদ ও মো. হান্নানকে গ্রেফতার করে। তাদের কাছ থেকে পিয়ালের মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে এ হত্যার দায় স্বীকার করে তারা জানান, অটোরিকশা ছিনিয়ে নিতে নেশার প্রলোভনে ২১ মার্চ রাতে পিয়ালকে বড় কুমিড়া গ্রামে বিএড কলেজের পেছনে বাঁশবাগানে নিয়ে যান। নেশা করার পর তারা ইট দিয়ে পিয়ালের মাথায় আঘাত করলে তিনি মারা যান। পরে তারা
লাশ পাশের কবরে ফেলে অটোরিকশা নিয়ে পালিয়ে যান। রাতেই রিকশাটি বিক্রির জন্য দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটের নয়পাড়ায় মোহাম্মদ উন নবী মুন্নার কাছে রেখে আসেন। পরে রিকশাটি একই এলাকার রেজাউল ক্রয় করেন। পরবর্তীতে তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে চার আসামির বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। শুনানি ও সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত বুধবার দুপুরে রায় ঘোষণা করেন। রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত পিপি এমএকে ফজলুল হক, আসামিপক্ষে অ্যাডভোকেট আবু রায়হান, শওকত মনিরুল ও আজাদ হোসেন তালুকদার মামলা পরিচালনা করেন।