ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাউজানে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ৫
এনসিপির এক নেতাকে সাময়িক অব্যাহতি
গণসংযোগের সময় বিএনপির প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
এরশাদ উল্লাহ টার্গেটে ছিলেন না : সিএমপি কমিশনার
কুষ্টিয়ায় মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপি নেতার সমর্থকদের দ্বিতীয় দিনে সড়ক অবরোধ
বিএনপি-এনসিপি সমঝোতায় বঞ্চিত হলো জুলাই এর নারী নেত্রীরা
প্রধান রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ: পশ্চিমা হস্তক্ষেপ চাইলেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন
নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় নিয়ে প্রতিক্রিয়া নেই আওয়ামী লীগের
আগামী জাতীয় নির্বাচনের সময় সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দেওয়া ভাষণের কোনো প্রতিক্রিয়া দেয়নি আওয়ামী লীগ। তবে কিছু সময় নিয়ে এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানানোর প্রস্তুতি রয়েছে এই সংগঠনের।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গতকাল সোমবার বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে ভাষণে বলেছেন, ২০২৫ সালের শেষ দিক থেকে ২০২৬ সালের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের সময় নির্ধারণ করা যায়।
এই বিষয়ে পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগের প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হলে দলের নীতিনির্ধারক কয়েকজন নেতার টেলিফোন সংযোগ বন্ধ পাওয়া গেছে। দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম টেলিফোন রিসিভ করলেও নির্বাচনের সময় সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের কোনো প্রতিক্রিয়া দেননি।
অবশ্য দলের যুগ্ম
সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, নিজেদের মধ্যে আলোচনার পর আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়া দেওয়া হবে। তবে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন নিয়ে কথা বলতে গিয়ে নিজের সাফল্যের পক্ষে অসত্য বয়ান দিয়েছেন। তিনি নির্বাচন নিয়ে কথা বলার সময় ‘যদি’ শব্দ উচ্চারণ করেছেন। কিন্তু ‘যদির কথা তো নদীতে’ পড়ে। তা ছাড়া তিনি বিজয় দিবসের ভাষণে বঙ্গবন্ধুর নাম পর্যন্ত উচ্চারণ করেননি। আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম আরও বলেছেন, নির্বাচন নিয়ে অবশ্যই সুস্পষ্ট রোডম্যাপ দিতে হবে। কিন্তু সেটা না করে আওয়ামী লীগ নিধনের রাজনীতি চলছে। কথা বলার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। প্রতিহিংসার রাজনীতির এই বলয় থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। বাহাউদ্দিন নাছিম
আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুকে বিজয় দিবসের কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে নেতাকর্মীদের বাধা, হামলা ও গ্রেপ্তারের নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এই বিবৃতিটিই ছিল দলের সর্বশেষ বিবৃতি।
সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, নিজেদের মধ্যে আলোচনার পর আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়া দেওয়া হবে। তবে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন নিয়ে কথা বলতে গিয়ে নিজের সাফল্যের পক্ষে অসত্য বয়ান দিয়েছেন। তিনি নির্বাচন নিয়ে কথা বলার সময় ‘যদি’ শব্দ উচ্চারণ করেছেন। কিন্তু ‘যদির কথা তো নদীতে’ পড়ে। তা ছাড়া তিনি বিজয় দিবসের ভাষণে বঙ্গবন্ধুর নাম পর্যন্ত উচ্চারণ করেননি। আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম আরও বলেছেন, নির্বাচন নিয়ে অবশ্যই সুস্পষ্ট রোডম্যাপ দিতে হবে। কিন্তু সেটা না করে আওয়ামী লীগ নিধনের রাজনীতি চলছে। কথা বলার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। প্রতিহিংসার রাজনীতির এই বলয় থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। বাহাউদ্দিন নাছিম
আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুকে বিজয় দিবসের কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে নেতাকর্মীদের বাধা, হামলা ও গ্রেপ্তারের নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এই বিবৃতিটিই ছিল দলের সর্বশেষ বিবৃতি।



