ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জামায়েত ইউনুসের মেটিকুলাস বিচার ও নির্বাচন
না ফেরার দেশে ঢাবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সনজিৎ চন্দ্র দাসের মা, শেষ দেখা না পাওয়ার আক্ষেপ
The Political Lens By RP Station
মধ্যরাতে তিতুমীর কলেজে ছাত্রদল-শিবির সংঘর্ষ
বিএনপির বিরিয়ানি নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে
আ.লীগের ৫ শতাধিক সমর্থকের নামে চার মামলা, গ্রেপ্তার ২২
অবৈধ দখলদার ইউনূসের আজ্ঞাবহ সুপ্রিম কোর্ট আজ দেশে জাতীয় নির্বাচন পরিচালনার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করেছে
পানিকে মারণাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ভারত: মির্জা আব্বাস
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, পানি কখনও মারণাস্ত্র হতে পারে না, যুদ্ধের অস্ত্র হতে পারে না। অথচ একমাত্র ভারত বিশ্বকে দেখিয়ে দিল, পানি তারা যুদ্ধের মারণাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে।
আজ রোববার রংপুর নগরীর শাপলা চত্বরে তিস্তা চুক্তি ও মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে গণপদযাত্রার আগে এসব কথা বলেন তিনি।
মির্জা আব্বাস বলেন, আমরা ভারতের কাছে পানির ন্যায্য হিস্যা চাই। আজ না হোক, কালকে আমাদের পাওনা ঠিকই বুঝিয়ে দিতে হবে। শুধু সরকারের অপেক্ষায় আছি। আমাদের তিস্তার পানি দিতে হবে। ফারাক্কার পানি চাই। যেখানে যেখানে পানি দরকার, সেখানে সেখানে পানি দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা অনেক আগেই পানির ন্যায্য হিস্যা পেতাম, যদি হাসিনার মতো
একটা সন্ত্রাসী সরকার না আসত। এই পানির বিষয়ে তারা ভারতের কাছে কিছু বলতে পারেনি। মির্জা আব্বাস এ সময় তিস্তা নদী নিয়ে আন্দোলনের আয়োজনের প্রশংসা করেন। এ ছাড়া তিস্তা আন্দোলন বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত তিনি এই আন্দোলনের সঙ্গে থাকার অঙ্গীকার করেন। তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক ও বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবীব দুলুর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, রংপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সামসুজ্জামান সামু, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম প্রমুখ। তিস্তা চুক্তি ও মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে বিকেল ৩টায় ডাকা গণপদযাত্রাকে কেন্দ্র করে দুপুরের আগে থেকেই তিস্তাপারের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে লোকজন আসতে শুরু করেন। একপর্যায়ে ‘জাগো
বাহে তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে শাপলা চত্বর এলাকা।
একটা সন্ত্রাসী সরকার না আসত। এই পানির বিষয়ে তারা ভারতের কাছে কিছু বলতে পারেনি। মির্জা আব্বাস এ সময় তিস্তা নদী নিয়ে আন্দোলনের আয়োজনের প্রশংসা করেন। এ ছাড়া তিস্তা আন্দোলন বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত তিনি এই আন্দোলনের সঙ্গে থাকার অঙ্গীকার করেন। তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক ও বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবীব দুলুর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, রংপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সামসুজ্জামান সামু, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম প্রমুখ। তিস্তা চুক্তি ও মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে বিকেল ৩টায় ডাকা গণপদযাত্রাকে কেন্দ্র করে দুপুরের আগে থেকেই তিস্তাপারের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে লোকজন আসতে শুরু করেন। একপর্যায়ে ‘জাগো
বাহে তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে শাপলা চত্বর এলাকা।



