
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক ‘সঠিক’, বললেন জেলেনস্কি

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র, কারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে

পদত্যাগ করলেন নেপালের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

নেপালে জেন জি আন্দোলনের নেপথ্যে কী

বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল, পার্লামেন্টে ঢুকে পড়েছে জনতা

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিয়ে বিশেষ বার্তা
নেপালে আন্দোলনকারীদের পাশে দাঁড়াল শিল্পীরা

দুর্নীতি ও সরকারের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিয়ন্ত্রণের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সোমবার সকাল থেকেই রাস্তায় নেমেছে নেপালের জেনারেশন জেড (জেন-জি) তরুণরা। তাদের এই আন্দোলনে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন দেশের খ্যাতনামা শিল্পী ও বিনোদন তারকারা।
দেশটির প্রখ্যাত অভিনেতা মদন কৃষ্ণ শ্রেষ্ঠ ও হরি বনশ আচার্য ফেসবুকে প্রকাশ্য সমর্থন জানিয়েছেন।
আচার্য এক পোস্টে ‘নতুন করে তৈরি হওয়া একটি রাস্তা দ্রুত নষ্ট হয়ে যাওয়ার’ উদাহরণ টেনে জনসেবামূলক অবকাঠামোর মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি লিখেছেন, আমি প্রতিদিন ভেবেছি এই রাস্তা এত দ্রুত ভেঙে পড়ল কেন। কিন্তু শুধু ভেবেছি। আজকের তরুণরা শুধু ভাবে না, প্রশ্ন তোলে—কেন ভাঙল? কিভাবে? কে দায়ী?
তিনি নেতাদের উদ্দেশে আহ্বান জানান যেন তারা দায়িত্বশীল হন এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে
জায়গা করে দেন। মদন কৃষ্ণ শ্রেষ্ঠও একই সুরে লিখেছেন, দেশের প্রতিটি যুগ দেখেছি, সংগ্রাম পেরিয়েছি। কিন্তু সর্বত্র দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, ক্ষমতার লালসা বেড়েই চলেছে। প্রতিদিন হাজারও তরুণ বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছে। এ যেন মাতৃভূমির কান্না। তরুণরাই দেশের ভবিষ্যৎ, তাদের কণ্ঠস্বর অবশ্যই শোনা উচিত। শিল্পী প্রকাশ সাপুত তার দুই ভাই সুনীল ও সাচীনকে বিক্ষোভে অংশ নিতে উৎসাহ দিয়েছেন। তিনি ইউটিউব থেকে পাওয়া গত মাসের আয় থেকে প্রত্যেককে ২৫ হাজার রুপি পাঠিয়েছেন। সাপুত তাদের শৃঙ্খলাবদ্ধ থাকতে এবং অতিরিক্ত ক্লান্ত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। অভিনেতা ও পরিচালক নীশ্চল বসনেত টিকটকে সমর্থন জানিয়ে বলেছেন, রাজনীতিবিদরা ক্ষমতায় এসে জনগণকে ভুলে যান এবং দমনমূলক নিয়ম বানান। তবে এবার আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন
নেপালে থাকা তরুণরাই, যা তাদের ভবিষ্যতের জন্য আশাব্যঞ্জক। তিনি পুলিশকেও অনুরোধ করেছেন যেন আন্দোলনের সময় কোনো সহিংসতা না ঘটে।
জায়গা করে দেন। মদন কৃষ্ণ শ্রেষ্ঠও একই সুরে লিখেছেন, দেশের প্রতিটি যুগ দেখেছি, সংগ্রাম পেরিয়েছি। কিন্তু সর্বত্র দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, ক্ষমতার লালসা বেড়েই চলেছে। প্রতিদিন হাজারও তরুণ বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছে। এ যেন মাতৃভূমির কান্না। তরুণরাই দেশের ভবিষ্যৎ, তাদের কণ্ঠস্বর অবশ্যই শোনা উচিত। শিল্পী প্রকাশ সাপুত তার দুই ভাই সুনীল ও সাচীনকে বিক্ষোভে অংশ নিতে উৎসাহ দিয়েছেন। তিনি ইউটিউব থেকে পাওয়া গত মাসের আয় থেকে প্রত্যেককে ২৫ হাজার রুপি পাঠিয়েছেন। সাপুত তাদের শৃঙ্খলাবদ্ধ থাকতে এবং অতিরিক্ত ক্লান্ত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। অভিনেতা ও পরিচালক নীশ্চল বসনেত টিকটকে সমর্থন জানিয়ে বলেছেন, রাজনীতিবিদরা ক্ষমতায় এসে জনগণকে ভুলে যান এবং দমনমূলক নিয়ম বানান। তবে এবার আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন
নেপালে থাকা তরুণরাই, যা তাদের ভবিষ্যতের জন্য আশাব্যঞ্জক। তিনি পুলিশকেও অনুরোধ করেছেন যেন আন্দোলনের সময় কোনো সহিংসতা না ঘটে।