
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ব্যস্ততার কারণে জামায়াতের নেতাকর্মীদের চাঁদাবাজির খোঁজ নিতে পারছেন না আমির শফিকুর

‘আমাদের বিয়ে আগামী বছর একটি উপযুক্ত সময়ে ইনশাআল্লাহ’

জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ

জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিতে ট্রাম্প-রুবিওকে পরামর্শ মাইকেল রুবিনের

এবার গ্রেপ্তার হলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদক হাবিব

রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের সংলাপে বসছে ঐকমত্য কমিশন

ফেইসবুকে ‘বিকৃত ছবি’ পোস্ট, চাঁদপুরে জামায়াত-বিএনপির সংঘর্ষে আহত ১০
পানিকে মারণাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ভারত: মির্জা আব্বাস

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, পানি কখনও মারণাস্ত্র হতে পারে না, যুদ্ধের অস্ত্র হতে পারে না। অথচ একমাত্র ভারত বিশ্বকে দেখিয়ে দিল, পানি তারা যুদ্ধের মারণাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে।
আজ রোববার রংপুর নগরীর শাপলা চত্বরে তিস্তা চুক্তি ও মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে গণপদযাত্রার আগে এসব কথা বলেন তিনি।
মির্জা আব্বাস বলেন, আমরা ভারতের কাছে পানির ন্যায্য হিস্যা চাই। আজ না হোক, কালকে আমাদের পাওনা ঠিকই বুঝিয়ে দিতে হবে। শুধু সরকারের অপেক্ষায় আছি। আমাদের তিস্তার পানি দিতে হবে। ফারাক্কার পানি চাই। যেখানে যেখানে পানি দরকার, সেখানে সেখানে পানি দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা অনেক আগেই পানির ন্যায্য হিস্যা পেতাম, যদি হাসিনার মতো
একটা সন্ত্রাসী সরকার না আসত। এই পানির বিষয়ে তারা ভারতের কাছে কিছু বলতে পারেনি। মির্জা আব্বাস এ সময় তিস্তা নদী নিয়ে আন্দোলনের আয়োজনের প্রশংসা করেন। এ ছাড়া তিস্তা আন্দোলন বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত তিনি এই আন্দোলনের সঙ্গে থাকার অঙ্গীকার করেন। তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক ও বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবীব দুলুর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, রংপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সামসুজ্জামান সামু, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম প্রমুখ। তিস্তা চুক্তি ও মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে বিকেল ৩টায় ডাকা গণপদযাত্রাকে কেন্দ্র করে দুপুরের আগে থেকেই তিস্তাপারের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে লোকজন আসতে শুরু করেন। একপর্যায়ে ‘জাগো
বাহে তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে শাপলা চত্বর এলাকা।
একটা সন্ত্রাসী সরকার না আসত। এই পানির বিষয়ে তারা ভারতের কাছে কিছু বলতে পারেনি। মির্জা আব্বাস এ সময় তিস্তা নদী নিয়ে আন্দোলনের আয়োজনের প্রশংসা করেন। এ ছাড়া তিস্তা আন্দোলন বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত তিনি এই আন্দোলনের সঙ্গে থাকার অঙ্গীকার করেন। তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক ও বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবীব দুলুর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, রংপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সামসুজ্জামান সামু, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম প্রমুখ। তিস্তা চুক্তি ও মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে বিকেল ৩টায় ডাকা গণপদযাত্রাকে কেন্দ্র করে দুপুরের আগে থেকেই তিস্তাপারের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে লোকজন আসতে শুরু করেন। একপর্যায়ে ‘জাগো
বাহে তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে শাপলা চত্বর এলাকা।