
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চট্টগ্রাম কারাগারে কেএনএফ সদস্যের মৃত্যু

সহযোদ্ধার ওপর হামলা, ছেলেকে পুলিশে দিলেন বিএনপি নেতা

সিলেটে রেস্টুরেন্টে বসে আড্ডা নবীগঞ্জের ইউপি চেয়ারম্যানের, অতঃপর…

ছাত্রাবাসে ধর্ষণ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু

ঘরে ঢুকে ঘুমন্ত নারীর শ্লীলতাহানি, থানায় মামলা

২২ মে থেকে বাজারে মিলবে নওগাঁর আম

ঢাকায় ২ বোন হত্যা, মাস্ক-ক্যাপ পরা সেই ব্যক্তি গ্রেফতার
নাটোরে হত্যার অভিযোগে কিশোরের ১০ বছরের আটকাদেশ

নাটোরের গুরুদাসপুরে রবিউল ইসলাম রবি (১৫) কে গলা কেটে হত্যার অভিযোগে তার বন্ধু ইব্রাহিম হোসেন (১৬) কে ১০ বছরের আটকাদেশ দিয়েছেন আদালত।
রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুহাম্মদ আব্দুর রহিম এই আদেশ দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত ইব্রাহিম হোসেন গুরুদাসপুর উপজেলার রশিদপুর গ্রামের আব্দুল গফুরের ছেলে। রায়ের সময় অভিযুক্ত ইব্রাহিম আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
জজ আদালতের বিশেষ পিপি অ্যাডভোকেট আব্দুল কাদের জানান, অভিযুক্ত ইব্রাহিম হোসেন তার বন্ধু রবিউলকে মাদক সেবনের কথা বললে সে রাজি হয়নি। উল্টো বিয়ষটি সবাইকে জানিয়ে দেওয়ার কথা বললে ক্ষিপ্ত হয় ইব্রাহিম।
এ ঘটনায় ২০১৫ সালের ২৯ এপ্রিল রাতে অভিযুক্ত ইব্রাহিম ও তার সহযোগী ৪
মাদক ব্যবসায়ী রবিউলকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলাকেটে হত্যা করে। হত্যার পর রবিউলের মরদেহ চাকল বিলের পতিত জমিতে আগাছা দিয়ে ঢেকে রাখে। পরে ২ মে সকালে রবিউলের মরদেহ বিলে পড়ে থাকতে দেখে এলাকাবাসী পুলিশে খবর দেয়। পরে রবিউলের লাশ শনাক্ত করেন তার বাবা আজিজুল হক। ওই দিন আজিজুল হক বাদী হয়ে গুরুদাসপুর থানায় ৫ জনকে অভিযুক্ত করে মামলা করেন। পরবর্তী সময়ে ৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দেয় পুলিশ। অভিযুক্তদের মধ্যে ইব্রাহিম হোসেন অপ্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ায় নাটোরের শিশু আদালতে তার বিচার পরিচালনা করা হয়। অন্য অভিযুক্তদের জেলা আদালতে বিচার কাজ চলছে।
মাদক ব্যবসায়ী রবিউলকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলাকেটে হত্যা করে। হত্যার পর রবিউলের মরদেহ চাকল বিলের পতিত জমিতে আগাছা দিয়ে ঢেকে রাখে। পরে ২ মে সকালে রবিউলের মরদেহ বিলে পড়ে থাকতে দেখে এলাকাবাসী পুলিশে খবর দেয়। পরে রবিউলের লাশ শনাক্ত করেন তার বাবা আজিজুল হক। ওই দিন আজিজুল হক বাদী হয়ে গুরুদাসপুর থানায় ৫ জনকে অভিযুক্ত করে মামলা করেন। পরবর্তী সময়ে ৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দেয় পুলিশ। অভিযুক্তদের মধ্যে ইব্রাহিম হোসেন অপ্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ায় নাটোরের শিশু আদালতে তার বিচার পরিচালনা করা হয়। অন্য অভিযুক্তদের জেলা আদালতে বিচার কাজ চলছে।