
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ছেলের মুখে হাসি ফোটাতে ২১ ঘণ্টায় সাইকেলে ২০০ কিমি পাড়ি দিলেন বাবা

ফাঁকা ঢাকার নিরাপত্তায় যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

ডুবোচরে লঞ্চের ধাক্কা, নদীতে ছিটকে পড়লেন যাত্রীরা

ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ২২ কিলোমিটার যানজট

কুড়িগ্রামের ৫ উপজেলায় অগ্রিম ঈদুল আজহা উদযাপন

‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’, হয় না সত্যি সবার

জেনেভা ক্যাম্প থেকে ৪ বস্তা টাকা উদ্ধার
না.গঞ্জের ব্যবসায়ী পটুয়াখালীতে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার, ফতুল্লা থানায় মামলা

নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী মো. সোহাগকে পটুয়াখালীতে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় উদ্ধারের ঘটনায় ফতুল্লা মডেল থানায় অপহরণ মামলা হয়েছে। ব্যবসায়ীর স্ত্রী তানিয়া আহমেদ বাদী হয়ে মঙ্গলবার রাতে মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় বলা হয়েছে, ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব বা পূর্বশত্রুতার জের ধরেই এ অপহরণ ঘটতে পারে বলে তাদের ধারণা।
মামলায় উল্লেখ করা হয়, গত ১ জুন দুপুরে মো. সোহাগ ব্যবসায়িক কাজে ঢাকার সচিবালয়ের খাদ্য ভবনে যান। রাত সাড়ে ১১টার দিকে ব্যক্তিগত গাড়িতে করে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার পর থেকেই তিনি নিখোঁজ ছিলেন। ওই সময় থেকে তার ও চালক কবিরুলের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যাচ্ছিল।
পরদিন সোমবার দুপুরে সোহাগ পটুয়াখালীর পায়রাকুঞ্জ ফেরিঘাট এলাকায় একটি পরিত্যক্ত গাড়ির ভেতর থেকে নিজেই বন্ধুর
মোবাইলে ফোন করে জানান, তিনি অপহরণকারীদের হাতে পড়ে আহত হয়েছেন এবং তাকে ফেলে রেখে যাওয়া হয়েছে। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে। নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক সার্কেল) মো. হাসিনুজ্জামান জানিয়েছেন, অপহরণের উদ্দেশ্য, জড়িত ব্যক্তিদের পরিচয় ও পরিকল্পনার পেছনের মোটিভ বের করতে পুলিশ সবদিক থেকে তদন্ত করছে। অপহরণকারীরা দুটি গাড়ি ব্যবহার করে ঘটনাটি ঘটায়। গাড়ি দুটি উদ্ধার করা হলেও চালক কবিরুলের খোঁজ এখনো মেলেনি। তাকেও অপহরণ করা হয়েছে, নাকি তিনি অপহরণে জড়িত; তা নিয়েও তদন্ত চলছে। উল্লেখ্য, সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ৯৯৯ নম্বরে ফোন পেয়ে পটুয়াখালী পুলিশ পায়রাকুঞ্জ ফেরিঘাট এলাকায় যায়। সেখানে একটি প্যারাডো ও একটি প্রিমিও গাড়ির মধ্যে
হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মো. সোহাগকে পাওয়া যায়। স্থানীয়রা জানান, সকাল ৬টা থেকে গাড়ি দুটি ঘাট এলাকায় পার্ক করা ছিল। প্রায় চার ঘণ্টা পর এক গাড়ির ভেতর থেকে হাত নাড়তে দেখে তারা এগিয়ে যান এবং সোহাগকে দেখতে পান। সোহাগ পরবর্তীতে জানান, তাকে সরকারি তোলারাম কলেজের সামনে থেকে অস্ত্রের মুখে তুলে নেওয়া হয়। এরপর সাইনবোর্ড এলাকায় প্রচণ্ড মারধরের পর তাকে জিম্মি করে বরিশাল হয়ে পটুয়াখালীতে নিয়ে যাওয়া হয়। উদ্ধারের পর ব্যবসায়ী সোহাগকে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের সহায়তায় তাঁকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, হেলিকপ্টারে করে তাকে ঢাকায় আনা হয় এবং বর্তমানে তিনি শারীরিকভাবে
দুর্বল থাকলেও আশঙ্কামুক্ত।
মোবাইলে ফোন করে জানান, তিনি অপহরণকারীদের হাতে পড়ে আহত হয়েছেন এবং তাকে ফেলে রেখে যাওয়া হয়েছে। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে। নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক সার্কেল) মো. হাসিনুজ্জামান জানিয়েছেন, অপহরণের উদ্দেশ্য, জড়িত ব্যক্তিদের পরিচয় ও পরিকল্পনার পেছনের মোটিভ বের করতে পুলিশ সবদিক থেকে তদন্ত করছে। অপহরণকারীরা দুটি গাড়ি ব্যবহার করে ঘটনাটি ঘটায়। গাড়ি দুটি উদ্ধার করা হলেও চালক কবিরুলের খোঁজ এখনো মেলেনি। তাকেও অপহরণ করা হয়েছে, নাকি তিনি অপহরণে জড়িত; তা নিয়েও তদন্ত চলছে। উল্লেখ্য, সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ৯৯৯ নম্বরে ফোন পেয়ে পটুয়াখালী পুলিশ পায়রাকুঞ্জ ফেরিঘাট এলাকায় যায়। সেখানে একটি প্যারাডো ও একটি প্রিমিও গাড়ির মধ্যে
হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মো. সোহাগকে পাওয়া যায়। স্থানীয়রা জানান, সকাল ৬টা থেকে গাড়ি দুটি ঘাট এলাকায় পার্ক করা ছিল। প্রায় চার ঘণ্টা পর এক গাড়ির ভেতর থেকে হাত নাড়তে দেখে তারা এগিয়ে যান এবং সোহাগকে দেখতে পান। সোহাগ পরবর্তীতে জানান, তাকে সরকারি তোলারাম কলেজের সামনে থেকে অস্ত্রের মুখে তুলে নেওয়া হয়। এরপর সাইনবোর্ড এলাকায় প্রচণ্ড মারধরের পর তাকে জিম্মি করে বরিশাল হয়ে পটুয়াখালীতে নিয়ে যাওয়া হয়। উদ্ধারের পর ব্যবসায়ী সোহাগকে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের সহায়তায় তাঁকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, হেলিকপ্টারে করে তাকে ঢাকায় আনা হয় এবং বর্তমানে তিনি শারীরিকভাবে
দুর্বল থাকলেও আশঙ্কামুক্ত।