পাঁচ মাসে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, নিপীড়নের ভয়াবহ চিত্র মানবাধিকার প্রতিবেদনে – ইউ এস বাংলা নিউজ




পাঁচ মাসে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, নিপীড়নের ভয়াবহ চিত্র মানবাধিকার প্রতিবেদনে

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ৩ জানুয়ারি, ২০২৫ | ৬:০০ 14 ভিউ
৫ই আগস্টের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার ও পরিবর্তনের কথা বলা হলেও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড থেমে নেই, এমনটাই উঠে এসেছে দুটি মানবাধিকার সংস্থার প্রতিবেদন থেকে। আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) জানিয়েছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে প্রায় পাঁচ মাসে ১২ জন ব্যক্তি সরকারি বাহিনীর হেফাজতে মৃত্যুবরণ করেছেন বা বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার হয়েছেন। একই সময়কালে মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ)-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৯৮ জনকে বিভিন্ন অভিযোগে পিটিয়ে হত্যার তথ্য পাওয়া গেছে। সংস্থাগুলোর প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের তথ্য ও তাদের নিজস্ব অনুসন্ধানের ভিত্তিতে। এতে উঠে এসেছে সংখ্যালঘুদের বসতি ও স্থাপনায় হামলা, মাজারে হামলা এবং সাংবাদিক, শিক্ষকসহ বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশাজীবীদের ওপর নিপীড়ন

ও হয়রানির ঘটনা। বিচারবহির্ভূত হত্যার পরিসংখ্যান আসক-এর প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের সংখ্যা কমেনি। অভিযোগগুলোর নিরপেক্ষ তদন্ত ও সুষ্ঠু বিচারও নিশ্চিত করা যায়নি। পরিসংখ্যানে দেখা যায়, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময় ১২ জনসহ মোট ২১ জন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে মারা গেছেন। এদিকে, এমএসএফ-এর তথ্য অনুযায়ী, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর কথিত বন্দুকযুদ্ধে ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। আদালত প্রাঙ্গণে নজিরবিহীন ঘটনা আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)-এর প্রতিবেদনে উঠে এসেছে ইউনূস সরকারের সময়কালকে ঘিরে আদালত প্রাঙ্গণে একাধিক নজিরবিহীন ঘটনা। বিচারকদের ওপর ডিম নিক্ষেপের ঘটনা থেকে শুরু করে, চায়ের আমন্ত্রণ দিয়ে ১২ বিচারককে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানোর মতো ঘটনা এই সময়কালে ঘটেছে। যশোরের একটি মামলায় ১৬৭ জন

আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন। তাদের সবাইকে কারাগারে পাঠানো হয়। এমনকি, যিনি আইনজীবী হিসেবে তাদের আদালতে হাজির করেছিলেন, তাকেও রাতে গ্রেপ্তার করা হয়। এই ধরনের নজির বাংলাদেশে আগে কখনো ছিল না। আসকের প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, সারাদেশে আওয়ামী লীগ এবং তাদের সমর্থিত জোটের নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার ও আটকের সংখ্যা বাড়ছে। আদালতে হাজির করার সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে থাকাকালীন হামলা কিংবা মারধরের অভিযোগও উঠেছে। এমনকি, আটক ব্যক্তিদের পক্ষে কাজ করা আইনজীবীদেরও লাঞ্ছনার শিকার হতে হয়েছে। আদালত প্রাঙ্গণে এ ধরনের ঘটনাগুলোকে নজিরবিহীন বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলায় পেশাজীবী নাগরিকদের আসামি করার ঘটনা বেড়েছে।

এমনকি, বাদী বা ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের কেউ আসামিদের চিনেন না বলেও অভিযোগ উঠেছে। মামলার ভয় দেখিয়ে অর্থ আদায়ের অভিযোগও উঠে এসেছে। দায়মুক্তি: বিতর্কিত সিদ্ধান্ত ও এর প্রতিক্রিয়া আসক-এর প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ১৪ই অক্টোবর একটি বিবৃতি দেয়, যেখানে বলা হয়– ৮ই আগস্ট পর্যন্ত জুলাই-বিদ্রোহের সঙ্গে সম্পর্কিত ঘটনাগুলোয় কোনো মামলা, গ্রেপ্তার বা হয়রানি করা হবে না। এ বিষয়ে মানবাধিকার কর্মী ব্যারিস্টার সারা হোসেন মন্তব্য করেন, সহিংসতার সঙ্গে জড়িত অপরাধীদের দায়মুক্তির আদেশ দেওয়া উচিত নয়। তিনি সরকারকে এই বিষয়ে সুস্পষ্ট অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানান। প্রতিবেদন আরও বলছে, সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা বা রাজনৈতিক প্রতিশোধের ঘটনাগুলোকে কোনোভাবেই বিক্ষোভের অংশ হিসেবে বিবেচনা করা যায় না। এদিকে আন্দোলনকারী পক্ষের বক্তব্য

ভিন্ন। তাদের দাবি, ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের জন্য তারা দায়ী নন। মেট্রোস্টেশনে আগুন দেওয়া বা পুলিশের ওপর হামলা এসব কর্মকাণ্ডকে তারা জনতার সহিংসতার (মব ভায়োলেন্স) ফলাফল বলে দাবি করেছেন। তবে, টিভি টকশোতে আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসিব বলেন, “পুলিশ হত্যা না করলে বা মেট্রোস্টেশন না পোড়ালে আন্দোলন সফল হতো না।” এ বক্তব্যে আন্দোলনের সহিংসতা বৈধতার যুক্তি তুলে ধরে, নিজেদের কার্যত দায় স্বীকার করে নেন তিনি। কারাগারে ‘হৃদরোগের’ প্রাদুর্ভাব! আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, দেশের বিভিন্ন কারাগারে অসুস্থতাসহ বিভিন্ন কারণে ৬৫ জন বন্দির মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ২৩ জন ছিলেন কয়েদি এবং ৪২ জন হাজতি। বিশেষ করে বগুড়া কারাগারে আওয়ামী লীগ নেতাদের ‘কথিত হৃদরোগে’ মৃত্যুর

ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংস্থাটি এবং এ বিষয়ে বিস্তারিত তদন্তের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ১১ই নভেম্বর থেকে ৯ই ডিসেম্বরের মধ্যে মাত্র ২৯ দিনের ব্যবধানে বগুড়া কারাগারে চারজন আওয়ামী লীগ নেতা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। ২৬শে নভেম্বর: শাহাদত আলম (৫৭), বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। ২৫শে নভেম্বর: আবদুল লতিফ (৬৭), শিবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ। ১১ই নভেম্বর: শহিদুল ইসলাম (৫৮), বগুড়া পৌরসভার ১৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। ৯ই ডিসেম্বর: আব্দুল মতিন ওরফে মিঠু (৬৫), গাবতলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য। এই মৃত্যুগুলোতে ‘হৃদরোগ’ উল্লেখ করা হলেও, এমন ধারাবাহিকতায় সন্দেহ দানা বেঁধেছে এবং ঘটনাগুলো নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি তুলেছে মানবাধিকার সংগঠনটি। গণপিটুনির ঘটনা বেড়েছে

কয়েকগুণ ২০২৪ সালে গণপিটুনির শিকার হয়ে নিহতের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। আসকের প্রতিবেদন অনুসারে, এই বছর গণপিটুনিতে নিহত হয়েছেন ১২৮ জন, যা ২০২৩ সালের ৫১ জন নিহতের তুলনায় আড়াই গুণ বেশি। মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) তথ্য অনুযায়ী, এই সংখ্যা আরও বেশি, যেখানে ২০২৪ সালে ১৪৬ জন গণপিটুনিতে প্রাণ হারিয়েছেন। এর মধ্যে ৯৮ জনই আগস্টের পরবর্তী পাঁচ মাসে নিহত হয়েছেন। অন্তর্বর্তী সরকারের সময় তথাকথিত ‘মব জাস্টিস’-এর নামে সহিংসতার ঘটনা ব্যাপক উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঢাকার একটি ঘটনায় এক তরুণকে ভাত খাওয়ানোর পর পিটিয়ে হত্যার ঘটনা দেশব্যাপী তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। এছাড়া, রাজনৈতিক কর্মীদেরও এমন সহিংসতার শিকার হতে দেখা গেছে। ৭ই সেপ্টেম্বর রাতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আবদুল্লাহ আল মাসুদকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। তিনি কৃত্রিম পা নিয়ে চলাফেরা করতেন, যা এই ঘটনার নিষ্ঠুরতাকে আরও সামনে নিয়ে আসে। সাংবাদিকদের ওপর নির্যাতন ও হয়রানি ড. ইউনূসের দায়িত্ব গ্রহণের পর সাংবাদিকদের ওপর নিপীড়ন, সংবাদ প্রতিষ্ঠানে হামলা এবং অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিলের মতো বিষয়গুলো উঠে এসেছে আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) প্রতিবেদনে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৫৩১ জন সাংবাদিক বিভিন্নভাবে নির্যাতন, হয়রানি, হুমকি এবং পেশাগত কাজে বাধার সম্মুখীন হয়েছেন। তাদের মধ্যে অন্তত ২১৯ জন সংবাদকর্মী পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে হামলার শিকার হয়েছেন। সরকারবিরোধী আন্দোলনের সময় দায়িত্ব পালনকালে গুলিতে নিহত হয়েছেন ৬ জন সাংবাদিক। এছাড়া, ১ জন সাংবাদিক দুর্বৃত্তদের হাতে প্রাণ হারিয়েছেন। ৫ই আগস্টের পর অন্তত ১৩০ জন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তিন দফায় সাংবাদিকদের স্থায়ী ও অস্থায়ী অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করেছে। আসক-এর প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো, হামলা, ঘেরাওয়ের হুমকি এবং সরাসরি আক্রমণের ঘটনা ঘটছে। নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার প্রয়াসকে বাধাগ্রস্ত করতে গণমাধ্যমের ওপর চাপ প্রয়োগ এবং সাংবাদিকদের হেনস্তার প্রবণতা বাড়ছে। এতে বলা হয়েছে, কোনো মহলের স্বার্থবিরোধী প্রতিবেদন বা সংবাদ প্রকাশের ফলেই এমন ঘটনা ঘটছে। এটি মুক্ত গণমাধ্যমের ধারণাকে আঘাত করছে এবং গণতান্ত্রিক পরিসরে সাংবাদিকতার জন্য একটি অশনিসংকেত হয়ে দাঁড়িয়েছে। সংখ্যালঘু নির্যাতন: উদ্বেগজনক পরিস্থিতি আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) প্রতিবেদনে উঠে এসেছে ২০২৪ সালে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নানা হামলা ও নির্যাতনের তথ্য। সারা দেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়ি-ঘর, মন্দির, এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা ও ভাঙচুরের ১৪৭টি ঘটনা ঘটেছে। হামলা ও ভাঙচুর: ৪০৮টি বাড়ি-ঘর ক্ষতিগ্রস্ত, ৩৬টি অগ্নিসংযোগের শিকার। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান: ১১৩টি প্রতিষ্ঠানে হামলা ও ভাঙচুর। ধর্মীয় স্থাপনা: ৯২টি হিন্দু মন্দিরের প্রতিমা এবং ৩২টি মন্দির ও আহমদিয়া সম্প্রদায়ের মসজিদে হামলা। এ ঘটনায় হিন্দু সম্প্রদায়ের ৩ জন এবং আহমদিয়া সম্প্রদায়ের ১ জন নিহত হন, আহত হন কমপক্ষে ৮২ জন। ৩রা ডিসেম্বর সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার থানার মংলারগাঁও গ্রামের ২০ বছর বয়সী আকাশ দাসের বিরুদ্ধে ইসলাম ধর্ম নিয়ে ‘অবমাননাকর পোস্ট’ দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। পোস্টটি মুছে ফেলার পরও স্ক্রিনশট ছড়িয়ে পড়ায় উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। পুলিশ আকাশ দাসকে আটক করলেও স্থানীয়রা তাকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে এবং হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা চালায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে তাকে দোয়ারাবাজার থানার পরিবর্তে সদর থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর “তৌহিদি জনতা” হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘরবাড়ি, দোকানপাট, এবং লোকনাথ মন্দির ভাঙচুর করে। স্থানীয় প্রশাসন, সেনাবাহিনী, এবং পুলিশের তৎপরতায় পরিস্থিতি শান্ত হলেও হামলায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য বিচার দাবি করেছে আসক। খুলনা ও ফরিদপুরে ফেসবুক মন্তব্যের জেরে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের দুই তরুণের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতেও তাদেরকে নির্দয়ভাবে পেটানো হয়েছে। চট্টগ্রামে ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাশের গ্রেপ্তারের পর সনাতনী সম্প্রদায়ের হামলায় নিহত হন আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ। তার পরিবার আসক-কে জানিয়েছে, তারা প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি চান, তবে কোনো নিরীহ ব্যক্তি যেন হয়রানির শিকার না হন।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
চীনে ছড়িয়ে পড়েছে নতুন ভাইরাস, বাড়ছে উদ্বেগ-শঙ্কা ছাপ্পান্ন ভাগ আসামিই নিচের স্তরের সদস্য গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৫৯ ফিলিস্তিনি সিরিয়ায় নতুন সূর্যোদয় দেখছেন এরদোয়ান হোয়াইট হাউজে পুরস্কার নেওয়ার অনুষ্ঠানে গেলেন না মেসি সরকারের ঋণ গ্রহণে বড় বিশৃঙ্খলা দুই সংস্থার প্রধান কাস্টমস ও ট্যাক্স ক্যাডারের হবেন রমজান ঘিরে ন্যায্যমূল্যে ডিম বিক্রির বার্তা সংবিধান বাতিল করে গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের ডেঙ্গুতে বছরের প্রথম মৃত্যু, হাসপাতালে ৫৬ বাইডেনপত্নীকে সবচেয়ে দামি উপহার দিয়েছেন মোদি ৩২ বছর গোসল করেননি ভারতের ‘ছোটুবাবা’ বর্ণিল জয়নুল উৎসব কানাডায় বাবা-মা নিয়ে স্থায়ী হওয়ার সুবিধা বন্ধ, বিপাকে বাংলাদেশিরা দোকানে ঢোকেন ৯ জন, সাত মিনিটে ১৫৯ ভরি স্বর্ণ চুরি শহীদ মিনারে গণঅধিকার পরিষদের ফারুককে মারধর মেসিকে রাষ্ট্রপতি পদক দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র বাধ্যতামূলক ছুটিতে ফার্স্ট সিকিউরিটির এমডি সৈয়দ ওয়াসেক, দায়িত্বে আবু রেজা ভ্যাট বাড়ালেও নিত্যপণ্যের দাম বাড়বে না ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ঢাবিতে জুতা নিক্ষেপ কর্মসূচি