
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বাংলাদেশিকে নির্যাতনের পর মৃত ভেবে সীমান্তে ফেলে গেল বিএসএফ

সাবেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেলের বাসায় অভিযান

রাজনৈতিক হয়রানিমূলক ৬২০২ মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ

‘সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা মানে স্বাধীন গণমাধ্যমের পথকে রুদ্ধ করা’

স্ত্রীসহ সাবেক কর কমিশনার রঞ্জিতের ১২৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

প্রশান্ত কুমার হালদারের ৩ সহযোগীর ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

চাকরি জীবনে আয় ৮০ লাখ, আছে ১২ কোটির ফ্ল্যাট ও দামি একাধিক গাড়ি
পাতানো সংবাদ সম্মেলনে অংশ নিলেন জাতিসংঘ মহাসচিব!

শনিবার জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস ঢাকার ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে একটি যৌথ প্রেস কনফারেন্সে অংশ নেন। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং জাতিসংঘের মহাসচিব যৌথভাবে এ প্রেস কনফারেন্স ডাকেন। কিন্তু এখানে সাংবাদিকদের প্রশ্ন করার সুযোগ দেওয়া হয়নি।
সাংবাদিকরা অভিযোগ তুলেছেন, এটি ছিল পুরোপুরি পাতানো একটি সংবাদ সম্মেলন। প্রেস কনফারেন্সে প্রধান উপদেষ্টার বিতর্কিত প্রেস সচিবের পছন্দের সাংবাদিকদের আমন্ত্রণ জানানো হয়। ডিপ্লোম্যাটিক বিষয়ের প্রেস কনফারেন্সে বাংলাদেশের ডিপ্লোম্যাটিক বিটের সাংবাদিকদের বেশির ভাগই আমন্ত্রণ পাননি। সংবাদ সম্মেলনের শুরুর আগেই সাংবাদিকদের প্রশ্ন না করার জন্য আনঅফিসিয়ালি জানিয়ে দেওয়া হয়। কেউ যেন প্রশ্ন করার জন্য হাত না তোলেন সেটিও বলে দেওয়া হয়। সাংবাদিকদের জানানো হয়- কারা প্রশ্ন করতে পারবেন
সেটি তাদের আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনের প্রশ্নোত্তর পর্বের শুরুতে ঘোষণা দেওয়া হয় যে, সময় স্বল্পতার কারনে মাত্র চারজনের প্রশ্ন নেওয়া হবে। কেবলমাত্র প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মনোনীত চারজন প্রশ্ন করার সুযোগ পান। প্রথম প্রশ্নটি করেন এএফপির একজন সাংবাদিক। প্রধান উপদেষ্টার বিতর্কিত প্রেস সচিব শফিকুল আলম বর্তমান সরকারের অধীনে সরকারী চাকরিতে যোগদানের আগে এএফপির প্রতিনিধি ছিলেন। শফিকুল চাকরি ছাড়ার পর এএফপিতে চাকরি পান ওই সাংবাদিক। অন্য যে তিন সাংবাদিক প্রশ্ন করার সুযোগ পান তারাও প্রেস সচিব শফিকুলের ঘনিষ্ঠজন। ওই তিনজন ছিলেন- নিউ এইজ, ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস এবং ডেইলি স্টারের সাংবাদিক। এ চারজনই প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ঘনিষ্ঠ। বাংলাদেশের কয়েকজন সাংবাদিকের সঙ্গে কথা বলে
জানা যায়, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব এই পাতানো সংবাদ সম্মেলনের মূল কারিগর। বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির চরম অবনতি, জঙ্গিবাদের উত্থান, ধর্ষণ, খুন, মব সন্ত্রাসের মতো ঘটনায় জাতিসংঘের মহাসচিবকে যেন প্রশ্ন করা না হয় সে বিষয়টি নিশ্চিত করতেই সাংবাদিকদের জন্য প্রশ্ন করার সুযোগ রাখা হয়নি। আইওয়াশ করার লক্ষ্যে মনোনীত চারজন সাংবাদিককে প্রশ্ন করার সুযোগ দেওয়া হয়।
সেটি তাদের আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনের প্রশ্নোত্তর পর্বের শুরুতে ঘোষণা দেওয়া হয় যে, সময় স্বল্পতার কারনে মাত্র চারজনের প্রশ্ন নেওয়া হবে। কেবলমাত্র প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মনোনীত চারজন প্রশ্ন করার সুযোগ পান। প্রথম প্রশ্নটি করেন এএফপির একজন সাংবাদিক। প্রধান উপদেষ্টার বিতর্কিত প্রেস সচিব শফিকুল আলম বর্তমান সরকারের অধীনে সরকারী চাকরিতে যোগদানের আগে এএফপির প্রতিনিধি ছিলেন। শফিকুল চাকরি ছাড়ার পর এএফপিতে চাকরি পান ওই সাংবাদিক। অন্য যে তিন সাংবাদিক প্রশ্ন করার সুযোগ পান তারাও প্রেস সচিব শফিকুলের ঘনিষ্ঠজন। ওই তিনজন ছিলেন- নিউ এইজ, ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস এবং ডেইলি স্টারের সাংবাদিক। এ চারজনই প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ঘনিষ্ঠ। বাংলাদেশের কয়েকজন সাংবাদিকের সঙ্গে কথা বলে
জানা যায়, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব এই পাতানো সংবাদ সম্মেলনের মূল কারিগর। বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির চরম অবনতি, জঙ্গিবাদের উত্থান, ধর্ষণ, খুন, মব সন্ত্রাসের মতো ঘটনায় জাতিসংঘের মহাসচিবকে যেন প্রশ্ন করা না হয় সে বিষয়টি নিশ্চিত করতেই সাংবাদিকদের জন্য প্রশ্ন করার সুযোগ রাখা হয়নি। আইওয়াশ করার লক্ষ্যে মনোনীত চারজন সাংবাদিককে প্রশ্ন করার সুযোগ দেওয়া হয়।